অনলাইন ডেস্ক
ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যে ফাটল ধরতে শুরু করেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আগামীর বাংলাদেশের মূল চালিকাশক্তি এই ঐক্যকে বজায় রেখে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের কোনো বিকল্প নেই।’
বৃহস্পতিবার (২২ মে) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ঐক্যের স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখার কথা ছিল। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কোনো কোনো মহলের রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করাই যেন সরকারের কর্মপরিকল্পনার অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই বক্তব্য আমরা বারবার উচ্চারণ করেছি। অন্তর্বর্তী সরকারের সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেছেন, এই সরকারের সব কিছু করার ম্যান্ডেট রয়েছে। মানবিক করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দরের মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার এই সরকারের রয়েছে বলে জনগণ মনে করে না।
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমে কমিশন গঠিত হলেও একটি মহল নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানাচ্ছে। সরকার অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে বিএনপির মতামত নেয়নি। কিন্তু নির্বাচন কমিশন গঠনে সব দলের মতামত নিয়েছে। আদালতের রায় মেনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করলেও একটি মহল কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এসময় গণমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যে বিষয়গুলো এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে, সে বিষয়গুলো আমাদের আগের প্রস্তাব ও পরামর্শের মত উপেক্ষিত হলে তা হবে দুর্ভাগ্যজনক এবং সে ক্ষেত্রে অনিবার্যভাবেই বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে কিনা তা পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।
সংবাদ সম্মেলনে এসময় উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং সালাউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যে ফাটল ধরতে শুরু করেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আগামীর বাংলাদেশের মূল চালিকাশক্তি এই ঐক্যকে বজায় রেখে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের কোনো বিকল্প নেই।’
বৃহস্পতিবার (২২ মে) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ঐক্যের স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখার কথা ছিল। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কোনো কোনো মহলের রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করাই যেন সরকারের কর্মপরিকল্পনার অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই বক্তব্য আমরা বারবার উচ্চারণ করেছি। অন্তর্বর্তী সরকারের সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেছেন, এই সরকারের সব কিছু করার ম্যান্ডেট রয়েছে। মানবিক করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দরের মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার এই সরকারের রয়েছে বলে জনগণ মনে করে না।
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমে কমিশন গঠিত হলেও একটি মহল নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানাচ্ছে। সরকার অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে বিএনপির মতামত নেয়নি। কিন্তু নির্বাচন কমিশন গঠনে সব দলের মতামত নিয়েছে। আদালতের রায় মেনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করলেও একটি মহল কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এসময় গণমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যে বিষয়গুলো এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে, সে বিষয়গুলো আমাদের আগের প্রস্তাব ও পরামর্শের মত উপেক্ষিত হলে তা হবে দুর্ভাগ্যজনক এবং সে ক্ষেত্রে অনিবার্যভাবেই বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে কিনা তা পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।
সংবাদ সম্মেলনে এসময় উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং সালাউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, এ মুহূর্তে শুধু সরকার বা রাজনৈতিক দল নয়, দেশের গণমানুষকেও সচেতন থাকতেম হবে। তিনি বলেন, কিছু ঐতিহাসিক সত্য রয়েছে, যা কখনো অস্বীকার করা যাবে না। সময়ের বিবর্তনে হয়তো তার গুরুত্ব কমে যায়।
২০ মিনিট আগেকিছু উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিতর্কিত করার উদ্দেশ্যে কাজ করছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড রাজনৈতিক বা সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হতে পারে। সরকারকে সেসব উপদেষ্টাদের লাগাম টেনে ধরতে হবে। এমনটাই বললেন,বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজের সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের জন্য সরকারকে বাধ্য করতে চায় না জামায়াত। চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের প্রতি জামায়াতের আস্থা রয়েছে। এমনটাই বললেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, এ মুহূর্তে শুধু সরকার বা রাজনৈতিক দল নয়, দেশের গণমানুষকেও সচেতন থাকতেম হবে। তিনি বলেন, কিছু ঐতিহাসিক সত্য রয়েছে, যা কখনো অস্বীকার করা যাবে না। সময়ের বিবর্তনে হয়তো তার গুরুত্ব কমে যায়।
কিছু উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিতর্কিত করার উদ্দেশ্যে কাজ করছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড রাজনৈতিক বা সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হতে পারে। সরকারকে সেসব উপদেষ্টাদের লাগাম টেনে ধরতে হবে। এমনটাই বললেন,বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজের সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
নির্বাচনের জন্য সরকারকে বাধ্য করতে চায় না জামায়াত। চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের প্রতি জামায়াতের আস্থা রয়েছে। এমনটাই বললেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান