নিজস্ব প্রতিবেদক

পুলিশ কারো নির্দেশে নয়, চলবে জনগণের অধিকার রক্ষায়। আদালত কাজ করবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে। সেটাই হচ্ছে প্রকৃত গণতন্ত্র। এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত "জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান ও ফ্যাসিবাদ পতনের বর্ষপূর্তি" উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভীর অভিযোগ, শেখ হাসিনা মিডিয়ার মাধ্যমে আমাদেরকে জঙ্গি, অগ্নিসন্ত্রাসী হিসেবে প্রচার করেছে। কিন্তু তথাকথিত সুশীল সমাজ শেখ হাসিনার গুলি-নির্বাচন ও হত্যাকাণ্ড নিয়ে কখনো মুখ খোলেনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, হাসিনার সরকার মিথ্যা মামলা দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে তিন বছর কারাবন্দী এবং এরপর আরও তিন বছর গৃহবন্দী করে রেখেছিল। অথচ শেখ হাসিনা ও তার পরিবার দুর্নীতির দায়ে এখন বিদেশে পালিয়ে আছে।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খালেদা জিয়াকে দিয়েছে ‘ফাইটার অব ডেমোক্রেসি’ উপাধি, আর কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস সংগঠন বলেছে ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’। সেই নেত্রীকে দিনের পর দিন ধ্বংসস্তুপে ফেলে রেখেছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকার।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও তরুণদের আন্দোলনের কথা স্মরণ করে রিজভী বলেন, আবাবিল পাখির মতো মাসুম বাচ্চারা রাজপথে নেমেছিল। তাদের রক্তের বিনিময়েই আমরা গণতন্ত্রের দিকে কিছুটা এগিয়েছি।
তিনি অভিযোগ করেন, নতুন প্রশাসনে একটি নির্দিষ্ট সংগঠনের অনুগত লোকজনকে প্রাধান্য দিয়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি নাকি বলেছেন, রোকন না হলে চাকরি থাকবে না। তাহলে কী এটাই সেই প্রতিশ্রুত গণতন্ত্র?
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার ভূত নতুন কায়দায় নতুন চেতনায় জাতির ওপর ভর করেছে। এক চেতনার বিদায়ের পর এখন আরেক চেতনার লোক সর্বত্র বসানো হচ্ছে। এমন গণতন্ত্র আমাদের ছেলেরা চায়নি, তারা জীবন দিয়েছে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য।

পুলিশ কারো নির্দেশে নয়, চলবে জনগণের অধিকার রক্ষায়। আদালত কাজ করবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে। সেটাই হচ্ছে প্রকৃত গণতন্ত্র। এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত "জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান ও ফ্যাসিবাদ পতনের বর্ষপূর্তি" উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভীর অভিযোগ, শেখ হাসিনা মিডিয়ার মাধ্যমে আমাদেরকে জঙ্গি, অগ্নিসন্ত্রাসী হিসেবে প্রচার করেছে। কিন্তু তথাকথিত সুশীল সমাজ শেখ হাসিনার গুলি-নির্বাচন ও হত্যাকাণ্ড নিয়ে কখনো মুখ খোলেনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, হাসিনার সরকার মিথ্যা মামলা দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে তিন বছর কারাবন্দী এবং এরপর আরও তিন বছর গৃহবন্দী করে রেখেছিল। অথচ শেখ হাসিনা ও তার পরিবার দুর্নীতির দায়ে এখন বিদেশে পালিয়ে আছে।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খালেদা জিয়াকে দিয়েছে ‘ফাইটার অব ডেমোক্রেসি’ উপাধি, আর কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস সংগঠন বলেছে ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’। সেই নেত্রীকে দিনের পর দিন ধ্বংসস্তুপে ফেলে রেখেছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকার।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও তরুণদের আন্দোলনের কথা স্মরণ করে রিজভী বলেন, আবাবিল পাখির মতো মাসুম বাচ্চারা রাজপথে নেমেছিল। তাদের রক্তের বিনিময়েই আমরা গণতন্ত্রের দিকে কিছুটা এগিয়েছি।
তিনি অভিযোগ করেন, নতুন প্রশাসনে একটি নির্দিষ্ট সংগঠনের অনুগত লোকজনকে প্রাধান্য দিয়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি নাকি বলেছেন, রোকন না হলে চাকরি থাকবে না। তাহলে কী এটাই সেই প্রতিশ্রুত গণতন্ত্র?
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার ভূত নতুন কায়দায় নতুন চেতনায় জাতির ওপর ভর করেছে। এক চেতনার বিদায়ের পর এখন আরেক চেতনার লোক সর্বত্র বসানো হচ্ছে। এমন গণতন্ত্র আমাদের ছেলেরা চায়নি, তারা জীবন দিয়েছে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য।

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
৫ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
১২ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
৪ ঘণ্টা আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
১ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী