নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন জানিয়েছেন, ‘জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি লাগবে। আর সংবিধান সম্পর্কিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে গণপরিষদ নির্বাচন সর্বোত্তম। জুলাই সনদ যাতে দীর্ঘমেয়াদী জটিলতার মধ্যে না পড়ে তা নিশ্চিত করতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের ২১ দিনের সংলাপের পর সাংবাদিকদের এই এনসিপি নেতা এসব কথা বলেন।
এছাড়াও ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিয়ে সংকট তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর ব্যাপারে সবাই একমত। বিচার বিভাগকে বাইরে রাখার বিষয়েও ঐকমত্য আছে। সরাসরি ত্রয়োদশ সংশোধনীতে যাওয়ার চেয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবনার র্যাংস চয়েজ বেটার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুরোপুরি সমাধানে আসতে হবে। কমিশনের প্রস্তাবনার ব্যাপারে অধিকাংশ দল একমত।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি-সহ ৩০টির মতো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন জানিয়েছেন, ‘জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি লাগবে। আর সংবিধান সম্পর্কিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে গণপরিষদ নির্বাচন সর্বোত্তম। জুলাই সনদ যাতে দীর্ঘমেয়াদী জটিলতার মধ্যে না পড়ে তা নিশ্চিত করতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের ২১ দিনের সংলাপের পর সাংবাদিকদের এই এনসিপি নেতা এসব কথা বলেন।
এছাড়াও ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিয়ে সংকট তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর ব্যাপারে সবাই একমত। বিচার বিভাগকে বাইরে রাখার বিষয়েও ঐকমত্য আছে। সরাসরি ত্রয়োদশ সংশোধনীতে যাওয়ার চেয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবনার র্যাংস চয়েজ বেটার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুরোপুরি সমাধানে আসতে হবে। কমিশনের প্রস্তাবনার ব্যাপারে অধিকাংশ দল একমত।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি-সহ ৩০টির মতো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
১৯ ঘণ্টা আগেপূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
২০ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে
২০ ঘণ্টা আগেসাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে