সাতক্ষীরা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান জানিয়েছেন প্রশাসন ও সরকারি বিতর্কিত কর্মকর্তারা যাতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে না পারেন, সে বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে আলোচনা হয়েছে । তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনও এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আশ্বাস দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সিইসির সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে আবদুল মঈন খান এসব কথা বলেন।
আবদুল মঈন খান অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে প্রশাসনকে একটি রাজনৈতিক দলের অনুগতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে, যার ফলে অতীতের তিনটি নির্বাচনে ভোটাররা প্রহসনের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেন, এই বাস্তবতার মধ্যেও নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে বিতর্কিত বা প্রশ্নবিদ্ধ কর্মকর্তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে না পারেন। তিনি মনে করেন, কমিশনকে এমন একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হবে, যাতে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অতীতের সব প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে বাদ দিয়ে নতুনভাবে নির্বাচন পরিচালনা করা বাস্তবসম্মত নয়; বরং তাদের মধ্যে যারা অতীতে চাপ বা ভয়ের কারণে অন্যায় করেছে, তাদের এখন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ অন্তরে গণতান্ত্রিক। যখন তারা বুঝবে যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, তখন এটি উৎসবমুখর একটি ঘটনায় রূপ নেবে।’
আবদুল মঈন খান বলেন, তাদের আলোচনার লক্ষ্য কোনো ব্যক্তিগত বা দলীয় স্বার্থ নয়, বরং জাতীয় স্বার্থ রক্ষা। তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে, তার ধারাবাহিকতায় তারা চান ১২ কোটি ভোটার যেন নির্ভয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
তিনি নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেন, যেন তারা একটি উদাহরণ স্থাপন করে এবং দেশবাসী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই বার্তা দেয় যে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে এগোচ্ছে। মঈন খান বলেন, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। বিশাল নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য প্রশাসনিক সহায়তার নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
আবদুল মঈন খান মনে করেন, একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। যদিও কমিশনের নিজস্ব জনবল সীমিত, তবু একটি দিনে সারা দেশে প্রায় ৪২ হাজার ভোটকেন্দ্র ও ৩ লাখ বুথে নির্বাচন পরিচালনা করতে হলে অন্তত ১০ লাখ জনবল প্রয়োজন। এই জনবল সরকারের প্রশাসন, পুলিশ, বিচার বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় আসে। ফলে এই বিশাল কাঠামো নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে কি না, তা এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান জানিয়েছেন প্রশাসন ও সরকারি বিতর্কিত কর্মকর্তারা যাতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে না পারেন, সে বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে আলোচনা হয়েছে । তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনও এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আশ্বাস দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সিইসির সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে আবদুল মঈন খান এসব কথা বলেন।
আবদুল মঈন খান অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে প্রশাসনকে একটি রাজনৈতিক দলের অনুগতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে, যার ফলে অতীতের তিনটি নির্বাচনে ভোটাররা প্রহসনের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেন, এই বাস্তবতার মধ্যেও নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে বিতর্কিত বা প্রশ্নবিদ্ধ কর্মকর্তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে না পারেন। তিনি মনে করেন, কমিশনকে এমন একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হবে, যাতে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অতীতের সব প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে বাদ দিয়ে নতুনভাবে নির্বাচন পরিচালনা করা বাস্তবসম্মত নয়; বরং তাদের মধ্যে যারা অতীতে চাপ বা ভয়ের কারণে অন্যায় করেছে, তাদের এখন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ অন্তরে গণতান্ত্রিক। যখন তারা বুঝবে যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, তখন এটি উৎসবমুখর একটি ঘটনায় রূপ নেবে।’
আবদুল মঈন খান বলেন, তাদের আলোচনার লক্ষ্য কোনো ব্যক্তিগত বা দলীয় স্বার্থ নয়, বরং জাতীয় স্বার্থ রক্ষা। তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে, তার ধারাবাহিকতায় তারা চান ১২ কোটি ভোটার যেন নির্ভয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
তিনি নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেন, যেন তারা একটি উদাহরণ স্থাপন করে এবং দেশবাসী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই বার্তা দেয় যে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে এগোচ্ছে। মঈন খান বলেন, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। বিশাল নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য প্রশাসনিক সহায়তার নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
আবদুল মঈন খান মনে করেন, একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। যদিও কমিশনের নিজস্ব জনবল সীমিত, তবু একটি দিনে সারা দেশে প্রায় ৪২ হাজার ভোটকেন্দ্র ও ৩ লাখ বুথে নির্বাচন পরিচালনা করতে হলে অন্তত ১০ লাখ জনবল প্রয়োজন। এই জনবল সরকারের প্রশাসন, পুলিশ, বিচার বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় আসে। ফলে এই বিশাল কাঠামো নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে কি না, তা এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারী-২(সদর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আল ফারুক আব্দুল লতীফের পক্ষে মনোনয়নপত্র উঠালেন দলের নেতা-কর্মীরা।
২ ঘণ্টা আগে
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানসহ সকল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে সাতক্ষীরায় গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রদল। বুধবার দুপুর ১টায় শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে এই কর্মসূচির আয়োজন করে সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদল।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহাম্মদ নওশাদ জমির বলেছেন যেদিন শিশুদের স্বপ্নদেখার এবং শৈশবের অঙ্গীকার যেদিন পূরণ হবে সেদিনই স্বাধীনতা ফলপ্রসূ হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জামালপুরে নারীদের উন্নয়নে দেশ গড়ার পরিকল্পনা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে শহরের জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে এই আলোচনা সভার আয়োজন করেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি শামিম আহম্মেদ।
৩ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারী-২(সদর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আল ফারুক আব্দুল লতীফের পক্ষে মনোনয়নপত্র উঠালেন দলের নেতা-কর্মীরা।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানসহ সকল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে সাতক্ষীরায় গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রদল। বুধবার দুপুর ১টায় শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে এই কর্মসূচির আয়োজন করে সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদল।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহাম্মদ নওশাদ জমির বলেছেন যেদিন শিশুদের স্বপ্নদেখার এবং শৈশবের অঙ্গীকার যেদিন পূরণ হবে সেদিনই স্বাধীনতা ফলপ্রসূ হবে।
জামালপুরে নারীদের উন্নয়নে দেশ গড়ার পরিকল্পনা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে শহরের জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে এই আলোচনা সভার আয়োজন করেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি শামিম আহম্মেদ।