বরিশাল
ভারসাম্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল সরকার গঠনে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও বরিশাল-৫ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট মুয়াযযম হোসাইন হেলাল।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টায় বরিশাল প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হেলাল বলেন, “পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সকল জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে। এতে করে এককভাবে কোনো সরকার স্বৈরাচার হয়ে উঠতে পারবে না। অংশগ্রহণমূলক সরকার গঠনই আজ সময়ের দাবি।”
তিনি আরো বলেন, দেশে এখনো সাংবাদিকবান্ধব আইন হয়নি, যার কারণে সত্য তুলে ধরায় অনেক সাংবাদিক ভুক্তভোগী হয়েছেন। বরিশালের স্বাস্থ্যসেবার ভঙ্গুর চিত্র ও অবকাঠামোগত দুরবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, একমাত্র মেডিকেল কলেজটি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। নগরীতে রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ ও স্বাস্থ্যসেবার ঘাটতি মানুষের ভোগান্তি বাড়িয়ে দিয়েছে।
মাওয়া থেকে বরিশাল মহাসড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণে অবদানকারীদের ধন্যবাদ জানাতে হবে, তবে একইসাথে সেতু ঘিরে লুটপাটকারীদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
জুলাই ঘোষণার আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে হেলাল বলেন, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠাই হবে মূল লক্ষ্য। “দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের কল্যাণে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার।”
‘মানুষ কেন জামায়াতকে ভোট দেবে?’— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় জনগণ আগামী নির্বাচনে জামায়াতকেই বেছে নেবে। কারণ জামায়াত এখন গণমানুষের আস্থার প্রতীক।”
সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, দোষীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে।
সভায় বরিশাল জেলা জামায়াতের আমির ও বরিশাল-৪ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার কারণে যেমন নেতারা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারেননি, তেমনি সাংবাদিকরাও সব সত্য প্রকাশ করতে পারেননি। তাই একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এখন জরুরি।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক অরূপ তালুকদার, নাছিম উল আলম, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু, মেহেরুন্নেছা বাবুল, কাজী মিরাজ মাহমুদ ও এসএম জাকির হোসেন।
প্রায় অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের উপস্থিতিতে আয়োজিত এ মতবিনিময় সভায় সমাপনী বক্তব্য দেন বরিশাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম খসরু। অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন সাংবাদিক মো. মামুন-অর-রশিদ। সঞ্চালনায় ছিলেন সাংবাদিক শাহে আলম ও এম মোফাজ্জেল।
ভারসাম্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল সরকার গঠনে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও বরিশাল-৫ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট মুয়াযযম হোসাইন হেলাল।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টায় বরিশাল প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হেলাল বলেন, “পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সকল জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে। এতে করে এককভাবে কোনো সরকার স্বৈরাচার হয়ে উঠতে পারবে না। অংশগ্রহণমূলক সরকার গঠনই আজ সময়ের দাবি।”
তিনি আরো বলেন, দেশে এখনো সাংবাদিকবান্ধব আইন হয়নি, যার কারণে সত্য তুলে ধরায় অনেক সাংবাদিক ভুক্তভোগী হয়েছেন। বরিশালের স্বাস্থ্যসেবার ভঙ্গুর চিত্র ও অবকাঠামোগত দুরবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, একমাত্র মেডিকেল কলেজটি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। নগরীতে রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ ও স্বাস্থ্যসেবার ঘাটতি মানুষের ভোগান্তি বাড়িয়ে দিয়েছে।
মাওয়া থেকে বরিশাল মহাসড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণে অবদানকারীদের ধন্যবাদ জানাতে হবে, তবে একইসাথে সেতু ঘিরে লুটপাটকারীদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
জুলাই ঘোষণার আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে হেলাল বলেন, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠাই হবে মূল লক্ষ্য। “দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের কল্যাণে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার।”
‘মানুষ কেন জামায়াতকে ভোট দেবে?’— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় জনগণ আগামী নির্বাচনে জামায়াতকেই বেছে নেবে। কারণ জামায়াত এখন গণমানুষের আস্থার প্রতীক।”
সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, দোষীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে।
সভায় বরিশাল জেলা জামায়াতের আমির ও বরিশাল-৪ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার কারণে যেমন নেতারা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারেননি, তেমনি সাংবাদিকরাও সব সত্য প্রকাশ করতে পারেননি। তাই একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এখন জরুরি।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক অরূপ তালুকদার, নাছিম উল আলম, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু, মেহেরুন্নেছা বাবুল, কাজী মিরাজ মাহমুদ ও এসএম জাকির হোসেন।
প্রায় অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের উপস্থিতিতে আয়োজিত এ মতবিনিময় সভায় সমাপনী বক্তব্য দেন বরিশাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম খসরু। অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন সাংবাদিক মো. মামুন-অর-রশিদ। সঞ্চালনায় ছিলেন সাংবাদিক শাহে আলম ও এম মোফাজ্জেল।
সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
১৭ ঘণ্টা আগেপূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেসাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে