জুলাই আন্দোলনে শহীদ ও আহত
নিজস্ব প্রতিবেদক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ এবং আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)। শহীদ এবং আহত পরিবারের সদস্যদের হাতে ঈদ সামগ্রীও তুলে দেবে। আগামী মঙ্গলবার থেকে ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস কাবের আবদুস সালাম হলে এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান জেডআরএফের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জুলাই বিপ্লবে শহীদ এবং আহতদের সরকারের দেওয়া তালিকা ৮৫০ পরিবারের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, শুরুতেই শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আত্মদানকারী অকুতোভয় ছাত্র-জনতাকে, যাদের দুর্বার প্রতিরোধে অবসান হয়েছে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের। সহমর্মিতা জানাই যারা এখনো স্বৈরশাসকের পেটোয়া বাহিনীর গুলিতে আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। উন্নত চিকিৎসার দাবি জানাই যারা দুচোখ হারিয়ে একেবারে অন্ধ কিংবা এক চোখ হারিয়ে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন তাদের। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আমাদের চিকিৎসকরা ইতোমধ্যে আহতদের সুচিকিৎসা দেওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়েছেন এবং সে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ভবিষ্যতে এই যোদ্ধাদের যে কোনো প্রয়োজনে পাশে থাকবে ফাউন্ডেশনের চিকিৎসকরা।
অধ্যাপক ডোনার বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আমরা যাদের চিরদিনের জন্য হারিয়েছি তারা কেউ আমার ভাই কেউ আমার সন্তান। সেই ভাই হারা এবং সন্তান হারা স্বজনদের পাশে দাঁড়াতে চায় জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানের নির্দেশনায় শহীদ পরিবারের তথ্য সংগ্রহ করে তাদের কাছে পৌঁছে যাবে আমাদের সদস্যরা। দুর্যোগ-সংকটে, বিপদে-আপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে যে সংগঠনের যাত্রা শুরু হয়েছিল, তা অব্যাহত রাখতে এই উদ্যোগ। আগামী ১৮ মার্চ থেকে শুরু হবে আমাদের এই উদ্যোগ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেডআরএফের পরিচালক ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ আয়োজনের সদস্য সচিব ডা. মোস্তফা আজিজ সুমন, পরিচালক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, ডা. সৈয়দা তাজনিন ওয়ারিশ সিমকী, ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মো. শামীম, ড. শেখ মনিরুদ্দিন জুয়েল, আমিরুল ইসলাম কাগজি, সাঈদ খানসহ ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ এবং আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)। শহীদ এবং আহত পরিবারের সদস্যদের হাতে ঈদ সামগ্রীও তুলে দেবে। আগামী মঙ্গলবার থেকে ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস কাবের আবদুস সালাম হলে এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান জেডআরএফের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জুলাই বিপ্লবে শহীদ এবং আহতদের সরকারের দেওয়া তালিকা ৮৫০ পরিবারের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, শুরুতেই শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আত্মদানকারী অকুতোভয় ছাত্র-জনতাকে, যাদের দুর্বার প্রতিরোধে অবসান হয়েছে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের। সহমর্মিতা জানাই যারা এখনো স্বৈরশাসকের পেটোয়া বাহিনীর গুলিতে আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। উন্নত চিকিৎসার দাবি জানাই যারা দুচোখ হারিয়ে একেবারে অন্ধ কিংবা এক চোখ হারিয়ে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন তাদের। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আমাদের চিকিৎসকরা ইতোমধ্যে আহতদের সুচিকিৎসা দেওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়েছেন এবং সে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ভবিষ্যতে এই যোদ্ধাদের যে কোনো প্রয়োজনে পাশে থাকবে ফাউন্ডেশনের চিকিৎসকরা।
অধ্যাপক ডোনার বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আমরা যাদের চিরদিনের জন্য হারিয়েছি তারা কেউ আমার ভাই কেউ আমার সন্তান। সেই ভাই হারা এবং সন্তান হারা স্বজনদের পাশে দাঁড়াতে চায় জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানের নির্দেশনায় শহীদ পরিবারের তথ্য সংগ্রহ করে তাদের কাছে পৌঁছে যাবে আমাদের সদস্যরা। দুর্যোগ-সংকটে, বিপদে-আপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে যে সংগঠনের যাত্রা শুরু হয়েছিল, তা অব্যাহত রাখতে এই উদ্যোগ। আগামী ১৮ মার্চ থেকে শুরু হবে আমাদের এই উদ্যোগ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেডআরএফের পরিচালক ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ আয়োজনের সদস্য সচিব ডা. মোস্তফা আজিজ সুমন, পরিচালক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, ডা. সৈয়দা তাজনিন ওয়ারিশ সিমকী, ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মো. শামীম, ড. শেখ মনিরুদ্দিন জুয়েল, আমিরুল ইসলাম কাগজি, সাঈদ খানসহ ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বেশকিছু কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়
১৫ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরা মশাল মিছিল করে অর্ধদিবস হরতালের ডাক দেন। সেই হরতালের সমর্থনের মিছিল থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে
১৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ঘোষিত নকলা উপজেলা সমন্বয় কমিটি অযোগ্য, অনাদর্শিক ও সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য প্রধান সমন্বয়কারীর নেতৃত্বে গঠিত হওয়ায় তারা কমিটি প্রত্যাখান করছেন। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বরাবর লিখিত পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন
১৮ ঘণ্টা আগেযথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বেশকিছু কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরা মশাল মিছিল করে অর্ধদিবস হরতালের ডাক দেন। সেই হরতালের সমর্থনের মিছিল থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে
সম্প্রতি ঘোষিত নকলা উপজেলা সমন্বয় কমিটি অযোগ্য, অনাদর্শিক ও সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য প্রধান সমন্বয়কারীর নেতৃত্বে গঠিত হওয়ায় তারা কমিটি প্রত্যাখান করছেন। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বরাবর লিখিত পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন