নিজস্ব প্রতিবেদক

অতীতে সংবিধান লঙ্ঘনকারী প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমরা বর্তমান সরকারকে সফল হিসেবে দেখতে চাই।
শনিবার (১০ মে) বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে বক্তৃতা করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, সব ধর্ম-মতের মানুষের নিরাপদ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে হলে দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রয়োজন। বাংলাদেশকে কেউ যাতে তাঁবেদার রাষ্ট্র তৈরি করতে না পারে বা স্বৈরাচার যাতে কোনো সুযোগ না পায়, সে বিষয়ে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ।
দেশের মানুষ পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না দাবি করে তিনি বলেন, সংবিধান লঙ্ঘনের সঙ্গে যারাই জড়িত ছিল তাদের বিচার করতেই হবে। নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে বিভিন্ন ধর্মের লোকদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে পতিত স্বৈরাচার সরকার।
বিএনপি বর্তমান সরকারকে সফল দেখতে চায় মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমান সরকারকে নিয়ে জনগণের যাতে স্বচ্ছ ধারণা থাকে, সে জন্য বিএনপি তাদের (সরকার) কর্মপরিকল্পনা নিয়ে রোডম্যাপ চেয়েছে। সরকারের কর্মপরিকল্পনা যদি জনগণ জানতে পারে তাহলে কোনো ধোঁয়াশা তৈরি হবে না।
বিএনপি এমন সরকার গঠন করতে চায়, যেখানে সরকার জনগণের কাছে সবকিছু জবাবদিহি করতে বাধ্য হবে বলে জানান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে যারা বা যে দলটি গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে ফ্যাসিস্ট বাংলাদেশ কায়েম করেছিল তারা কিন্তু অপশক্তি হিসেবেই চিহ্নিত। দেশের জনগণ তাদের অপশক্তি হিসেবেই চিহ্নিত করেছে। ১৯৭১, ৭৫ এর ৭ নভেম্বর, ৯০ এবং ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতা এখানে দেশের মানুষ দুটি বিষয়ে একমত। এক- বাংলাদেশকে ভবিষ্যতে যাতে আর কেউ তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে না পারে। দুই- গণতন্ত্র বিরোধী পলাতক তাবেদার অপশক্তি আর যাতে মাথাচড়া দিতে না পারে। এই দুই বিষয়ে দেশের জনগণ আর কোনো আপোস মানতে রাজি নয় বলে আমি মনে করি। বিএনপিসহ দেশের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল জনগণের এই দাবির সঙ্গে একমত।
তারেক রহমান বলেন, আমাদের বক্তব্য হলো- যারা বার বার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে বা জড়িত ছিল তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। জনগণ কোনোভাবেই আয়না ঘর স্থাপনকারী, গুম-খুন অপহরণ ও দুর্নীতি-লুটপাটকারীদের পুনর্বাসন চায় না দেশের মানুষ। আমরাও দল হিসেবে মতামত দিয়েছি। বিএনপিসহ সব দল এই সরকারকে সফল দেখতে চায়। এ জন্য কিন্তু আমরা সরকারের কাছে একটি পথনকশা ঘোষণার জন্য বারবার আহ্বান জানিয়েছি। স্বচ্ছ পথনকশা থাকলে জনগণের মাঝে অস্পষ্টতা থাকে না।

অতীতে সংবিধান লঙ্ঘনকারী প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমরা বর্তমান সরকারকে সফল হিসেবে দেখতে চাই।
শনিবার (১০ মে) বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে বক্তৃতা করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, সব ধর্ম-মতের মানুষের নিরাপদ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে হলে দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রয়োজন। বাংলাদেশকে কেউ যাতে তাঁবেদার রাষ্ট্র তৈরি করতে না পারে বা স্বৈরাচার যাতে কোনো সুযোগ না পায়, সে বিষয়ে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ।
দেশের মানুষ পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না দাবি করে তিনি বলেন, সংবিধান লঙ্ঘনের সঙ্গে যারাই জড়িত ছিল তাদের বিচার করতেই হবে। নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে বিভিন্ন ধর্মের লোকদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে পতিত স্বৈরাচার সরকার।
বিএনপি বর্তমান সরকারকে সফল দেখতে চায় মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমান সরকারকে নিয়ে জনগণের যাতে স্বচ্ছ ধারণা থাকে, সে জন্য বিএনপি তাদের (সরকার) কর্মপরিকল্পনা নিয়ে রোডম্যাপ চেয়েছে। সরকারের কর্মপরিকল্পনা যদি জনগণ জানতে পারে তাহলে কোনো ধোঁয়াশা তৈরি হবে না।
বিএনপি এমন সরকার গঠন করতে চায়, যেখানে সরকার জনগণের কাছে সবকিছু জবাবদিহি করতে বাধ্য হবে বলে জানান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে যারা বা যে দলটি গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে ফ্যাসিস্ট বাংলাদেশ কায়েম করেছিল তারা কিন্তু অপশক্তি হিসেবেই চিহ্নিত। দেশের জনগণ তাদের অপশক্তি হিসেবেই চিহ্নিত করেছে। ১৯৭১, ৭৫ এর ৭ নভেম্বর, ৯০ এবং ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতা এখানে দেশের মানুষ দুটি বিষয়ে একমত। এক- বাংলাদেশকে ভবিষ্যতে যাতে আর কেউ তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে না পারে। দুই- গণতন্ত্র বিরোধী পলাতক তাবেদার অপশক্তি আর যাতে মাথাচড়া দিতে না পারে। এই দুই বিষয়ে দেশের জনগণ আর কোনো আপোস মানতে রাজি নয় বলে আমি মনে করি। বিএনপিসহ দেশের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল জনগণের এই দাবির সঙ্গে একমত।
তারেক রহমান বলেন, আমাদের বক্তব্য হলো- যারা বার বার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে বা জড়িত ছিল তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। জনগণ কোনোভাবেই আয়না ঘর স্থাপনকারী, গুম-খুন অপহরণ ও দুর্নীতি-লুটপাটকারীদের পুনর্বাসন চায় না দেশের মানুষ। আমরাও দল হিসেবে মতামত দিয়েছি। বিএনপিসহ সব দল এই সরকারকে সফল দেখতে চায়। এ জন্য কিন্তু আমরা সরকারের কাছে একটি পথনকশা ঘোষণার জন্য বারবার আহ্বান জানিয়েছি। স্বচ্ছ পথনকশা থাকলে জনগণের মাঝে অস্পষ্টতা থাকে না।

জামালপুর জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন বাতিলের দাবিতে হরতাল ঘোষণার পর মশাল মিছিল থেকে বোমা সদৃশ বস্তু বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে পুরো শহর জুড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী অভিযোগ করেন, “এই ডাকসু নির্বাচনে যাতে ছাত্রদল মনোনয়নপত্র কিনতে না পারে সেজন্য মব তৈরি করে বাধা দেয়া হচ্ছে, সেখানে মব সৃষ্টি করা হল কেন।”
১০ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ওয়াদুদ ভূইয়া এনসিপির নেতাদের উদ্দেশ করে বলেছেন,দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীকে নিয়ে কটাক্ষ সহ্য করা হবে না। আমাদের সেনাবাহিনীর জাতিসংঘে গিয়ে বিশ্ববাসীর সুনাম কুড়িয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি বিজেপি'র ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়ন ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন বাতিলের দাবিতে হরতাল ঘোষণার পর মশাল মিছিল থেকে বোমা সদৃশ বস্তু বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে পুরো শহর জুড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী অভিযোগ করেন, “এই ডাকসু নির্বাচনে যাতে ছাত্রদল মনোনয়নপত্র কিনতে না পারে সেজন্য মব তৈরি করে বাধা দেয়া হচ্ছে, সেখানে মব সৃষ্টি করা হল কেন।”
কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ওয়াদুদ ভূইয়া এনসিপির নেতাদের উদ্দেশ করে বলেছেন,দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীকে নিয়ে কটাক্ষ সহ্য করা হবে না। আমাদের সেনাবাহিনীর জাতিসংঘে গিয়ে বিশ্ববাসীর সুনাম কুড়িয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি বিজেপি'র ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়ন ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।