খাগড়াছড়ি

গঠিত কমিটিকে পতিত আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায়িত করে, কমিটি প্রত্যাখান করে খাগড়াছড়ি জেলা হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নতুন কমিটি ঘোষণার পরপরই ৩৬ জনের মধ্যে ১৮ নেতৃবৃন্দের পদত্যাগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকালে খাগড়াছড়ি জেলা শহরের একটি রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স হলে খাগড়াছড়ি জেলা হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কাউন্সিলের আয়োজন করা হয়।
কাউন্সিলে ৩৬ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হলে কাউন্সিল বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মোঃ হেলাল উদ্দিন এর নেতৃত্বে কিছু নেতৃবৃন্দ এমন পকেট কমিটি মানিনা মর্মে প্রতিবাদ জানান। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়। এক পর্যায়ে তাৎক্ষণিক সাংবাদিক সম্মেলন করে ১৮ জন নেতৃবৃন্দ নতুন ঘোষণা হওয়া কমিটি থেকে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগ করেন।
নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, যে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে এগুলো বেশিরভাগই আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর।
কাউন্সিলে প্রধান অতিথি ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মীর্জা ইসমাইল সাদী। সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা হেফাজতের সভাপতি মাওলানা ফজলুল করিম ফারুকী এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ক্বারী ওসমান নূরী।
কাউন্সিলে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে হেফাজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আলেম-ওলামা ও তৃণমূল কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা ইসলামী শিক্ষা ও মূল্যবোধের প্রচার-প্রসারে সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার এবং সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
তাৎক্ষণিক পদত্যাগকারী নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন,আজকের যে কাউন্সিল গোপন ভোটের মাধ্যমে হওয়ার কথা ছিল সেখানে কাউন্সিলর ছিল পুরো জেলার ১১৫ জন। তারা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়ে কমিটির নেতা নির্বাচন করার কথা থাকলে এখানে এসে পতিত আওয়ামিলীগ সরকারের আমলে যারা সুবিধাবোগী নেতাকর্মী ছিল তাদের কথা শুনে কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীরা ভোটের মাধ্যমে বাছাই না করে নিজেদের মতো কমিটি ঘোষণা করে। যা এই জেলার জন্য মানুষের জন্য কাম্য নয়। আমরা এই কমিটি মানিনা। কমিটির ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে ঘোষণা দেন। সেখান থেকে আমরা বিভিন্ন পদের ১৮ জন পদত্যাগ ঘোষণা করছি। আমরা এমন কমিটি কখনো মানবো না।
তারা আরও বলেন, গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়ে কমিটি যদি কমিটি করা হতো তাহলে নেতৃবৃন্দরা খুব সুন্দরভাবে এই জেলার মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারতো। তাদের মাধ্যমে এই জেলার মানুষের কোনো উপকার হবেনা। যাদেরকে মূল দায়িত্বে রাখা হয়েছে তারা কেউ এই জেলায় থাকেনা। এখানকার বাসিন্দাও না। তাহলে এখানকার মানুষের কি খেদমত তারা করবেন।

গঠিত কমিটিকে পতিত আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায়িত করে, কমিটি প্রত্যাখান করে খাগড়াছড়ি জেলা হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নতুন কমিটি ঘোষণার পরপরই ৩৬ জনের মধ্যে ১৮ নেতৃবৃন্দের পদত্যাগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকালে খাগড়াছড়ি জেলা শহরের একটি রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স হলে খাগড়াছড়ি জেলা হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কাউন্সিলের আয়োজন করা হয়।
কাউন্সিলে ৩৬ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হলে কাউন্সিল বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মোঃ হেলাল উদ্দিন এর নেতৃত্বে কিছু নেতৃবৃন্দ এমন পকেট কমিটি মানিনা মর্মে প্রতিবাদ জানান। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়। এক পর্যায়ে তাৎক্ষণিক সাংবাদিক সম্মেলন করে ১৮ জন নেতৃবৃন্দ নতুন ঘোষণা হওয়া কমিটি থেকে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগ করেন।
নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, যে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে এগুলো বেশিরভাগই আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর।
কাউন্সিলে প্রধান অতিথি ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মীর্জা ইসমাইল সাদী। সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা হেফাজতের সভাপতি মাওলানা ফজলুল করিম ফারুকী এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ক্বারী ওসমান নূরী।
কাউন্সিলে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে হেফাজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আলেম-ওলামা ও তৃণমূল কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা ইসলামী শিক্ষা ও মূল্যবোধের প্রচার-প্রসারে সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার এবং সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
তাৎক্ষণিক পদত্যাগকারী নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন,আজকের যে কাউন্সিল গোপন ভোটের মাধ্যমে হওয়ার কথা ছিল সেখানে কাউন্সিলর ছিল পুরো জেলার ১১৫ জন। তারা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়ে কমিটির নেতা নির্বাচন করার কথা থাকলে এখানে এসে পতিত আওয়ামিলীগ সরকারের আমলে যারা সুবিধাবোগী নেতাকর্মী ছিল তাদের কথা শুনে কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীরা ভোটের মাধ্যমে বাছাই না করে নিজেদের মতো কমিটি ঘোষণা করে। যা এই জেলার জন্য মানুষের জন্য কাম্য নয়। আমরা এই কমিটি মানিনা। কমিটির ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে ঘোষণা দেন। সেখান থেকে আমরা বিভিন্ন পদের ১৮ জন পদত্যাগ ঘোষণা করছি। আমরা এমন কমিটি কখনো মানবো না।
তারা আরও বলেন, গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়ে কমিটি যদি কমিটি করা হতো তাহলে নেতৃবৃন্দরা খুব সুন্দরভাবে এই জেলার মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারতো। তাদের মাধ্যমে এই জেলার মানুষের কোনো উপকার হবেনা। যাদেরকে মূল দায়িত্বে রাখা হয়েছে তারা কেউ এই জেলায় থাকেনা। এখানকার বাসিন্দাও না। তাহলে এখানকার মানুষের কি খেদমত তারা করবেন।

নুরুন্নাহান চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে তার পরিবারের উপর ঘটে যাওয়া অন্যায় ও খাগড়াছড়িতে “এনার্জি প্যাক” কোম্পানির সঙ্গে সম্পর্কিত কালপিট ওয়াদুদকে কোনো রাজনৈতিক চাপে বা মামলায় পড়তে হয়নি।
১ দিন আগে
নীলফামারী-৪ আসনে আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রার্থী আলহাজ্ব গফুর সরকারের পক্ষে ভোটারদের কাছে ৩১ দফা দ
২ দিন আগে
মৌলভীবাজার-৪ (শ্রীমঙ্গল–কমলগঞ্জ) আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে নির্বাচনী তৎপরতা তীব্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ইসলামী দলগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জোটকে ঘিরে ভোটারদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
২ দিন আগে
দীর্ঘ প্রবাসজীবনের অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, লন্ডন থেকে যাত্রা করে তিনি প্রথমে সিলেট হয়ে বেলা ১১টার পর ঢাকায় পৌঁছাবেন। তাঁর সঙ্গে কন্যাও থাকবেন।
২ দিন আগেনুরুন্নাহান চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে তার পরিবারের উপর ঘটে যাওয়া অন্যায় ও খাগড়াছড়িতে “এনার্জি প্যাক” কোম্পানির সঙ্গে সম্পর্কিত কালপিট ওয়াদুদকে কোনো রাজনৈতিক চাপে বা মামলায় পড়তে হয়নি।
নীলফামারী-৪ আসনে আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রার্থী আলহাজ্ব গফুর সরকারের পক্ষে ভোটারদের কাছে ৩১ দফা দ
মৌলভীবাজার-৪ (শ্রীমঙ্গল–কমলগঞ্জ) আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে নির্বাচনী তৎপরতা তীব্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ইসলামী দলগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জোটকে ঘিরে ভোটারদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
দীর্ঘ প্রবাসজীবনের অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, লন্ডন থেকে যাত্রা করে তিনি প্রথমে সিলেট হয়ে বেলা ১১টার পর ঢাকায় পৌঁছাবেন। তাঁর সঙ্গে কন্যাও থাকবেন।