নীলফামারী
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দাঁড়িপাল্লা মার্কার সমর্থনে বিশাল নির্বাচনী শোডাউন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সৈয়দপুর উপজেলা শাখা।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা স্মৃতিসৌধ থেকে বিশাল শোডাউন শুরু করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে দোয়ার মাধ্যমে ওই কর্মসূচি শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের জন্য জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সৈয়দপুর উপজেলা আমীর হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নায়েবে আমীর ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের জামায়াতে ইসলামি ঘোষিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা সেক্রেটারি আলহাজ মাজহারুল ইসলাম, সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র পদে মনোনীত প্রার্থী ও শহর আমীর আলহাজ শরফুদ্দিন খান, শহর সেক্রেটারি মাওলানা ওয়াজেদ আলী, কিশোরগঞ্জ উপজেলা আমীর আব্দুর রশিদ শাহ, নায়েবে আমীর ও কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামান বাদল, সেক্রেটারি ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফেরদৌস আলম, সহকারী সেক্রেটারি সিব্বির আহমেদসহ সৈয়দপুর উপজেলা ও পৌরসভার নেতাকর্মীবৃন্দ।
শোডাউন শেষে দোয়ার পূর্বে রাখা বক্তব্যে হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে।
দেশ প্রেমিক ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির দোহাই দিয়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ লুট ও দুর্নীতির রেকর্ড করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। বাংলাদেশের মানুষ এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে এবং দেশ পরিচালনার সঠিক পথ চিনতে পেরেছে। তাই তারা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জীবন দিয়ে ফ্যাসিস্টকে বিদায় করেছে।
এখন তারা সৎ নেতৃত্ব নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। যার প্রাথমিক প্রকাশ ঘটেছে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতেও এর প্রতিফলন ঘটবে এবং সবক্ষেত্রেই দেশপ্রেমিক সৎ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে। এজন্য নেতাকর্মীসহ আপামর জনতা সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দাঁড়িপাল্লা মার্কার সমর্থনে বিশাল নির্বাচনী শোডাউন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সৈয়দপুর উপজেলা শাখা।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা স্মৃতিসৌধ থেকে বিশাল শোডাউন শুরু করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে দোয়ার মাধ্যমে ওই কর্মসূচি শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের জন্য জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সৈয়দপুর উপজেলা আমীর হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নায়েবে আমীর ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের জামায়াতে ইসলামি ঘোষিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা সেক্রেটারি আলহাজ মাজহারুল ইসলাম, সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র পদে মনোনীত প্রার্থী ও শহর আমীর আলহাজ শরফুদ্দিন খান, শহর সেক্রেটারি মাওলানা ওয়াজেদ আলী, কিশোরগঞ্জ উপজেলা আমীর আব্দুর রশিদ শাহ, নায়েবে আমীর ও কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামান বাদল, সেক্রেটারি ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফেরদৌস আলম, সহকারী সেক্রেটারি সিব্বির আহমেদসহ সৈয়দপুর উপজেলা ও পৌরসভার নেতাকর্মীবৃন্দ।
শোডাউন শেষে দোয়ার পূর্বে রাখা বক্তব্যে হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে।
দেশ প্রেমিক ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির দোহাই দিয়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ লুট ও দুর্নীতির রেকর্ড করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। বাংলাদেশের মানুষ এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে এবং দেশ পরিচালনার সঠিক পথ চিনতে পেরেছে। তাই তারা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জীবন দিয়ে ফ্যাসিস্টকে বিদায় করেছে।
এখন তারা সৎ নেতৃত্ব নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। যার প্রাথমিক প্রকাশ ঘটেছে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতেও এর প্রতিফলন ঘটবে এবং সবক্ষেত্রেই দেশপ্রেমিক সৎ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে। এজন্য নেতাকর্মীসহ আপামর জনতা সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
১২ ঘণ্টা আগেপূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
১৩ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র এমন একটি শাসনব্যবস্থা, যেখানে জনগণ সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগে অংশ নিতে পারে। গণতন্ত্রে জনগণের ইচ্ছাকে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সেবা ও ন্যায়সংগত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সচেষ্ট হয়
১৪ ঘণ্টা আগেসাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে