নিখাদ খবর ডেস্ক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকৃত ১৬৬ প্রস্তাবের মধ্যে ১১১ টিতে একমত পোষণ করে মত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট। এসময় কার্যক্রমের যৌক্তিক পরিণতি এবং দ্রুত সমাপ্তির দিকে ইংগিত করেছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আমরা দিনের দিন কালক্ষেপণ করতে রাজি নয়। যত দ্রুত সম্ভব আমরা ন্যূনতম একটা ঐকমত্যের জায়গায় এক হতে পারি, বাকি যদি কিছু অসমাপ্ত থাকে, অনৈক্য থাকে, পরবর্তী কালের প্রবাহে সেগুলো আমরা সংশোধন করতে পারব।
রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মোস্তফা জামাল হায়দার। তাঁর নেতৃত্বে জোটের ১১ নেতা সংলাপে অংশ নিয়েছেন।
এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬ প্রস্তাবের মধ্যে ১১১ টিতে একমত হয়েছে ১২ দলীয় জোট। আর ৪৮ টিতে দ্বিমত এবং ৭টি মতামত দেয়নি জোটটি।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতপার্থক্য এবং দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা স্বাভাবিক মনে করেন মোস্তফা জামাল হায়দার।
তিনি বলেন, ‘এখানেই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য, এইখানেই গণতন্ত্রের উৎকর্ষ। কিন্তু তার মধ্যে আমরা একটা ন্যূনতম ঐকমত্যে উপনীত হতে পারি। যাতে আগামী দিনে আর কখনো স্বৈরশাসনের উৎপত্তি না হতে পারে। অন্তত এই রাষ্ট্র কাঠামোর বিধিমালার সুযোগ নিয়ে যাতে নতুন কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তি, নতুন কোনো চিফ জাস্টিস সেই সংবিধানকে আমূল পাল্টে দিয়ে একটা স্বৈরশাসন চাপিয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত যাতে না করতে পারে। মূলত সেটা আমাদের উদ্দেশ্য।’
১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক আরও বলেন, ‘আজকে আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রদান করা, দেশ গড়ে তোলার আকাঙ্ক্ষা, সেটা বিলম্বিত না হোক।’
যুগ যুগ ধরে সঞ্চিত রাষ্ট্র কাঠামোর অব্যবস্থা, অসংগতি কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যা দূরীভূত করার জন্য কমিশন চেষ্টা করছে বলেও মন্তব্য করেন মোস্তফা জামাল হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকৃত ১৬৬ প্রস্তাবের মধ্যে ১১১ টিতে একমত পোষণ করে মত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট। এসময় কার্যক্রমের যৌক্তিক পরিণতি এবং দ্রুত সমাপ্তির দিকে ইংগিত করেছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আমরা দিনের দিন কালক্ষেপণ করতে রাজি নয়। যত দ্রুত সম্ভব আমরা ন্যূনতম একটা ঐকমত্যের জায়গায় এক হতে পারি, বাকি যদি কিছু অসমাপ্ত থাকে, অনৈক্য থাকে, পরবর্তী কালের প্রবাহে সেগুলো আমরা সংশোধন করতে পারব।
রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মোস্তফা জামাল হায়দার। তাঁর নেতৃত্বে জোটের ১১ নেতা সংলাপে অংশ নিয়েছেন।
এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬ প্রস্তাবের মধ্যে ১১১ টিতে একমত হয়েছে ১২ দলীয় জোট। আর ৪৮ টিতে দ্বিমত এবং ৭টি মতামত দেয়নি জোটটি।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতপার্থক্য এবং দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা স্বাভাবিক মনে করেন মোস্তফা জামাল হায়দার।
তিনি বলেন, ‘এখানেই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য, এইখানেই গণতন্ত্রের উৎকর্ষ। কিন্তু তার মধ্যে আমরা একটা ন্যূনতম ঐকমত্যে উপনীত হতে পারি। যাতে আগামী দিনে আর কখনো স্বৈরশাসনের উৎপত্তি না হতে পারে। অন্তত এই রাষ্ট্র কাঠামোর বিধিমালার সুযোগ নিয়ে যাতে নতুন কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তি, নতুন কোনো চিফ জাস্টিস সেই সংবিধানকে আমূল পাল্টে দিয়ে একটা স্বৈরশাসন চাপিয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত যাতে না করতে পারে। মূলত সেটা আমাদের উদ্দেশ্য।’
১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক আরও বলেন, ‘আজকে আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রদান করা, দেশ গড়ে তোলার আকাঙ্ক্ষা, সেটা বিলম্বিত না হোক।’
যুগ যুগ ধরে সঞ্চিত রাষ্ট্র কাঠামোর অব্যবস্থা, অসংগতি কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যা দূরীভূত করার জন্য কমিশন চেষ্টা করছে বলেও মন্তব্য করেন মোস্তফা জামাল হায়দার।
আমরা যদি এমন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারতাম যেখানে শিক্ষকদের সঠিক প্রশিক্ষণ থাকত, তাহলে তারা ছাত্রদেরকে বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু বিগত সময়ে সেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি, বরং শুধু লোক দেখানো কাজ করা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেযারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেককেই বিশ্বাস করা আমাদের ভুল হয়েছে। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া
১১ ঘণ্টা আগেযাদের গত ১৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে দেখা যায়নি, তারা এখন মনোনয়নের জন্য তৎপর হয়ে তৃণমূলে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান
১ দিন আগেআমরা যদি এমন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারতাম যেখানে শিক্ষকদের সঠিক প্রশিক্ষণ থাকত, তাহলে তারা ছাত্রদেরকে বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু বিগত সময়ে সেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি, বরং শুধু লোক দেখানো কাজ করা হয়েছে
যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেককেই বিশ্বাস করা আমাদের ভুল হয়েছে। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া
যাদের গত ১৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে দেখা যায়নি, তারা এখন মনোনয়নের জন্য তৎপর হয়ে তৃণমূলে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
বর্তমান সময়ে ইসলামের নামে নানান অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।ভূল তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে সংঘাত,বৈষম্য সৃষ্টি করছে এ ব্যাপারে আলেমরা তাদের বক্তব্যে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান