খাগড়াছড়ি

বিএনপি চেয়াররপানর্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ওয়াদুদ ভ্ইূয়াকে নিয়ে নামামুখী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে স্মরনকালের বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
কেন্দীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে(সোমবার ১৪ জুলাই) গোপন তৎপরতায় দীর্ঘদিন ধরে অভ্যস্ত গুপ্ত সংগঠন কর্তৃক মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রদল বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই হাজারো ছাত্রদলের নেতাকর্মী জমায়েত হয়। স্বৈরচার আর রাজাকার মিলে-মিশে একারসহ নানা শ্লোগানে পুরো শহর প্রকম্পিত হয়। হাজারো নেতাকর্মীর রাতে শহরে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, গোপন তৎপরতার মাধ্যমে গুপ্ত সংগঠন হিসেবে পরিচিত জামায়াত শিবিরসহ স্বৈরাচারের উত্তরসূরীরা সারাদেশে মব সন্ত্রাস সৃষ্টি করে সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করছে। তাদের হুশিঁয়ারী করে দেশের মানুষের স্বার্থে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে ফেরার আহ্বান জানান।

বক্তারা অভিযোগে করেন, ১৯৭১ সালে জামাত পাক বাহিনীর সাথে মিলে এদেশের ত্রিশ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে, ৩ লাখ মা-বোনের ইজ্জত লুটেছে। ১৯৮৬ সালে জামাত ও আওয়ামী লীগ স্বৈরশাসক এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশ নির্বাচনে অংশ নিয়ে এরশাদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে সহযোগিতা করেছে। ১৯৯৬ সালে এই জামাতে ইসলামী আওয়ামী লীগের সাথে জোট বেধে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন আন্দোলন করে আওয়ামী লীগকে ফ্যাসিস্ট বানানে সহযোগিতা করেছে। তাই সময় এসেছে জামাতের আসল চেহারা উন্মোচিত করা। কারণ বর্তমান প্রজন্ম জামাতে অতীত ইতিহাস জানে না।
আদালত সড়ক থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে পৌর শাপলা চত্বরে সমাবেশ করে। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক এম এন আবছার, সহ-সভাপতি বেলাল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক অনিমেষ চাকমা রিংকু, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ রব রাজা, জেলা যুবদলের সভাপতি মাহাবুব আলম সবুজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবদুল্লাহ আল নোমান সাগর, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আরিফুল ইসলাম জাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল দেওয়ান, সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পি দাশ, সিনিয়র সহ সভাপতি আনিসুল আলম আনিক, দপ্তর সম্পাদক মোঃ রফিক প্রমূখ।

বিএনপি চেয়াররপানর্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ওয়াদুদ ভ্ইূয়াকে নিয়ে নামামুখী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে স্মরনকালের বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
কেন্দীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে(সোমবার ১৪ জুলাই) গোপন তৎপরতায় দীর্ঘদিন ধরে অভ্যস্ত গুপ্ত সংগঠন কর্তৃক মব সৃষ্টির অপচেষ্টা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রদল বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই হাজারো ছাত্রদলের নেতাকর্মী জমায়েত হয়। স্বৈরচার আর রাজাকার মিলে-মিশে একারসহ নানা শ্লোগানে পুরো শহর প্রকম্পিত হয়। হাজারো নেতাকর্মীর রাতে শহরে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, গোপন তৎপরতার মাধ্যমে গুপ্ত সংগঠন হিসেবে পরিচিত জামায়াত শিবিরসহ স্বৈরাচারের উত্তরসূরীরা সারাদেশে মব সন্ত্রাস সৃষ্টি করে সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করছে। তাদের হুশিঁয়ারী করে দেশের মানুষের স্বার্থে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে ফেরার আহ্বান জানান।

বক্তারা অভিযোগে করেন, ১৯৭১ সালে জামাত পাক বাহিনীর সাথে মিলে এদেশের ত্রিশ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে, ৩ লাখ মা-বোনের ইজ্জত লুটেছে। ১৯৮৬ সালে জামাত ও আওয়ামী লীগ স্বৈরশাসক এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশ নির্বাচনে অংশ নিয়ে এরশাদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে সহযোগিতা করেছে। ১৯৯৬ সালে এই জামাতে ইসলামী আওয়ামী লীগের সাথে জোট বেধে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন আন্দোলন করে আওয়ামী লীগকে ফ্যাসিস্ট বানানে সহযোগিতা করেছে। তাই সময় এসেছে জামাতের আসল চেহারা উন্মোচিত করা। কারণ বর্তমান প্রজন্ম জামাতে অতীত ইতিহাস জানে না।
আদালত সড়ক থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে পৌর শাপলা চত্বরে সমাবেশ করে। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক এম এন আবছার, সহ-সভাপতি বেলাল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক অনিমেষ চাকমা রিংকু, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ রব রাজা, জেলা যুবদলের সভাপতি মাহাবুব আলম সবুজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবদুল্লাহ আল নোমান সাগর, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আরিফুল ইসলাম জাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল দেওয়ান, সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পি দাশ, সিনিয়র সহ সভাপতি আনিসুল আলম আনিক, দপ্তর সম্পাদক মোঃ রফিক প্রমূখ।

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
১৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
১৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
১ দিন আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
২ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী