সভাপতি-সম্পাদককে শোকজ
সিরাজগঞ্জ

সিরাজগঞ্জ জেলা যুবদলে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠন পরিচালনা নিয়ে দেখা দিয়েছে অস্থিরতা ও জটিলতা। নিয়ম বহির্ভূত কর্মকাণ্ডের অভিযোগে জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন খান ও সাধারণ সম্পাদক মুরাদুজ্জামান মুরাদকে শোকজ করা হয়েছে। একইসঙ্গে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কৃত সাত নেতার বিরুদ্ধে নেওয়া সিদ্ধান্ত আবার রাতারাতি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
গত ১৬ এপ্রিল (বুধবার) বিকেলে যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়, সংগঠনের নিয়মনীতি উপেক্ষা করে কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগ উঠেছে জেলা যুবদলের শীর্ষ দুই নেতার বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য, জেলা যুবদলের সদ্যপ্রয়াত সভাপতি মির্জা আব্দুল জব্বার বাবুর মৃত্যুর একদিন পরই আল আমিন খানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। দায়িত্ব নেওয়ার একদিনের মাথায় এমন শোকজের ঘটনা আলোচনার জন্ম দিয়েছে রাজনৈতিক অঙ্গনে।
কেন্দ্রীয় দপ্তরের চিঠিতে বলা হয়, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটির নজরে এসেছে। আগামী ২০ এপ্রিলের মধ্যে তাদের কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সামনে হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। কেন তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, সে ব্যাখ্যাও লিখিত আকারে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে একই দিন সকালে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা যুবদলের সাত নেতাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। বহিষ্কারের চিঠিতে বলা হয়, একাধিকবার সতর্ক করার পরও দলীয় শৃঙ্খলা লঙ্ঘন অব্যাহত রাখায় তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা যুবদলের দপ্তর সম্পাদক মাসুম রেজা মুসা স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের অন্য নেতাকর্মীদেরকে বহিষ্কৃতদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
তবে সন্ধ্যার পরেই নাটকীয়ভাবে সেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন খান ও সাধারণ সম্পাদক মুরাদুজ্জামান মুরাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সাত নেতার বহিষ্কারাদেশ বাতিলের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং তাদেরকে সংগঠনের কার্যক্রমে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশও প্রদান করা হয়।
বহিষ্কারাদেশ থেকে প্রত্যাহারপ্রাপ্ত সাত নেতা হলেন
১. পল্টন জোয়ার্দার (সাবেক সদস্য, বেলকুচি উপজেলা যুবদল)
২. হাফিজুল ইসলাম
৩. উজ্জ্বল হোসেন (সাবেক সদস্য, পৌর যুবদল)
৪. মো. কাইয়ুম (দপ্তর সম্পাদক)
৫. চাইনিজ রফিকুল (সাবেক সভাপতি, ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল)
৬. হাবিব ওরফে হাবলু (সাবেক সদস্য)
৭. সেলিফ আল আকবর শশী (সাবেক সদস্য)
এই সব সিদ্ধান্ত বদল ও শোকজের ঘটনায় সিরাজগঞ্জ যুবদলে নেতৃত্ব সংকট ও বিভক্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের সমন্বয়হীনতা এবং নেতৃত্বের দ্বন্দ্বের কারণে সংগঠনে এই অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
পরিস্থিতি এখন কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করছে আগামী ২০ এপ্রিলের জবাবদানের পর কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্তের ওপর। যুবদলের স্থানীয় নেতাকর্মীরা এখন তাকিয়ে রয়েছেন দলীয় উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপ ও সমাধানের দিকে।

সিরাজগঞ্জ জেলা যুবদলে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠন পরিচালনা নিয়ে দেখা দিয়েছে অস্থিরতা ও জটিলতা। নিয়ম বহির্ভূত কর্মকাণ্ডের অভিযোগে জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন খান ও সাধারণ সম্পাদক মুরাদুজ্জামান মুরাদকে শোকজ করা হয়েছে। একইসঙ্গে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কৃত সাত নেতার বিরুদ্ধে নেওয়া সিদ্ধান্ত আবার রাতারাতি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
গত ১৬ এপ্রিল (বুধবার) বিকেলে যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়, সংগঠনের নিয়মনীতি উপেক্ষা করে কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগ উঠেছে জেলা যুবদলের শীর্ষ দুই নেতার বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য, জেলা যুবদলের সদ্যপ্রয়াত সভাপতি মির্জা আব্দুল জব্বার বাবুর মৃত্যুর একদিন পরই আল আমিন খানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। দায়িত্ব নেওয়ার একদিনের মাথায় এমন শোকজের ঘটনা আলোচনার জন্ম দিয়েছে রাজনৈতিক অঙ্গনে।
কেন্দ্রীয় দপ্তরের চিঠিতে বলা হয়, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটির নজরে এসেছে। আগামী ২০ এপ্রিলের মধ্যে তাদের কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সামনে হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। কেন তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, সে ব্যাখ্যাও লিখিত আকারে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে একই দিন সকালে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা যুবদলের সাত নেতাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। বহিষ্কারের চিঠিতে বলা হয়, একাধিকবার সতর্ক করার পরও দলীয় শৃঙ্খলা লঙ্ঘন অব্যাহত রাখায় তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা যুবদলের দপ্তর সম্পাদক মাসুম রেজা মুসা স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের অন্য নেতাকর্মীদেরকে বহিষ্কৃতদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
তবে সন্ধ্যার পরেই নাটকীয়ভাবে সেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন খান ও সাধারণ সম্পাদক মুরাদুজ্জামান মুরাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সাত নেতার বহিষ্কারাদেশ বাতিলের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং তাদেরকে সংগঠনের কার্যক্রমে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশও প্রদান করা হয়।
বহিষ্কারাদেশ থেকে প্রত্যাহারপ্রাপ্ত সাত নেতা হলেন
১. পল্টন জোয়ার্দার (সাবেক সদস্য, বেলকুচি উপজেলা যুবদল)
২. হাফিজুল ইসলাম
৩. উজ্জ্বল হোসেন (সাবেক সদস্য, পৌর যুবদল)
৪. মো. কাইয়ুম (দপ্তর সম্পাদক)
৫. চাইনিজ রফিকুল (সাবেক সভাপতি, ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল)
৬. হাবিব ওরফে হাবলু (সাবেক সদস্য)
৭. সেলিফ আল আকবর শশী (সাবেক সদস্য)
এই সব সিদ্ধান্ত বদল ও শোকজের ঘটনায় সিরাজগঞ্জ যুবদলে নেতৃত্ব সংকট ও বিভক্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের সমন্বয়হীনতা এবং নেতৃত্বের দ্বন্দ্বের কারণে সংগঠনে এই অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
পরিস্থিতি এখন কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করছে আগামী ২০ এপ্রিলের জবাবদানের পর কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্তের ওপর। যুবদলের স্থানীয় নেতাকর্মীরা এখন তাকিয়ে রয়েছেন দলীয় উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপ ও সমাধানের দিকে।

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর–কাঁঠালিয়া) আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাম আজম সৈকত বলেছেন, “আমি সংসদ সদস্য হতে নয়, ভেঙে যাওয়া সংগঠনকে পুনর্গঠিত করতে এসেছি। ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলকে শক্তিশালী করতে না পারলে এমপি হওয়ার কোনো মানে নেই। আমি আপনাদের নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
১৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ–আশাশুনি) আসনে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জনপ্রিয় চিকিৎসক এবং ‘গরিবের ডাক্তার’ খ্যাত অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত নেতা ডা. মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এদিকে দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা সহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
১৫ ঘণ্টা আগে
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাদিকুর রহমান সিদ্দিকী শুভ বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পেলেও হেলিকপ্টারে করে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করেছেন
১৮ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি-১ (রাজাপুর–কাঁঠালিয়া) আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাম আজম সৈকত বলেছেন, “আমি সংসদ সদস্য হতে নয়, ভেঙে যাওয়া সংগঠনকে পুনর্গঠিত করতে এসেছি। ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলকে শক্তিশালী করতে না পারলে এমপি হওয়ার কোনো মানে নেই। আমি আপনাদের নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ–আশাশুনি) আসনে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জনপ্রিয় চিকিৎসক এবং ‘গরিবের ডাক্তার’ খ্যাত অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত নেতা ডা. মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এদিকে দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা সহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাদিকুর রহমান সিদ্দিকী শুভ বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পেলেও হেলিকপ্টারে করে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করেছেন