নিজস্ব প্রতিবেদক
নির্বাচন প্রলম্বিত করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যদি নির্বাচন বাদ দিয়ে অন্য কোনো কাজে গুরুত্ব দেয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ‘রোড টু ইলেকশন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
রিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্র রক্ষায় যেকোনো সরকারের দায়িত্ব অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা।’ এ সময় নির্বাচন আয়োজনে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংবিধান প্রদত্ত আইন কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী করার ওপর জোর দেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচন আয়োজনে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলো স্বেচ্ছায় সরকারের অধীনে যেতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। এতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত হয়। তাই সংবিধান প্রদত্ত আইন কাজে লাগিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের শক্তিশালী করতে হবে।’
তিনি বলেন, শেষ ১৭ বছরে অবাধ সুষ্ঠু এবং সর্বজন গ্রাহ্য যে নির্বাচন সেই নির্বাচনের যে ভয়ংকর পরিণতি আমরা দেখতে পেয়েছি, সেটা তো হওয়ার কথা ছিল না। ৯০ এর আন্দোলনের যে স্পিরিট ছিল, তা থেকে আবারো হোঁচট খেয়ে ব্যাক ট্রেকিং হবে সেটা তো কেউ প্রত্যাশা করেনি।
এ সময় জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধারণ করা ব্যক্তিদের নির্বাচন আয়োজনে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন এহসানুল হক হুদা, ইথুন বাবু, আহসান উদ্দিন খান শিপন প্রমুখ।
নির্বাচন প্রলম্বিত করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যদি নির্বাচন বাদ দিয়ে অন্য কোনো কাজে গুরুত্ব দেয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ‘রোড টু ইলেকশন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
রিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্র রক্ষায় যেকোনো সরকারের দায়িত্ব অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা।’ এ সময় নির্বাচন আয়োজনে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংবিধান প্রদত্ত আইন কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী করার ওপর জোর দেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচন আয়োজনে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলো স্বেচ্ছায় সরকারের অধীনে যেতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। এতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত হয়। তাই সংবিধান প্রদত্ত আইন কাজে লাগিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের শক্তিশালী করতে হবে।’
তিনি বলেন, শেষ ১৭ বছরে অবাধ সুষ্ঠু এবং সর্বজন গ্রাহ্য যে নির্বাচন সেই নির্বাচনের যে ভয়ংকর পরিণতি আমরা দেখতে পেয়েছি, সেটা তো হওয়ার কথা ছিল না। ৯০ এর আন্দোলনের যে স্পিরিট ছিল, তা থেকে আবারো হোঁচট খেয়ে ব্যাক ট্রেকিং হবে সেটা তো কেউ প্রত্যাশা করেনি।
এ সময় জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধারণ করা ব্যক্তিদের নির্বাচন আয়োজনে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন এহসানুল হক হুদা, ইথুন বাবু, আহসান উদ্দিন খান শিপন প্রমুখ।
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এতে হাসনাত রক্তাক্ত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ কর্তৃক ঘোষিত আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটি অনুমোদন দেওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কমিটির সদস্যবৃন্দ।
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, পানি কখনও মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনও যুদ্ধের অস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত বিশ্বে দেখিয়ে দিলো, পানি তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য অতীতে লড়াই করেছে। ভবিষ্যতে সরকার বা সরকারের বাইরে যেখানেই থাকি না কেন বিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের পক্ষেই থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এতে হাসনাত রক্তাক্ত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ কর্তৃক ঘোষিত আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটি অনুমোদন দেওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কমিটির সদস্যবৃন্দ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, পানি কখনও মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনও যুদ্ধের অস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত বিশ্বে দেখিয়ে দিলো, পানি তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
বিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য অতীতে লড়াই করেছে। ভবিষ্যতে সরকার বা সরকারের বাইরে যেখানেই থাকি না কেন বিএনপি মুক্ত গণমাধ্যমের পক্ষেই থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।