নিখাদ খবর ডেস্ক
চীন সফর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি বড় সাফল্য। ইতোপূর্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একতরফাভাবে একটি দলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছিল তারা। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চীন তার চিন্তা ভাবনা পরিবর্তন করেছে।
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) বিকেল ৫টায় ঠাকুরগাঁও জেলা শহরের কালিবাড়ি নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা কথাবার্তা বলেছেন। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা তো সরকার প্রধান। চীন যেহেতু একটি সমৃদ্ধশালী দেশ, ব্যবসায়ী পর্যায়ে দ্বিতীয় দেশ হিসেবেও রয়েছে। চীন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আগামী দিনেও তারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ীক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করবে। এটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য আশাবাদী।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকার বিএনপির সমর্থন এবং ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এসেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য তারা সংস্কার কমিশন তৈরি করেছেন। সেই সংস্কারের প্রস্তাবগুলো আমরা যথাযথভাবে পর্যালোচনা করছি। আমাদের দলের পক্ষ থেকে মতামতগুলো সংস্কার কমিশনকে দিয়েছি। এ বিষয় নিয়ে আগামীতে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা বসবেন। সব ঐক্যমতের ভিত্তিতে আগামীতে নির্বাচন হবে।
তিনি বলেন, সংস্কার ও নির্বাচন আলাদা জিনিস। সংস্কার সংস্কারের মতো চলবে আর নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে আমরা সু-সম্পর্ক রেখেছি।
চীন সফর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি বড় সাফল্য। ইতোপূর্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একতরফাভাবে একটি দলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছিল তারা। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চীন তার চিন্তা ভাবনা পরিবর্তন করেছে।
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) বিকেল ৫টায় ঠাকুরগাঁও জেলা শহরের কালিবাড়ি নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা কথাবার্তা বলেছেন। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা তো সরকার প্রধান। চীন যেহেতু একটি সমৃদ্ধশালী দেশ, ব্যবসায়ী পর্যায়ে দ্বিতীয় দেশ হিসেবেও রয়েছে। চীন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আগামী দিনেও তারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ীক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করবে। এটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য আশাবাদী।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকার বিএনপির সমর্থন এবং ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এসেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য তারা সংস্কার কমিশন তৈরি করেছেন। সেই সংস্কারের প্রস্তাবগুলো আমরা যথাযথভাবে পর্যালোচনা করছি। আমাদের দলের পক্ষ থেকে মতামতগুলো সংস্কার কমিশনকে দিয়েছি। এ বিষয় নিয়ে আগামীতে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা বসবেন। সব ঐক্যমতের ভিত্তিতে আগামীতে নির্বাচন হবে।
তিনি বলেন, সংস্কার ও নির্বাচন আলাদা জিনিস। সংস্কার সংস্কারের মতো চলবে আর নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে আমরা সু-সম্পর্ক রেখেছি।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর ব্যাপারে সবাই একমত। বিচার বিভাগকে বাইরে রাখার বিষয়েও ঐকমত্য আছে। সরাসরি ত্রয়োদশ সংশোধনীতে যাওয়ার চেয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবনার র্যাংস চয়েজ বেটার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুরোপুরি সমাধানে আসতে হবে। কমিশনের প্রস্তাবনার ব্যাপারে অধিকাংশ দল একমত
১২ ঘণ্টা আগে'আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, নির্বাচনের আগেই সেগুলোর আইনগত ভিত্তি পেতে হবে এবং সেই ভিত্তিতেই পরবর্তী সংসদ নির্বাচন হতে হবে
১২ ঘণ্টা আগেআমরা রাষ্ট্রের পরিবর্তন চাচ্ছি, সংস্কার চাচ্ছি, কিন্তু সেই সংস্কার সেই কাঠামো যদি আমার মানুষের সার্বিক উন্নয়নে না আসে, আমাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ নির্মাণে সাহায্য না করে তাদের একটা নিরাপদ জীবন দিতে না পারে; তবে সেই সংস্কার কোনো কাজে আসবে বলে আমি মনে করি না
১৭ ঘণ্টা আগেমাওলানা ভাসানী ছিলেন কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের রাজনীতিবিদ। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যিনি একইসঙ্গে পিণ্ডি ও দিল্লীর আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন
১৯ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর ব্যাপারে সবাই একমত। বিচার বিভাগকে বাইরে রাখার বিষয়েও ঐকমত্য আছে। সরাসরি ত্রয়োদশ সংশোধনীতে যাওয়ার চেয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবনার র্যাংস চয়েজ বেটার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুরোপুরি সমাধানে আসতে হবে। কমিশনের প্রস্তাবনার ব্যাপারে অধিকাংশ দল একমত
'আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, নির্বাচনের আগেই সেগুলোর আইনগত ভিত্তি পেতে হবে এবং সেই ভিত্তিতেই পরবর্তী সংসদ নির্বাচন হতে হবে
আমরা রাষ্ট্রের পরিবর্তন চাচ্ছি, সংস্কার চাচ্ছি, কিন্তু সেই সংস্কার সেই কাঠামো যদি আমার মানুষের সার্বিক উন্নয়নে না আসে, আমাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ নির্মাণে সাহায্য না করে তাদের একটা নিরাপদ জীবন দিতে না পারে; তবে সেই সংস্কার কোনো কাজে আসবে বলে আমি মনে করি না
মাওলানা ভাসানী ছিলেন কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের রাজনীতিবিদ। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যিনি একইসঙ্গে পিণ্ডি ও দিল্লীর আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন