নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলে ভারতকে তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যা সমাধান, সীমান্ত হত্যা বন্ধ এবং 'বড় দাদা'সুলভ আচরণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ সোমবার লালমনিরহাটে তিস্তা রেল সেতু পয়েন্টে 'জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই' শীর্ষক তিস্তা পাড়ে ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। উত্তরাঞ্চলের পাঁচটি জেলা জুড়ে ১১টি পয়েন্টে দুই দিনের কর্মসূচির উদ্বোধনকালে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে আরও কঠোর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় এবং প্রতিবেশী দেশ হিসেবে তার ন্যায্য অধিকার আদায় করতে চায়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়, তবে সেই সম্পর্ক হতে হবে মর্যাদার ভিত্তিতে, যেখানে সব ন্যায্য ও প্রাপ্য অধিকার স্বীকৃত হবে।
ফখরুল বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর অনেকে আশা করেছিলেন, ভারত তিস্তার পানি নিশ্চিত করবে। "কিন্তু লবডঙ্কা! ১৫ বছরে [আওয়ামী লীগ] বাংলাদেশটাকে [ভারতের কাছে] বেচে দিছে, তিস্তার এক ফোঁটা পানি আনতে পারে নাই।"
তিনি বলেন, গত ১৫ বছর ধরে বিএনপি ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। আমাদের ছেলেরা লড়াই করেছে ৩৬ দিনে, সবার লড়াইয়ের মাধ্যমে সে পালিয়েছে। কোথায়? ওই ভারতে।
বিএনপি নেতা অভিযোগ করেন, ভারতে অবস্থান করে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নির্দেশ দিচ্ছেন। "কিন্তু বাস্তবে আওয়ামী লীগের সব নেতা ভারতে পালিয়ে গেছেন।"
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেদের নিরপেক্ষ দাবি করে। "তবে এই জায়গায় কিন্তু নিরপেক্ষ থাকলে চলবে না। এই জায়গায় আপনাকে মুখ খুলতে হবে। ভারতকে বলতে হবে যে, আমার পানির ন্যায্য হিস্যা আমি চাই।"
অবস্থান কর্মসূচি সফল করতে নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার ১২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ নদী পাড়ের গুরুত্বপূর্ণ ১১টি স্থানে মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। শেষদিন ১৮ ফেব্রুয়ারি এসব মঞ্চে দিনভর থাকবে তিস্তা পাড়ের মানুষের সুখ দুঃখের ওপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, ভাওয়াইয়া গানের আসর, ঘুড়ি উৎসবসহ নানান গ্রামীণ খেলাধুলা। এভাবে টানা ৪৮ ঘণ্টা তিস্তা নদীর তীরেই অবস্থান করবেন রংপুরের ৫টি জেলার কয়েক লাখ মানুষ।
সমাবেশের বিভিন্ন স্পটগুলোতে পৃথক পৃথকভাবে অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন— বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ, গণসংহতির সভাপতি জুনায়েদ সাকি।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলে ভারতকে তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যা সমাধান, সীমান্ত হত্যা বন্ধ এবং 'বড় দাদা'সুলভ আচরণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ সোমবার লালমনিরহাটে তিস্তা রেল সেতু পয়েন্টে 'জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই' শীর্ষক তিস্তা পাড়ে ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। উত্তরাঞ্চলের পাঁচটি জেলা জুড়ে ১১টি পয়েন্টে দুই দিনের কর্মসূচির উদ্বোধনকালে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে আরও কঠোর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় এবং প্রতিবেশী দেশ হিসেবে তার ন্যায্য অধিকার আদায় করতে চায়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়, তবে সেই সম্পর্ক হতে হবে মর্যাদার ভিত্তিতে, যেখানে সব ন্যায্য ও প্রাপ্য অধিকার স্বীকৃত হবে।
ফখরুল বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর অনেকে আশা করেছিলেন, ভারত তিস্তার পানি নিশ্চিত করবে। "কিন্তু লবডঙ্কা! ১৫ বছরে [আওয়ামী লীগ] বাংলাদেশটাকে [ভারতের কাছে] বেচে দিছে, তিস্তার এক ফোঁটা পানি আনতে পারে নাই।"
তিনি বলেন, গত ১৫ বছর ধরে বিএনপি ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। আমাদের ছেলেরা লড়াই করেছে ৩৬ দিনে, সবার লড়াইয়ের মাধ্যমে সে পালিয়েছে। কোথায়? ওই ভারতে।
বিএনপি নেতা অভিযোগ করেন, ভারতে অবস্থান করে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নির্দেশ দিচ্ছেন। "কিন্তু বাস্তবে আওয়ামী লীগের সব নেতা ভারতে পালিয়ে গেছেন।"
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেদের নিরপেক্ষ দাবি করে। "তবে এই জায়গায় কিন্তু নিরপেক্ষ থাকলে চলবে না। এই জায়গায় আপনাকে মুখ খুলতে হবে। ভারতকে বলতে হবে যে, আমার পানির ন্যায্য হিস্যা আমি চাই।"
অবস্থান কর্মসূচি সফল করতে নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার ১২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ নদী পাড়ের গুরুত্বপূর্ণ ১১টি স্থানে মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। শেষদিন ১৮ ফেব্রুয়ারি এসব মঞ্চে দিনভর থাকবে তিস্তা পাড়ের মানুষের সুখ দুঃখের ওপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, ভাওয়াইয়া গানের আসর, ঘুড়ি উৎসবসহ নানান গ্রামীণ খেলাধুলা। এভাবে টানা ৪৮ ঘণ্টা তিস্তা নদীর তীরেই অবস্থান করবেন রংপুরের ৫টি জেলার কয়েক লাখ মানুষ।
সমাবেশের বিভিন্ন স্পটগুলোতে পৃথক পৃথকভাবে অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন— বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ, গণসংহতির সভাপতি জুনায়েদ সাকি।
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এতে হাসনাত রক্তাক্ত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ কর্তৃক ঘোষিত আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটি অনুমোদন দেওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কমিটির সদস্যবৃন্দ।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, পানি কখনও মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনও যুদ্ধের অস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত বিশ্বে দেখিয়ে দিলো, পানি তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য অতীতে লড়াই করেছে। ভবিষ্যতে সরকার বা সরকারের বাইরে যেখানেই থাকি না কেন বিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের পক্ষেই থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এতে হাসনাত রক্তাক্ত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ কর্তৃক ঘোষিত আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটি অনুমোদন দেওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কমিটির সদস্যবৃন্দ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, পানি কখনও মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনও যুদ্ধের অস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত বিশ্বে দেখিয়ে দিলো, পানি তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
বিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য অতীতে লড়াই করেছে। ভবিষ্যতে সরকার বা সরকারের বাইরে যেখানেই থাকি না কেন বিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের পক্ষেই থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।