নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, গণতন্ত্রের প্রতি কমিটেড এই অন্তর্বর্তী সরকার এই শিশুদের (জুলাই আন্দোলনের আহত শিশু) পুনর্বাসনের চেষ্টা করবেন এবং তাদের পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেটি হয়নি।’
জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে কোনো সংস্কারই কাজে আসবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ ও ‘মায়ের ডাক’-এর যৌথ আয়োজন ‘গণতান্ত্রিক পদযাত্রায় শিশু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছুদিন আগে এক ভাই তার শিশু ছেলের ছবি দেখিয়ে বললেন, “সে রাস্তায় দাঁড়িয়ে গণতন্ত্রের দাবি করেছিল।” আমরা দীর্ঘদিন সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি আমাদের অধিকারের জন্যে। এ লড়াইয়ে আমাদের এই পরিবারগুলো আত্মহুতি দিয়েছে। তারা ত্যাগ করেছে। আমরা সবাই কিন্তু তা করতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা অনেকেই পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভালো ভালো জায়গা দখল করে বসে গেছি। অনেকে মন্ত্রী (উপদেষ্টা) হয়েছি, অনেকে বড় বড় কর্মকর্তা হয়েছি। অনেকে আমরা বড় বড় ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু আমাদের এই শিশুদের কথা কিন্তু সেইভাবে সামনের দিকে এগিয়ে আনতে পারিনি।’
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এই নেতা বলেন, ‘আজ আপনাদের সামনে বলতে চাই, আমরা রাষ্ট্রের পরিবর্তন চাচ্ছি, সংস্কার চাচ্ছি, কিন্তু সেই সংস্কার সেই কাঠামো যদি আমার মানুষের সার্বিক উন্নয়নে না আসে, আমাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ নির্মাণে সাহায্য না করে তাদের একটা নিরাপদ জীবন দিতে না পারে; তবে সেই সংস্কার কোনো কাজে আসবে বলে আমি মনে করি না। আমি আশা করবো, অন্তর্বর্তী সরকার বিলম্ব হলেও তাদের পুনর্বাসনে কাজ করবেন।‘
তিনি আরো বলেন, ‘একটা কমিশন গঠন করা হয়েছে গুম কমিশন। সেই কমিশন এখন পর্যন্ত শুধু একটা রিপোর্ট দাখিল করেছে। কিন্তু গুম হওয়াদের খোঁজ করার ক্ষেত্রে খুব বেশি দূর এগিয়েছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি এ টুকু কথা দিতে পারি, আগামী নির্বাচনে জনগণের সমর্থনে যদি আমাদের দল নির্বাচিত হতে পারে, তাহলে আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যে কথা দিয়েছেন, এই শিশুদের এবং এই পরিবারগুলোর পুনর্বাসনে সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, গণতন্ত্রের প্রতি কমিটেড এই অন্তর্বর্তী সরকার এই শিশুদের (জুলাই আন্দোলনের আহত শিশু) পুনর্বাসনের চেষ্টা করবেন এবং তাদের পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেটি হয়নি।’
জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে কোনো সংস্কারই কাজে আসবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ ও ‘মায়ের ডাক’-এর যৌথ আয়োজন ‘গণতান্ত্রিক পদযাত্রায় শিশু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছুদিন আগে এক ভাই তার শিশু ছেলের ছবি দেখিয়ে বললেন, “সে রাস্তায় দাঁড়িয়ে গণতন্ত্রের দাবি করেছিল।” আমরা দীর্ঘদিন সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি আমাদের অধিকারের জন্যে। এ লড়াইয়ে আমাদের এই পরিবারগুলো আত্মহুতি দিয়েছে। তারা ত্যাগ করেছে। আমরা সবাই কিন্তু তা করতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা অনেকেই পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভালো ভালো জায়গা দখল করে বসে গেছি। অনেকে মন্ত্রী (উপদেষ্টা) হয়েছি, অনেকে বড় বড় কর্মকর্তা হয়েছি। অনেকে আমরা বড় বড় ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু আমাদের এই শিশুদের কথা কিন্তু সেইভাবে সামনের দিকে এগিয়ে আনতে পারিনি।’
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এই নেতা বলেন, ‘আজ আপনাদের সামনে বলতে চাই, আমরা রাষ্ট্রের পরিবর্তন চাচ্ছি, সংস্কার চাচ্ছি, কিন্তু সেই সংস্কার সেই কাঠামো যদি আমার মানুষের সার্বিক উন্নয়নে না আসে, আমাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ নির্মাণে সাহায্য না করে তাদের একটা নিরাপদ জীবন দিতে না পারে; তবে সেই সংস্কার কোনো কাজে আসবে বলে আমি মনে করি না। আমি আশা করবো, অন্তর্বর্তী সরকার বিলম্ব হলেও তাদের পুনর্বাসনে কাজ করবেন।‘
তিনি আরো বলেন, ‘একটা কমিশন গঠন করা হয়েছে গুম কমিশন। সেই কমিশন এখন পর্যন্ত শুধু একটা রিপোর্ট দাখিল করেছে। কিন্তু গুম হওয়াদের খোঁজ করার ক্ষেত্রে খুব বেশি দূর এগিয়েছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি এ টুকু কথা দিতে পারি, আগামী নির্বাচনে জনগণের সমর্থনে যদি আমাদের দল নির্বাচিত হতে পারে, তাহলে আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যে কথা দিয়েছেন, এই শিশুদের এবং এই পরিবারগুলোর পুনর্বাসনে সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
আগামী ১৮, ১৯ ও ২৬ সেপ্টেম্বর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে জানা গেছে যে, আগামী ১৮ ও ১৯ সেপ্টেম্বর সকালে বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে
৩ ঘণ্টা আগেসাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
১ দিন আগেপূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
১ দিন আগেসরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
১ দিন আগেআগামী ১৮, ১৯ ও ২৬ সেপ্টেম্বর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে জানা গেছে যে, আগামী ১৮ ও ১৯ সেপ্টেম্বর সকালে বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে
সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে