নিজস্ব প্রতিবেদক

‘জুলাই রেভল্যুশনারি এলায়েন্স’ নামে একটি সংগঠন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তাদের প্রকাশিত তালিকায় শহীদদের সংখ্যা ৯১৪ জন উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া সংগঠনটি দাবি করেছে, তাদের কাছে আরও ৬০০-এর বেশি শহীদের তথ্য রয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের সংখ্যা ও তালিকা প্রকাশ করতে শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল চারটার পর রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি। সেখানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের আহ্বায়ক সালেহ মাহমুদ রায়হান, মুখপাত্র ফানতাসির মাহমুদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আহমদ সামরান।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রাজধানীসহ দেশের মোট ৫৪টির বেশি স্থানে হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে পুলিশ এবং এপিবিএনের গুলিতে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ হতাহত হয়। এরপরই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হতাহতের ঘটনা ঘটে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ এবং নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের গুলিতে। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) গুলিতে। সংবাদ সম্মেলন থেকে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর পদত্যাগ দাবি করা হয়।
‘সরকারি গেজেটে অন্তর্ভুক্ত শহীদ এবং এর বাইরে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে প্রাপ্ত শহীদদের অন্তর্ভুক্ত করে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। গেজেটের বাইরে অনেকেই রয়েছেন, যাদের এখনও সরকার শহীদ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেনি। তবে তাদের এই তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয় উল্লেখ করে বলা হয়, বর্তমানে ৬০০–এর বেশি শহীদের আবেদন ঝুলে আছে।’
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের মুখপাত্র ফানতাসির মাহমুদ বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবে যে ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে, তার বিচার আজও হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়ে ন্যূনতম পদক্ষেপও নেয়নি। তারা পারতো, কিন্তু করেনি। বিচারের উদ্দেশ্য আদৌ ছিল কিনা, সেটা নিয়েও প্রশ্ন আছে। কিন্তু সত্য হলো, শহীদদের রক্তের ন্যূনতম মর্যাদাটুকু পর্যন্ত নিশ্চিত করা হয়নি। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার এক ভয়ংকর উদাহরণ তৈরি করে গেলো, বাংলাদেশে গণহত্যার বিচার হয় না। এই দেশে মানুষকে হত্যা করা যায়, হাজার হাজার প্রাণ কেড়ে নেওয়া যায়—কিন্তু আসামিরা নিরাপদে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারে, মুক্ত আকাশে ঘুরে বেড়াতে পারে।’

‘জুলাই রেভল্যুশনারি এলায়েন্স’ নামে একটি সংগঠন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তাদের প্রকাশিত তালিকায় শহীদদের সংখ্যা ৯১৪ জন উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া সংগঠনটি দাবি করেছে, তাদের কাছে আরও ৬০০-এর বেশি শহীদের তথ্য রয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের সংখ্যা ও তালিকা প্রকাশ করতে শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল চারটার পর রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি। সেখানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের আহ্বায়ক সালেহ মাহমুদ রায়হান, মুখপাত্র ফানতাসির মাহমুদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আহমদ সামরান।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রাজধানীসহ দেশের মোট ৫৪টির বেশি স্থানে হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে পুলিশ এবং এপিবিএনের গুলিতে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ হতাহত হয়। এরপরই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হতাহতের ঘটনা ঘটে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ এবং নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের গুলিতে। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) গুলিতে। সংবাদ সম্মেলন থেকে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর পদত্যাগ দাবি করা হয়।
‘সরকারি গেজেটে অন্তর্ভুক্ত শহীদ এবং এর বাইরে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে প্রাপ্ত শহীদদের অন্তর্ভুক্ত করে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। গেজেটের বাইরে অনেকেই রয়েছেন, যাদের এখনও সরকার শহীদ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেনি। তবে তাদের এই তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয় উল্লেখ করে বলা হয়, বর্তমানে ৬০০–এর বেশি শহীদের আবেদন ঝুলে আছে।’
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের মুখপাত্র ফানতাসির মাহমুদ বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবে যে ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে, তার বিচার আজও হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়ে ন্যূনতম পদক্ষেপও নেয়নি। তারা পারতো, কিন্তু করেনি। বিচারের উদ্দেশ্য আদৌ ছিল কিনা, সেটা নিয়েও প্রশ্ন আছে। কিন্তু সত্য হলো, শহীদদের রক্তের ন্যূনতম মর্যাদাটুকু পর্যন্ত নিশ্চিত করা হয়নি। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার এক ভয়ংকর উদাহরণ তৈরি করে গেলো, বাংলাদেশে গণহত্যার বিচার হয় না। এই দেশে মানুষকে হত্যা করা যায়, হাজার হাজার প্রাণ কেড়ে নেওয়া যায়—কিন্তু আসামিরা নিরাপদে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারে, মুক্ত আকাশে ঘুরে বেড়াতে পারে।’

একদিকে বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা করার জন্য বিভিন্ন নেতার বাসায় যায়। ব্যক্তিগত সম্পর্ক মেনটেইন করে। আবার অন্যদিকে গণমাধ্যমে ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। এটা খুব একটা বিভ্রান্তিকর অবস্থা
২৬ মিনিট আগে
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জরুরি ভিত্তিতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে লন্ডনে ডেকেছেন। তবে, কী কারণে তাকে সেখানে ডাকা হয়েছে, তা জানা যায়নি
২ ঘণ্টা আগে
৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সুরা ফাতেহা পাঠ করা হবে। একই দিনে সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে পোস্টার সাঁটানো হবে
৩ ঘণ্টা আগে
আপাতত এনসিপি কারও সঙ্গে জোটে যাওয়ার চিন্তা করছে না। তবে বিএনপির চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসীর পথ এবং জামায়াতে ইসলামী ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ থেকে বের হলে জোটের চিন্তা করবে এনসিপি। আমাদের দল থেকে তিনশ’ আসনেই প্রার্থী দেয়া হবে
১ দিন আগেএকদিকে বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা করার জন্য বিভিন্ন নেতার বাসায় যায়। ব্যক্তিগত সম্পর্ক মেনটেইন করে। আবার অন্যদিকে গণমাধ্যমে ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। এটা খুব একটা বিভ্রান্তিকর অবস্থা
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জরুরি ভিত্তিতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে লন্ডনে ডেকেছেন। তবে, কী কারণে তাকে সেখানে ডাকা হয়েছে, তা জানা যায়নি
৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সুরা ফাতেহা পাঠ করা হবে। একই দিনে সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে পোস্টার সাঁটানো হবে
আপাতত এনসিপি কারও সঙ্গে জোটে যাওয়ার চিন্তা করছে না। তবে বিএনপির চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসীর পথ এবং জামায়াতে ইসলামী ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ থেকে বের হলে জোটের চিন্তা করবে এনসিপি। আমাদের দল থেকে তিনশ’ আসনেই প্রার্থী দেয়া হবে