বরিশাল
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কবাই ইউনিয়নের সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ রিগান হাওলাদার ও সাবেক ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য মনির শরিফ দুই প্রভাবশালী গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার রাত ১০ টায় দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সংঘর্ষে লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। এতে উভয় গ্রুপের অন্তত ৮ জন আহত হয়।
সংঘর্ষে মোঃ রিগান হাওলাদারে পিতা রফিক হাওলাদার (৬০) ও আল আমিন (৩০) প্রতিপক্ষের ছুরি আঘাতে গুরুতর আহত হলে তাদেরকে শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। রিগান হাওলাদারের ছোট ভাই সেজান হাওলাদার বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অপরদিকে প্রতিপক্ষ রিগান গ্রুপের হামলায় মনির শরীফের পক্ষের ৫জন আহত হয়। মনির শরীফ ও ফিরোজ সিকদার দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাতেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আহত রিপন, সৌরভ, সেলিনা বেগম বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বাকেরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল কালাম আজাদ জানান, কবাই ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৮জন আহত হয়েছে। এই সংঘর্ষের ঘটনায় মনির শরিফ ও ফিরোজ শিকদারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। সংঘর্ষের ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সংঘর্ষের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কবাই ইউনিয়নের সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ রিগান হাওলাদার ও সাবেক ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য মনির শরিফ দুই প্রভাবশালী গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার রাত ১০ টায় দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সংঘর্ষে লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। এতে উভয় গ্রুপের অন্তত ৮ জন আহত হয়।
সংঘর্ষে মোঃ রিগান হাওলাদারে পিতা রফিক হাওলাদার (৬০) ও আল আমিন (৩০) প্রতিপক্ষের ছুরি আঘাতে গুরুতর আহত হলে তাদেরকে শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। রিগান হাওলাদারের ছোট ভাই সেজান হাওলাদার বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অপরদিকে প্রতিপক্ষ রিগান গ্রুপের হামলায় মনির শরীফের পক্ষের ৫জন আহত হয়। মনির শরীফ ও ফিরোজ সিকদার দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাতেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আহত রিপন, সৌরভ, সেলিনা বেগম বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বাকেরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল কালাম আজাদ জানান, কবাই ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৮জন আহত হয়েছে। এই সংঘর্ষের ঘটনায় মনির শরিফ ও ফিরোজ শিকদারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। সংঘর্ষের ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সংঘর্ষের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান
১৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনায় প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রায় এক ডজন এনসিপির নেতৃবৃন্দ। তারা নিজ নিজ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতির পাপাপাশি কেন্দ্রেও চালাচ্ছেন জোর লবিং
১৩ ঘণ্টা আগেসনদের পুরোপুরি বাস্তবায়ন এ সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়, আগামী সরকারকে বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিতে হবে। সংস্কার এবং বিচারের ট্যাবলেট খাওয়ালো সরকার
১৪ ঘণ্টা আগেপিআর মানে ‘পার্মানেন্ট রেস্টলেসনেস’। এ ব্যবস্থায় স্থিতিশীল সরকার থাকে না, কয়েক মাস পরপর প্রধানমন্ত্রী ও সরকার পরিবর্তিত হয়। এতে কোনো দল জনগণের কাছে দেওয়া অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে পারে না, উন্নয়নও ব্যাহত হয়। বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রকে এমন অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেওয়া সম্ভব নয়
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনায় প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রায় এক ডজন এনসিপির নেতৃবৃন্দ। তারা নিজ নিজ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতির পাপাপাশি কেন্দ্রেও চালাচ্ছেন জোর লবিং
সনদের পুরোপুরি বাস্তবায়ন এ সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়, আগামী সরকারকে বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিতে হবে। সংস্কার এবং বিচারের ট্যাবলেট খাওয়ালো সরকার
পিআর মানে ‘পার্মানেন্ট রেস্টলেসনেস’। এ ব্যবস্থায় স্থিতিশীল সরকার থাকে না, কয়েক মাস পরপর প্রধানমন্ত্রী ও সরকার পরিবর্তিত হয়। এতে কোনো দল জনগণের কাছে দেওয়া অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে পারে না, উন্নয়নও ব্যাহত হয়। বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রকে এমন অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেওয়া সম্ভব নয়