চট্রগাম

বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাড়িবহরকে উদ্দেশ্য করে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়েছেন ।
শনিবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে এনসিপির গাড়িবহর কেরানিহাট স্টেশন অতিক্রম করে কেরানিহাট-বান্দরবান মহাসড়কে প্রবেশ করার সময় এ স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা।
গতকাল শনিবার কক্সবাজারের কর্মসূচি শেষ করে বান্দরবান যাওয়ার পথে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কেরানিহাট স্টেশনে একটি পথসভায় যোগ দেওয়ার কথা ছিল এনসিপির নেতাকর্মীদের।
কিন্তু কক্সবাজারের সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে মন্তব্য করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে চকরিয়ায় মিছিল ও এনসিপির সমাবেশের মঞ্চ ভাঙচুর করেন দলটির নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে সন্ধ্যার দিকে কেরানিহাট স্টেশনে অবস্থান নেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এনসিপির গাড়িবহর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে কেরানিহাট-বান্দরবান মহাসড়কে প্রবেশ করার সময় তারা ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেন। এ ছাড়াও সেখানে বেশ কয়েকজনকে জুতা হাতে মিছিল করতে দেখা যায়।
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি আলমগীর সাকিব বলেন, ‘কেরানিহাট স্টেশনে এনসিপির নেতাকর্মীদের পথসভা করার কথা ছিল।
কিন্তু কক্সবাজারে তারা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ায় আমরা তাদের প্রতিহত করতে কেরানিহাটে অবস্থান নিয়েছিলাম।
তাই তারা পথসভা না করে পুলিশি পাহারায় বান্দরবানে চলে যান। আমাদের নেতাকর্মীরা জুতা হাতে মিছিল করে এনসিপিকে সাতকানিয়ায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।’
সাতকানিয়া উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মো. তহীদুল ইসলাম মাছুম বলেন, ‘সাতকানিয়াতে এনসিপির পূর্ব ঘোষিত কোনো প্রোগ্রাম ছিল না। সময় সুযোগ হলে এনসিপির নেতাকর্মীদের কেরানিহাটে নামার কথা ছিল।
কিন্তু চকরিয়াতে বিশৃঙ্খলা হওয়ায় তাদের দেরি হয়ে গেছে। আমরা নেতাকর্মীদের রিসিভ করে বান্দরবানে নিয়ে এসেছি। সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় কোনো সমস্যা হয়নি।’

বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাড়িবহরকে উদ্দেশ্য করে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়েছেন ।
শনিবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে এনসিপির গাড়িবহর কেরানিহাট স্টেশন অতিক্রম করে কেরানিহাট-বান্দরবান মহাসড়কে প্রবেশ করার সময় এ স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা।
গতকাল শনিবার কক্সবাজারের কর্মসূচি শেষ করে বান্দরবান যাওয়ার পথে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কেরানিহাট স্টেশনে একটি পথসভায় যোগ দেওয়ার কথা ছিল এনসিপির নেতাকর্মীদের।
কিন্তু কক্সবাজারের সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে মন্তব্য করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে চকরিয়ায় মিছিল ও এনসিপির সমাবেশের মঞ্চ ভাঙচুর করেন দলটির নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে সন্ধ্যার দিকে কেরানিহাট স্টেশনে অবস্থান নেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এনসিপির গাড়িবহর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে কেরানিহাট-বান্দরবান মহাসড়কে প্রবেশ করার সময় তারা ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেন। এ ছাড়াও সেখানে বেশ কয়েকজনকে জুতা হাতে মিছিল করতে দেখা যায়।
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি আলমগীর সাকিব বলেন, ‘কেরানিহাট স্টেশনে এনসিপির নেতাকর্মীদের পথসভা করার কথা ছিল।
কিন্তু কক্সবাজারে তারা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ায় আমরা তাদের প্রতিহত করতে কেরানিহাটে অবস্থান নিয়েছিলাম।
তাই তারা পথসভা না করে পুলিশি পাহারায় বান্দরবানে চলে যান। আমাদের নেতাকর্মীরা জুতা হাতে মিছিল করে এনসিপিকে সাতকানিয়ায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।’
সাতকানিয়া উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মো. তহীদুল ইসলাম মাছুম বলেন, ‘সাতকানিয়াতে এনসিপির পূর্ব ঘোষিত কোনো প্রোগ্রাম ছিল না। সময় সুযোগ হলে এনসিপির নেতাকর্মীদের কেরানিহাটে নামার কথা ছিল।
কিন্তু চকরিয়াতে বিশৃঙ্খলা হওয়ায় তাদের দেরি হয়ে গেছে। আমরা নেতাকর্মীদের রিসিভ করে বান্দরবানে নিয়ে এসেছি। সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় কোনো সমস্যা হয়নি।’

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
১৬ ঘণ্টা আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
১ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী