বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায়
অমিত পাল
বাগেরহাটের রামপালে বিশিষ্টজনদের সম্মানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২০ মার্চ) বিকাল ৪ টায় উপজেলা অডিটোরিয়ামে এ আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ বছর পরে প্রকাশ্যে সাংবাদিক, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের সম্মানে এক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রামপাল উপজেলা জামায়াতের আমীর মল্লিক আ. হাই এর সভাপতিত্বে ও জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা জিহাদুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য ও বাগেরহাট জেলা নায়েবে আমীর এ্যাডভোকেট মাওলানা শেখ আ. ওয়াদুদ।
তিনি বলেন, "কোন অশুভ শক্তি যেন আবার ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য সবাাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সবাই কাধে কাধ মিলিয়ে দেশের জন্য কাজ করতে হবে। কেউ যেন কোন অপকর্মের সুযোগ করতে না পারে সেদিকে সজাগ থাকতে হবে।" আলোচনা শেষে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি কামনা ও মজলুম ফিলিস্তিনবাসীর জন্য দোয়া করা হয়।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রামপাল থানার অফিসার ইন-চার্জ মো. সেলিম রেজা, ফয়লাহাট আছিয়া কারামতিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শরীফ আ. কাদির, শরাফপুর কারামতিয়া ডিগ্রী মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলান শেখ অলিউর রহমান, গোবিন্দপুর এজেএস ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আলী, ফয়লাহাট জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা নুরুল ইসলাম, সাবেক অধ্যক্ষ মজনুর রহমান, উপজেলা খেলাফত মজলিশের আমীর মো. জুলফিকার আলী, উপজেলা যুব বিভাগের সভাপতি মো. আসাদুজ্জামান, জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা বাগেরহাট জেলার মো. আল আমিন শেখ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাগেরহাট জেলা শাখার যুগ্ম আহবায়ক খালিদ হাসান নোমান সহ সাংবাদিক, প্রশাসনের কর্তা ব্যাক্তি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও নেতা-কর্মীরা।
বাগেরহাটের রামপালে বিশিষ্টজনদের সম্মানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২০ মার্চ) বিকাল ৪ টায় উপজেলা অডিটোরিয়ামে এ আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ বছর পরে প্রকাশ্যে সাংবাদিক, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের সম্মানে এক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রামপাল উপজেলা জামায়াতের আমীর মল্লিক আ. হাই এর সভাপতিত্বে ও জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা জিহাদুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য ও বাগেরহাট জেলা নায়েবে আমীর এ্যাডভোকেট মাওলানা শেখ আ. ওয়াদুদ।
তিনি বলেন, "কোন অশুভ শক্তি যেন আবার ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য সবাাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সবাই কাধে কাধ মিলিয়ে দেশের জন্য কাজ করতে হবে। কেউ যেন কোন অপকর্মের সুযোগ করতে না পারে সেদিকে সজাগ থাকতে হবে।" আলোচনা শেষে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি কামনা ও মজলুম ফিলিস্তিনবাসীর জন্য দোয়া করা হয়।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রামপাল থানার অফিসার ইন-চার্জ মো. সেলিম রেজা, ফয়লাহাট আছিয়া কারামতিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শরীফ আ. কাদির, শরাফপুর কারামতিয়া ডিগ্রী মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলান শেখ অলিউর রহমান, গোবিন্দপুর এজেএস ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আলী, ফয়লাহাট জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা নুরুল ইসলাম, সাবেক অধ্যক্ষ মজনুর রহমান, উপজেলা খেলাফত মজলিশের আমীর মো. জুলফিকার আলী, উপজেলা যুব বিভাগের সভাপতি মো. আসাদুজ্জামান, জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা বাগেরহাট জেলার মো. আল আমিন শেখ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাগেরহাট জেলা শাখার যুগ্ম আহবায়ক খালিদ হাসান নোমান সহ সাংবাদিক, প্রশাসনের কর্তা ব্যাক্তি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও নেতা-কর্মীরা।
আমরা যদি এমন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারতাম যেখানে শিক্ষকদের সঠিক প্রশিক্ষণ থাকত, তাহলে তারা ছাত্রদেরকে বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু বিগত সময়ে সেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি, বরং শুধু লোক দেখানো কাজ করা হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেযারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেককেই বিশ্বাস করা আমাদের ভুল হয়েছে। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া
৬ ঘণ্টা আগেযাদের গত ১৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে দেখা যায়নি, তারা এখন মনোনয়নের জন্য তৎপর হয়ে তৃণমূলে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান
১ দিন আগেআমরা যদি এমন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারতাম যেখানে শিক্ষকদের সঠিক প্রশিক্ষণ থাকত, তাহলে তারা ছাত্রদেরকে বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু বিগত সময়ে সেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি, বরং শুধু লোক দেখানো কাজ করা হয়েছে
যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেককেই বিশ্বাস করা আমাদের ভুল হয়েছে। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া
যাদের গত ১৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে দেখা যায়নি, তারা এখন মনোনয়নের জন্য তৎপর হয়ে তৃণমূলে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
বর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান