নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নানা কাজ নিয়ে আমরা সমালোচনা করব। কিন্তু আমাদের কার্যক্রম হবে সহযোগিতামূলক। এটাই গণতান্ত্রিক পরিবেশের সৌন্দর্য। এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না।
আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে দ্রোহের গ্রাফিতি নামের একটি বইয়ের প্রকাশনা উৎসবের আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। এখন সমালোচনা করলে গুম বা ক্রসফায়ারের ভয় আর নেই বলে উল্লেখ করেন রিজভী।
রিজভী বলেন, ভারতের মিডিয়া শেখ হাসিনার হয়ে কথা বলছে। কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের কাছে এমন কার্যক্রম প্রত্যাশিত নয়। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ। গণতান্ত্রিক দেশের ওপর একটি নির্দিষ্ট পক্ষের বয়ান চাপিয়ে দেয়া ভালো কাজ নয়
নেতা-কর্মী ও সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশে থেকে শেখ হাসিনা যা ইচ্ছা তা বলে এখানে বিশৃঙ্খলা উসকে দিচ্ছেন। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, কোনো নৈরাজ্যের কারণে প্রতিবিপ্লব যেন উঁকি দিতে না পারে। আমরা গণতান্ত্রিক রাস্তা ধরে এগিয়ে যাব।’
তিনি আরও বলেন, প্রতিবিপ্লব সবসময় উঁকি মারতে থাকে। তাই আমরা যেন কোনো ভুল না করি। নৈরাজ্যের ফলে কেউ যেন কোনো সুফল ভোগ না করতে পারে।
সাংস্কৃতিক দিক বিবেচনায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছেলেমেয়েরা এবার সরকার পতনে অনেক বড় কাজ করেছে বলে মন্তব্য করেন রিজভী। তিনি বলেন, যেকোনো আন্দোলনের সফলতা সংস্কৃতি কর্মীদের ওপর নির্ভর করে। যারা গ্রাফিতি করেছেন এবার, তাঁরা অসাধারণ কাজ করেছেন।
একই অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম অভিযোগ করেন, বিশ্বে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরতে বিপুল অর্থের বিনিময়ে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এতে ভারতের মিডিয়াও জড়িত। ষড়যন্ত্রকারীরা অপপ্রচার করে ড. ইউনূসকে জঙ্গি লিডার প্রমাণ করতে মিলিয়ন ডলার খরচ করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নানা কাজ নিয়ে আমরা সমালোচনা করব। কিন্তু আমাদের কার্যক্রম হবে সহযোগিতামূলক। এটাই গণতান্ত্রিক পরিবেশের সৌন্দর্য। এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না।
আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে দ্রোহের গ্রাফিতি নামের একটি বইয়ের প্রকাশনা উৎসবের আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। এখন সমালোচনা করলে গুম বা ক্রসফায়ারের ভয় আর নেই বলে উল্লেখ করেন রিজভী।
রিজভী বলেন, ভারতের মিডিয়া শেখ হাসিনার হয়ে কথা বলছে। কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের কাছে এমন কার্যক্রম প্রত্যাশিত নয়। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ। গণতান্ত্রিক দেশের ওপর একটি নির্দিষ্ট পক্ষের বয়ান চাপিয়ে দেয়া ভালো কাজ নয়
নেতা-কর্মী ও সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশে থেকে শেখ হাসিনা যা ইচ্ছা তা বলে এখানে বিশৃঙ্খলা উসকে দিচ্ছেন। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, কোনো নৈরাজ্যের কারণে প্রতিবিপ্লব যেন উঁকি দিতে না পারে। আমরা গণতান্ত্রিক রাস্তা ধরে এগিয়ে যাব।’
তিনি আরও বলেন, প্রতিবিপ্লব সবসময় উঁকি মারতে থাকে। তাই আমরা যেন কোনো ভুল না করি। নৈরাজ্যের ফলে কেউ যেন কোনো সুফল ভোগ না করতে পারে।
সাংস্কৃতিক দিক বিবেচনায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছেলেমেয়েরা এবার সরকার পতনে অনেক বড় কাজ করেছে বলে মন্তব্য করেন রিজভী। তিনি বলেন, যেকোনো আন্দোলনের সফলতা সংস্কৃতি কর্মীদের ওপর নির্ভর করে। যারা গ্রাফিতি করেছেন এবার, তাঁরা অসাধারণ কাজ করেছেন।
একই অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম অভিযোগ করেন, বিশ্বে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরতে বিপুল অর্থের বিনিময়ে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এতে ভারতের মিডিয়াও জড়িত। ষড়যন্ত্রকারীরা অপপ্রচার করে ড. ইউনূসকে জঙ্গি লিডার প্রমাণ করতে মিলিয়ন ডলার খরচ করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

লতিফ সিদ্দিকীর ইস্যুতে কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেন, ‘সকালে ৭১ মঞ্চের আয়োজনে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে যাওয়া হলে মব সৃষ্টি করে লতিফ সিদ্দিকীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
শরীফপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের সাথে মতবিনিময় করেন এবং মনোহরপুর জামে মসজিদে আসরের নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে কুশল বিনিময় করেন
১৫ ঘণ্টা আগে
জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামী বাংলাদেশের সব কার্যক্রম প্রত্যন্তাঞ্চলের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির নেতা। এ সময়ে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রি বা সৃষ্টিশীল শিল্পের একটি ধারণা দেন তিনি
১৫ ঘণ্টা আগে
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আমরা বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের জন্য লড়াই করে ছিলাম। কিন্তু এই লড়াইয়ের চূড়ান্ত সুফল পেতে ছাত্রদলকে শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। তাই আমরা ছাত্রদলে যোগদান করেছি
১ দিন আগেলতিফ সিদ্দিকীর ইস্যুতে কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেন, ‘সকালে ৭১ মঞ্চের আয়োজনে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে যাওয়া হলে মব সৃষ্টি করে লতিফ সিদ্দিকীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
শরীফপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের সাথে মতবিনিময় করেন এবং মনোহরপুর জামে মসজিদে আসরের নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে কুশল বিনিময় করেন
জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামী বাংলাদেশের সব কার্যক্রম প্রত্যন্তাঞ্চলের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির নেতা। এ সময়ে ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রি বা সৃষ্টিশীল শিল্পের একটি ধারণা দেন তিনি
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আমরা বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের জন্য লড়াই করে ছিলাম। কিন্তু এই লড়াইয়ের চূড়ান্ত সুফল পেতে ছাত্রদলকে শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। তাই আমরা ছাত্রদলে যোগদান করেছি