খাগড়াছড়ি

কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্ম সংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ওয়াদুদ ভূইয়া ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও ৭১-এর পরাজিত শক্তির উত্থান ঠেকাতে নেতাকর্মীদের নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস ফ্রেব্রুয়ারীতে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছেন।
তিনি আজ বুধবার (৬ আগস্ট) দুপুরে খাগড়াছড়ি বিজয় উত্তর খাগড়াছড়ি পৌর শাপলা চত্বরে বিশাল সমাবেশে এ আহ্বান জানান। বিএনপির বিজয় র্যালিতে নেতাকর্মী স্লোগান নির্বাচন মুখী।
তিনি বলেন,স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর আওয়ামী লীগের লুঙ্গির নিচে লুকিয়ে ছিল। খাগড়াছড়িতে এ সময় তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা হয়নি। কেউ গ্রেফতার হয়নি। অথচ এ সময়ে খাগড়াছড়িতে ১৯ জন বিএনপির নেতাকর্মী নিহত ও গুম হয়েছে। ৫০ হাজারেও বেশি বিএনপির নেতাকর্মী মিথ্যা মামলার নিচে হয়েছে। হাজার হাজার বিএনপির আসামি বাড়ি-ঘর ছেড়ে বনে,জঙ্গলে ও আদালতে বারান্দায় জীবন পার করেছে। আর স্বাধীনতা বিরোধ শক্তি নিরাপদে ছিল। হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সে স্বাধীনতা বিরোধ শক্তি নতুন গল্প নিয়ে মাঠে নেমেছে।
সমাবেশের আগে ওয়াদুদ ভুঁইয়ার নেতৃত্বে খাগড়াছড়ি গেইট এলাকা থেকে স্মরণকালের বিশাল বিজয় র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রদর্শন করে।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন,খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এন আবছার।
খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি পবীন চাকমার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল মালেক মিন্টু, মোশাররফ হোসেন,অনিমেষ চাকমা রিংকু ও সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রব রাজা।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তালেব, ক্ষনি রঞ্জন ত্রিপুরা, কোষাধ্যক্ষ মফিজুর রহমান, প্রচার সম্পাদক আহসান উল্লাহ মিলন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি কুহেলী দেওয়ান, জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন শিকদার, যুগ্ম সম্পাদক কমল বিকাশ

ত্রিপুরা,সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান ওয়াসিম, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাহেদুল হোসেন সুমন, সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম জাহিদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল নোমান সাগর, সদস্য সচিব হৃদয় নূর, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আরিফ জাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল দেওয়ান, সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পী দাশ,জেলা কৃষক দলের সভাপতি পারদর্শী বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক নীল পদ চাকমা, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আসলাম কালু, সাধারণ সম্পাদক রোকন চৌধুরী, জেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন, সদস্য সচিব মো: রিয়াজ, জেলা জিয়া পরিষদের সভাপতি মোজাম্মেল হক, জেলা জাসাসের সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুস, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাসেম ভূঁইয়া, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, মানিকছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি এনামুল হক এনাম, সাধারণ সম্পাদক মীর হোসেন, মাটিরাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি শাহজালাল কাজল, সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম পাটোয়ারী, রামগড় উপজেলা বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক শাফায়াত মোর্শেদ ভূঁইয়া মিঠু, দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদিন, মহালছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন, গুইমারা উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলী, রামগড় পৌর বিএনপির সভাপতি বাহার উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাফায়েত উল্লাহ, পানছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি বেলাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো: ইউসুফ, লক্ষীছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফোরকান হাওলাদার ও সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন প্রমুখ।

কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্ম সংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ওয়াদুদ ভূইয়া ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও ৭১-এর পরাজিত শক্তির উত্থান ঠেকাতে নেতাকর্মীদের নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস ফ্রেব্রুয়ারীতে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছেন।
তিনি আজ বুধবার (৬ আগস্ট) দুপুরে খাগড়াছড়ি বিজয় উত্তর খাগড়াছড়ি পৌর শাপলা চত্বরে বিশাল সমাবেশে এ আহ্বান জানান। বিএনপির বিজয় র্যালিতে নেতাকর্মী স্লোগান নির্বাচন মুখী।
তিনি বলেন,স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর আওয়ামী লীগের লুঙ্গির নিচে লুকিয়ে ছিল। খাগড়াছড়িতে এ সময় তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা হয়নি। কেউ গ্রেফতার হয়নি। অথচ এ সময়ে খাগড়াছড়িতে ১৯ জন বিএনপির নেতাকর্মী নিহত ও গুম হয়েছে। ৫০ হাজারেও বেশি বিএনপির নেতাকর্মী মিথ্যা মামলার নিচে হয়েছে। হাজার হাজার বিএনপির আসামি বাড়ি-ঘর ছেড়ে বনে,জঙ্গলে ও আদালতে বারান্দায় জীবন পার করেছে। আর স্বাধীনতা বিরোধ শক্তি নিরাপদে ছিল। হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সে স্বাধীনতা বিরোধ শক্তি নতুন গল্প নিয়ে মাঠে নেমেছে।
সমাবেশের আগে ওয়াদুদ ভুঁইয়ার নেতৃত্বে খাগড়াছড়ি গেইট এলাকা থেকে স্মরণকালের বিশাল বিজয় র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রদর্শন করে।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন,খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এন আবছার।
খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি পবীন চাকমার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল মালেক মিন্টু, মোশাররফ হোসেন,অনিমেষ চাকমা রিংকু ও সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রব রাজা।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তালেব, ক্ষনি রঞ্জন ত্রিপুরা, কোষাধ্যক্ষ মফিজুর রহমান, প্রচার সম্পাদক আহসান উল্লাহ মিলন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি কুহেলী দেওয়ান, জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন শিকদার, যুগ্ম সম্পাদক কমল বিকাশ

ত্রিপুরা,সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান ওয়াসিম, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাহেদুল হোসেন সুমন, সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম জাহিদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল নোমান সাগর, সদস্য সচিব হৃদয় নূর, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আরিফ জাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল দেওয়ান, সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পী দাশ,জেলা কৃষক দলের সভাপতি পারদর্শী বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক নীল পদ চাকমা, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আসলাম কালু, সাধারণ সম্পাদক রোকন চৌধুরী, জেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন, সদস্য সচিব মো: রিয়াজ, জেলা জিয়া পরিষদের সভাপতি মোজাম্মেল হক, জেলা জাসাসের সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুস, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাসেম ভূঁইয়া, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, মানিকছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি এনামুল হক এনাম, সাধারণ সম্পাদক মীর হোসেন, মাটিরাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি শাহজালাল কাজল, সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম পাটোয়ারী, রামগড় উপজেলা বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক শাফায়াত মোর্শেদ ভূঁইয়া মিঠু, দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদিন, মহালছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন, গুইমারা উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলী, রামগড় পৌর বিএনপির সভাপতি বাহার উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাফায়েত উল্লাহ, পানছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি বেলাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো: ইউসুফ, লক্ষীছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফোরকান হাওলাদার ও সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন প্রমুখ।

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
৯ ঘণ্টা আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
১ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী