নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার দেশ পরিচালনায় সবক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে দাবি করে সরকারের পদত্যাগ দাবি করেছে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীতে জোটের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন দলের নেতারা। এতে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড হারুন চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, ৮ আগস্ট ২০২৪ অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ গ্রহণের পর থেকে সরকারি নীতি জনগণের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থীভাবে পরিচালিত হচ্ছে, যা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি তৈরি করেছে। এ সময় সেন্টমার্টিন ও পার্বত্য চট্টগ্রাম মানবিক করিডর এবং মহেশখালী থেকে মাতারবাড়ি পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকল্প বিদেশি ইজারাদারদের হাতে তুলে দেওয়ার ঘটনাকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয়।
নেতারা আরও অভিযোগ করেন, যুগপৎ আন্দোলনে রাজপথে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য বিনাশ ও নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গুপ্তঘাতকদের ব্যবহার করা হচ্ছে। সর্বশেষ ৫ সেপ্টেম্বর সংঘটিত নজিরবিহীন ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তারা প্রশ্ন তোলেন, ‘সরকার চালায় কে?’
পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য নেতারা সব অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে রাজপথে একত্র হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার দেশ পরিচালনায় সবক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে দাবি করে সরকারের পদত্যাগ দাবি করেছে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীতে জোটের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন দলের নেতারা। এতে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড হারুন চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, ৮ আগস্ট ২০২৪ অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ গ্রহণের পর থেকে সরকারি নীতি জনগণের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থীভাবে পরিচালিত হচ্ছে, যা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি তৈরি করেছে। এ সময় সেন্টমার্টিন ও পার্বত্য চট্টগ্রাম মানবিক করিডর এবং মহেশখালী থেকে মাতারবাড়ি পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকল্প বিদেশি ইজারাদারদের হাতে তুলে দেওয়ার ঘটনাকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয়।
নেতারা আরও অভিযোগ করেন, যুগপৎ আন্দোলনে রাজপথে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য বিনাশ ও নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গুপ্তঘাতকদের ব্যবহার করা হচ্ছে। সর্বশেষ ৫ সেপ্টেম্বর সংঘটিত নজিরবিহীন ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তারা প্রশ্ন তোলেন, ‘সরকার চালায় কে?’
পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য নেতারা সব অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে রাজপথে একত্র হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
১৪ ঘণ্টা আগেপূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেসাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে
সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে। আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসনের মাধ্যমেই মূলত কল্যাণসাধন সম্ভব। অন্য কোন তন্ত্র-মন্ত্র ও চেতনাধারীদের দ্বারা দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয়নি আর হবেও না। যা বিগত দিনে বার বার প্রমাণিত হয়েছে