লালমনিরহাট
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি মাঠে সরব হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব আহমেদ। তিনি লালমনিরহাটের-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এক বর্ণাঢ্য মোটরসাইকেল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব আহমেদ আনুষ্ঠানিকভাবে পাটগ্রাম উপজেলায় তাঁর নির্বাচনি জনসংযোগ কার্যক্রমের সূচনা করেন। প্রায় দেড় শতাধিক মোটরসাইকেল অংশ নেওয়া এ শোভাযাত্রা পাটগ্রাম উপজেলা জুড়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি করে।
শোভাযাত্রাটি হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতার দোয়ানী মোড় থেকে শুরু হয়ে পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা, আলাউদ্দিন নগর, কবরস্থান, সরকারি কলেজ মোড়, রেলগেট, পশ্চিম চৌরঙ্গী মোড়, ঘুণ্টি, বুড়িমারী বাজার ও স্থলবন্দরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে তরুণ ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি চোখে পড়ে। শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া তরুণেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে প্রার্থী তার উন্নয়ন ভাবনা ভোটারদের সামনে তুলে ধরেন। এ সময় তিনি এলাকাবাসীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং আগামীর ভিশন সম্পর্কে স্থানীয় বাজার গুলোতে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব আহমেদ বলেন, জনগণই শক্তি। জনগণের দোরগোড়ায় থেকে তাদের আস্থা অর্জন করতে চাই। এলাকার উন্নয়ন, প্রতিটি ঘরের যুব সমাজের কর্মসংস্থান এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠাকে তিনি অঙ্গীকার হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যে ৫ শতাধিক যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। আগামীতে হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলায় বেকারত্ব দূর করা হবে। আমি নির্বাচিত হলে কোনো জনগণের প্রত্যেকটি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্বচ্ছতার সাথে করা হবে। আমি এদেশকে দিতে এসেছি, নিতে নয়।
স্থানীয়রা মনে করছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর এ রকম সরব ও ব্যতিক্রমধর্মী জনসংযোগ অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি মাঠে সরব হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব আহমেদ। তিনি লালমনিরহাটের-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এক বর্ণাঢ্য মোটরসাইকেল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব আহমেদ আনুষ্ঠানিকভাবে পাটগ্রাম উপজেলায় তাঁর নির্বাচনি জনসংযোগ কার্যক্রমের সূচনা করেন। প্রায় দেড় শতাধিক মোটরসাইকেল অংশ নেওয়া এ শোভাযাত্রা পাটগ্রাম উপজেলা জুড়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি করে।
শোভাযাত্রাটি হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতার দোয়ানী মোড় থেকে শুরু হয়ে পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা, আলাউদ্দিন নগর, কবরস্থান, সরকারি কলেজ মোড়, রেলগেট, পশ্চিম চৌরঙ্গী মোড়, ঘুণ্টি, বুড়িমারী বাজার ও স্থলবন্দরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে তরুণ ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি চোখে পড়ে। শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া তরুণেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে প্রার্থী তার উন্নয়ন ভাবনা ভোটারদের সামনে তুলে ধরেন। এ সময় তিনি এলাকাবাসীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং আগামীর ভিশন সম্পর্কে স্থানীয় বাজার গুলোতে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব আহমেদ বলেন, জনগণই শক্তি। জনগণের দোরগোড়ায় থেকে তাদের আস্থা অর্জন করতে চাই। এলাকার উন্নয়ন, প্রতিটি ঘরের যুব সমাজের কর্মসংস্থান এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠাকে তিনি অঙ্গীকার হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যে ৫ শতাধিক যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। আগামীতে হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলায় বেকারত্ব দূর করা হবে। আমি নির্বাচিত হলে কোনো জনগণের প্রত্যেকটি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্বচ্ছতার সাথে করা হবে। আমি এদেশকে দিতে এসেছি, নিতে নয়।
স্থানীয়রা মনে করছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর এ রকম সরব ও ব্যতিক্রমধর্মী জনসংযোগ অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
আমরা যদি এমন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারতাম যেখানে শিক্ষকদের সঠিক প্রশিক্ষণ থাকত, তাহলে তারা ছাত্রদেরকে বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু বিগত সময়ে সেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি, বরং শুধু লোক দেখানো কাজ করা হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেযারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেককেই বিশ্বাস করা আমাদের ভুল হয়েছে। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া
৪ ঘণ্টা আগেযাদের গত ১৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে দেখা যায়নি, তারা এখন মনোনয়নের জন্য তৎপর হয়ে তৃণমূলে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
৮ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান
১ দিন আগেআমরা যদি এমন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারতাম যেখানে শিক্ষকদের সঠিক প্রশিক্ষণ থাকত, তাহলে তারা ছাত্রদেরকে বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু বিগত সময়ে সেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি, বরং শুধু লোক দেখানো কাজ করা হয়েছে
যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেককেই বিশ্বাস করা আমাদের ভুল হয়েছে। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া
যাদের গত ১৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে দেখা যায়নি, তারা এখন মনোনয়নের জন্য তৎপর হয়ে তৃণমূলে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
বর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান