অনলাইন ডেস্ক

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেয়ার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন তার সমর্থকরা। এতে পনেরো দিন ধরে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
বুধবার (২৮ মে) সকাল ১১টার দিকে নগরভবনে গিয়ে দেখা যায়, মূল ফটক আটকানোর পাশাপাশি সব বিভাগের গেটে ঝুলছে তালা। বন্ধ রয়েছে সব ধরনের সেবা। সেবাপ্রত্যাশী কেউই পাচ্ছেন না কাঙ্ক্ষিত সেবা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন’ ও ‘ঢাকাবাসীর ব্যানারে’ ইশরাকের সমর্থকেরা নগর ভবনের ভেতরের ফটকে অবস্থান নিয়ে কিছুক্ষণ পরপর নগর ভবন প্রাঙ্গণে মিছিল করছেন। এ সময় তারা ‘শপখ শপথ শপথ চাই, ইশরাক ভাইয়ের শপথ চাই’, ‘মেয়র নিয়ে তালবাহানা, সহ্য করা হবে না’, ‘চলছে লড়াই চলবে, ইশরাক ভাই লড়বে’ এমন স্লোগান দিতে দেখা যায় তাদের।
গত ১৫ মে থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলনে বিশাল এই প্রশাসনিক ভবনটি যেন পরিণত হয়েছে এক অকেজো দালানে। ভবনের প্রধান ফটকে ঝুলছে রাজনৈতিক ব্যানার। কোথাও নেই স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্য, নেই সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তাদের আনাগোনা।
এই অচলাবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভুগছেন সাধারণ মানুষ। নাগরিক সেবা বন্ধ থাকায় থমকে গেছে জন্মসনদ, ট্রেড লাইসেন্স, ভূমি করসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, আন্দোলনের মাধ্যমে নাগরিকদের জিম্মি করা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
প্রসঙ্গত ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক।
২০২৪ সালের জুলাই- আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে।

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেয়ার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন তার সমর্থকরা। এতে পনেরো দিন ধরে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
বুধবার (২৮ মে) সকাল ১১টার দিকে নগরভবনে গিয়ে দেখা যায়, মূল ফটক আটকানোর পাশাপাশি সব বিভাগের গেটে ঝুলছে তালা। বন্ধ রয়েছে সব ধরনের সেবা। সেবাপ্রত্যাশী কেউই পাচ্ছেন না কাঙ্ক্ষিত সেবা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন’ ও ‘ঢাকাবাসীর ব্যানারে’ ইশরাকের সমর্থকেরা নগর ভবনের ভেতরের ফটকে অবস্থান নিয়ে কিছুক্ষণ পরপর নগর ভবন প্রাঙ্গণে মিছিল করছেন। এ সময় তারা ‘শপখ শপথ শপথ চাই, ইশরাক ভাইয়ের শপথ চাই’, ‘মেয়র নিয়ে তালবাহানা, সহ্য করা হবে না’, ‘চলছে লড়াই চলবে, ইশরাক ভাই লড়বে’ এমন স্লোগান দিতে দেখা যায় তাদের।
গত ১৫ মে থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলনে বিশাল এই প্রশাসনিক ভবনটি যেন পরিণত হয়েছে এক অকেজো দালানে। ভবনের প্রধান ফটকে ঝুলছে রাজনৈতিক ব্যানার। কোথাও নেই স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্য, নেই সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তাদের আনাগোনা।
এই অচলাবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভুগছেন সাধারণ মানুষ। নাগরিক সেবা বন্ধ থাকায় থমকে গেছে জন্মসনদ, ট্রেড লাইসেন্স, ভূমি করসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, আন্দোলনের মাধ্যমে নাগরিকদের জিম্মি করা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
প্রসঙ্গত ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক।
২০২৪ সালের জুলাই- আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে।

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
১ দিন আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
১ দিন আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
১ দিন আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
২ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী