নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করে বলেছেন, বছর পার হয়ে গেল, কিন্তু শেখ হাসিনার বিচার হল না । যারা প্রকাশ্যে মানুষ হত্যা করেছে, তাদের আজও গ্রেফতার করা হয়নি।
আজ সোমবার (২৮ জুলাই) জাতীয় জাদুঘরের সামনে যুবদলের আয়োজনে গ্রাফিতি আর্টসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, এই আন্দোলনে বিএনপির কোনো নেতাই মুচলেকা দেননি। গোটা দেশ নেমে এসেছিল রাজপথে। জুলাই অভ্যুত্থানে যুবদলের ৭৯ জন এবং ছাত্রদলের ১৪২ জন শহীদ হয়েছেন। যার যা অবদান আছে, তাকে তা স্বীকার করতে হবে। সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতে হবে।
ফখরুল আরও বলেন, কোনো একটি দল বা ছাত্র একা আন্দোলন করেনি। শিশু-বৃদ্ধ সবাই অংশ নিয়েছিল। সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণের মাধ্যমেই স্বৈরাচারের পতন সম্ভব হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্যে ঘটে যাওয়া অপরাধ নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মীর চাঁদাবাজি, এটা কি আমরা চেয়েছিলাম? এত দ্রুত যদি এসব ঘটে, তবে ভবিষ্যৎ কী? গোটা বাংলাদেশ এখন তরুণদের দিকে তাকিয়ে আছে। যারা হাসিনার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের দিকে তাকিয়ে আছে দেশবাসী।
মির্জা ফখরুল আরো বলেন, বিএনপি‘র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশকে নতুন করে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন । সবাইকে নিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তবে আক্ষেপ করে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, দুঃখ হয় কারণ জোর গলায় বলতে পারছি না, এ দেশ নতুন করে গড়ে উঠবে। এমন অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে, যাতে ফ্যাসিস্টদের নতুন করে সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে।
সংস্কার প্রসঙ্গে দলের অবস্থান বিষয়ে তিনি বলেন, সংস্কারের ক্ষেত্রে বিএনপি সব ধরণের সহযোগিতা করছে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোন দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। তবে যতই চাপ তৈরি করে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হোক না কেন, দেশের মানুষ লড়তে জানে। তারা অতীতেও লড়াই করে দেশকে মুক্ত করেছে।
সবশেষে তিনি বলেন, তারেক রহমানের নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রয়াসে দেশের জনগণের আস্থা ও সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করে বলেছেন, বছর পার হয়ে গেল, কিন্তু শেখ হাসিনার বিচার হল না । যারা প্রকাশ্যে মানুষ হত্যা করেছে, তাদের আজও গ্রেফতার করা হয়নি।
আজ সোমবার (২৮ জুলাই) জাতীয় জাদুঘরের সামনে যুবদলের আয়োজনে গ্রাফিতি আর্টসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, এই আন্দোলনে বিএনপির কোনো নেতাই মুচলেকা দেননি। গোটা দেশ নেমে এসেছিল রাজপথে। জুলাই অভ্যুত্থানে যুবদলের ৭৯ জন এবং ছাত্রদলের ১৪২ জন শহীদ হয়েছেন। যার যা অবদান আছে, তাকে তা স্বীকার করতে হবে। সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতে হবে।
ফখরুল আরও বলেন, কোনো একটি দল বা ছাত্র একা আন্দোলন করেনি। শিশু-বৃদ্ধ সবাই অংশ নিয়েছিল। সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণের মাধ্যমেই স্বৈরাচারের পতন সম্ভব হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্যে ঘটে যাওয়া অপরাধ নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মীর চাঁদাবাজি, এটা কি আমরা চেয়েছিলাম? এত দ্রুত যদি এসব ঘটে, তবে ভবিষ্যৎ কী? গোটা বাংলাদেশ এখন তরুণদের দিকে তাকিয়ে আছে। যারা হাসিনার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের দিকে তাকিয়ে আছে দেশবাসী।
মির্জা ফখরুল আরো বলেন, বিএনপি‘র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশকে নতুন করে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন । সবাইকে নিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তবে আক্ষেপ করে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, দুঃখ হয় কারণ জোর গলায় বলতে পারছি না, এ দেশ নতুন করে গড়ে উঠবে। এমন অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে, যাতে ফ্যাসিস্টদের নতুন করে সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে।
সংস্কার প্রসঙ্গে দলের অবস্থান বিষয়ে তিনি বলেন, সংস্কারের ক্ষেত্রে বিএনপি সব ধরণের সহযোগিতা করছে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোন দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। তবে যতই চাপ তৈরি করে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হোক না কেন, দেশের মানুষ লড়তে জানে। তারা অতীতেও লড়াই করে দেশকে মুক্ত করেছে।
সবশেষে তিনি বলেন, তারেক রহমানের নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রয়াসে দেশের জনগণের আস্থা ও সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
৯ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
১৪ ঘণ্টা আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
১ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী