টানা হরতালে অচল বাগেরহাট

সংসদীয় আসন পুনঃবহালের দাবিতে আবারও ৩ দিনের হরতালের ডাক

প্রতিনিধি
বাগেরহাট
Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন পুনঃবহালের দাবিতে টানা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের পরে ফের ৩ দিনের হরতাল সহ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি ।

বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির কো-কনভেনার এম এ সালাম বলেন, "আমরা এত কর্মসূচি দেওয়ার পরেও সকল কর্মসূচি সফল হওয়ার পরেও নির্বাচন কমিশন থেকে কোন ধরনের আশা আমরা পাইনি। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলবে, আমরা আমাদের আন্দোলন করে যাব। আগামী তিনদিন সকাল সন্ধ্যা হরতালের কর্মসূচি দিয়েছি"।

নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি মেনে নেয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, "আপনারা আমাদের দাবি মেনে নেন এবং আমাদের চারটি আসন ফিরিয়ে দেন। আসন ফিরে না পাওয়ার পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করবো"।

বাগেরহাটের সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবিতে দুই দফায় শান্তিপূর্ণ হরতাল পালন করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। হরতালের কারণে অন্যান্য জেলার সঙ্গে বাগেরহাট জেলা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। যানবাহন না চলায় চরম দুর্ভোগে পড়েন দূরদূরান্ত থেকে আসা যাত্রীরা। হরতালে আটকে পড়া পণ্যবাহী ট্রাকের কারণে খুলনা-কাটাখালি মহাসড়ক, বাগেরহাট- পিরোজপুর মহাসড়ক, মোল্লাহাট- বাগেরহাট মহাসড়কে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

অন্যান্য দল নিয়ে আরও পড়ুন

গত ৪০ বছরে দেশ থেকে ভয়াবহ হারে ব্রেইন ড্রেন হয়েছে—শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ সন্তান দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। যারা দেশের শিরায়—শিক্ষিত পরিবার এখনও আছে, কিন্তু তাদের মধ্যেও দেশের ত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে; অনেকেই ভাবছেন দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা

১৪ ঘণ্টা আগে

আমরা বিগত সময়ে দেখেছি মন্ডব প্রতি ৫ শত কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও কোন মন্ডব কমিটি চাল বা টাকা সঠিকভাবে পায়নি। সেখান থেকেও কেজিতে ১০০ গ্রাম চাল কম বা মোট চালের দাম থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা করে মেরে দেয়া হয়েছে। পূজার চাল নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে। আমরা সেটি আর দেখতে চাই না

১৫ ঘণ্টা আগে

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল। অফিস আদালত বন্ধ থাকবে। রিকশা ভ্যান মোটরসাইকেল চলবে এবং দোকানপাট খোলা থাকবে। জরুরী সেবা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে

সরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন করা হয়েছে। ওই কমিশনের কার্যকাল ৩০ কার্যদিবস নির্ধারণ করেছে, যা মূলত প্রতারণামূলক একটি পদক্ষেপ। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও সরকার দীর্ঘ সময় তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছে

১৮ ঘণ্টা আগে