নিজস্ব প্রতিবেদক
সবার সমানাধিকার দিতে হবে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, রাজনীতিতে গণতন্ত্রই যথেষ্ট না, যদি অর্থনীতিকে গণতন্ত্রায়ন করা না যায়, তাহলে কোনো রাজনীতি কাজ করবে না, গণতন্ত্রও কাজে লাগবে না। সবার জন্য গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা যেমন করতে হবে, তেমনই সমানাধিকার দিতে হবে। একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি চারতারা হোটেলে তরুণদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামী বাংলাদেশের সব কার্যক্রম প্রত্যন্তাঞ্চলের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির নেতা। এ সময়ে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রি বা সৃষ্টিশীল শিল্পের একটি ধারণা দেন তিনি।
তিনি বলেন, ক্ষমতায় গেলে আগামী দিনে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিল্প-সংস্কৃতিকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসা হবে। আমাদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে জনমিতিক সুফল কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য সবাইকে লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
আমাদের হস্তশিল্প অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসতে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির কর্মসূচি নেব জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের যে কাঁচামাল দরকার, সেগুলো তাদের দিতে হবে। তাদের সহায়তা করতে হবে, পণ্যের ব্র্যান্ডিংয়ের সুযোগ দিতে হবে। বিপণনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘এটিতে হবে বাংলাদেশের সব মানুষ, তাঁতি, কামার-কুমার, চারুশিল্পী, ডিজাইনার, সংগীতশিল্পী—সবাইকে অর্থনীতির মধ্যে নিয়ে আসা। যেমন, আমাদের হরেক ধরনের সংগীত আছে—ভাওয়াইয়া, পল্লীগীতি, লালনগীতি—এগুলো আমরা এখনো মূলধারায় নিয়ে আসতে পারিনি। বাংলাদেশে অনেক সংগীত হারিয়ে যাচ্ছে।’
সবার সমানাধিকার দিতে হবে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, রাজনীতিতে গণতন্ত্রই যথেষ্ট না, যদি অর্থনীতিকে গণতন্ত্রায়ন করা না যায়, তাহলে কোনো রাজনীতি কাজ করবে না, গণতন্ত্রও কাজে লাগবে না। সবার জন্য গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা যেমন করতে হবে, তেমনই সমানাধিকার দিতে হবে। একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি চারতারা হোটেলে তরুণদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামী বাংলাদেশের সব কার্যক্রম প্রত্যন্তাঞ্চলের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির নেতা। এ সময়ে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রি বা সৃষ্টিশীল শিল্পের একটি ধারণা দেন তিনি।
তিনি বলেন, ক্ষমতায় গেলে আগামী দিনে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিল্প-সংস্কৃতিকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসা হবে। আমাদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে জনমিতিক সুফল কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য সবাইকে লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
আমাদের হস্তশিল্প অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসতে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির কর্মসূচি নেব জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের যে কাঁচামাল দরকার, সেগুলো তাদের দিতে হবে। তাদের সহায়তা করতে হবে, পণ্যের ব্র্যান্ডিংয়ের সুযোগ দিতে হবে। বিপণনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘এটিতে হবে বাংলাদেশের সব মানুষ, তাঁতি, কামার-কুমার, চারুশিল্পী, ডিজাইনার, সংগীতশিল্পী—সবাইকে অর্থনীতির মধ্যে নিয়ে আসা। যেমন, আমাদের হরেক ধরনের সংগীত আছে—ভাওয়াইয়া, পল্লীগীতি, লালনগীতি—এগুলো আমরা এখনো মূলধারায় নিয়ে আসতে পারিনি। বাংলাদেশে অনেক সংগীত হারিয়ে যাচ্ছে।’
লতিফ সিদ্দিকীর ইস্যুতে কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেন, ‘সকালে ৭১ মঞ্চের আয়োজনে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে যাওয়া হলে মব সৃষ্টি করে লতিফ সিদ্দিকীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেশরীফপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের সাথে মতবিনিময় করেন এবং মনোহরপুর জামে মসজিদে আসরের নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে কুশল বিনিময় করেন
৮ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচার শেখ হাসিনার বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আমরা বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের জন্য লড়াই করে ছিলাম। কিন্তু এই লড়াইয়ের চূড়ান্ত সুফল পেতে ছাত্রদলকে শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। তাই আমরা ছাত্রদলে যোগদান করেছি
১৬ ঘণ্টা আগেজনগণের ভালোবাসার মর্যাদা দলের সকল নেতাকর্মীকে দিতে হবে। তিনি বলেছেন, রাজনীতি করতে গিয়ে যারা অন্যায় কাজের সাথে লিপ্ত থাকবে তাদেরকে চুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না
১ দিন আগেলতিফ সিদ্দিকীর ইস্যুতে কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেন, ‘সকালে ৭১ মঞ্চের আয়োজনে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে যাওয়া হলে মব সৃষ্টি করে লতিফ সিদ্দিকীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
শরীফপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের সাথে মতবিনিময় করেন এবং মনোহরপুর জামে মসজিদে আসরের নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে কুশল বিনিময় করেন
জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামী বাংলাদেশের সব কার্যক্রম প্রত্যন্তাঞ্চলের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির নেতা। এ সময়ে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রি বা সৃষ্টিশীল শিল্পের একটি ধারণা দেন তিনি
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আমরা বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের জন্য লড়াই করে ছিলাম। কিন্তু এই লড়াইয়ের চূড়ান্ত সুফল পেতে ছাত্রদলকে শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। তাই আমরা ছাত্রদলে যোগদান করেছি