নিজস্ব প্রতিবেদক
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসিন মন্টু মারা গেছেন। রোববার (১৫ জুন) বিকেল ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
দলের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু এ তথ্য জানিয়েছেন।
গণফোরামের সভাপতি মন্টু প্রায় দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন। এ সময়ে নিয়মিত হাসপাতালে যাওয়া আসার মধ্যে ছিলেন তিনি। সবশেষ ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার বেশি অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানান তার রাজনৈতিক সহকর্মী মধু।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে গণফোরামে নাম লেখানো বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
সত্তরের দশক থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় এই আওয়ামী লীগ নেতা ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত এই নেতা যুবলীগের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
পরে ১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বাদ পড়েন মন্টু। এর কিছুদিন পর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন করেন প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন। পরে তার নেতৃত্বাধীন গণফোরামে যোগ দেন মন্টু।
২০০৯ সালে তিনি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি গণফোরাম সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-২ ও ৩ আসন থেকে গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে উদীয়মান সূর্য প্রতীকে এবং ঢাকা-৭ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসিন মন্টু মারা গেছেন। রোববার (১৫ জুন) বিকেল ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
দলের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু এ তথ্য জানিয়েছেন।
গণফোরামের সভাপতি মন্টু প্রায় দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন। এ সময়ে নিয়মিত হাসপাতালে যাওয়া আসার মধ্যে ছিলেন তিনি। সবশেষ ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার বেশি অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানান তার রাজনৈতিক সহকর্মী মধু।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে গণফোরামে নাম লেখানো বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
সত্তরের দশক থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় এই আওয়ামী লীগ নেতা ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত এই নেতা যুবলীগের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
পরে ১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বাদ পড়েন মন্টু। এর কিছুদিন পর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন করেন প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন। পরে তার নেতৃত্বাধীন গণফোরামে যোগ দেন মন্টু।
২০০৯ সালে তিনি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি গণফোরাম সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-২ ও ৩ আসন থেকে গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে উদীয়মান সূর্য প্রতীকে এবং ঢাকা-৭ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নে বিএনপির অঙ্গসংগঠন যুবদলের ছয়জন নেতা–কর্মী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন।
২১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। মাঠ পর্যায়ে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। কিন্তু আওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাই প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে
১ দিন আগেআধিপত্য বিস্তার, ফুটপাত থেকে চাঁদাবাজি ও পাঁচদোনা মোড়ের সিএনজি স্টেশন দখল নিয়ে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে বিরোধ শুরু হয় ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি লালু মিয়া ওরফে লাল মিয়া ও বিএনপির কর্মী মোসাদ্দেক হোসেনের মধ্যে
১ দিন আগেসভায় নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে খোলামেলা আলোচনা করেন। তারা সংগঠনের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা ও সামাজিক অশান্তি দূরীকরণে করণীয় নিয়ে মতামত তুলে ধরেন এবং সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান
১ দিন আগেসাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নে বিএনপির অঙ্গসংগঠন যুবদলের ছয়জন নেতা–কর্মী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন।
আওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। মাঠ পর্যায়ে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। কিন্তু আওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাই প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে
আধিপত্য বিস্তার, ফুটপাত থেকে চাঁদাবাজি ও পাঁচদোনা মোড়ের সিএনজি স্টেশন দখল নিয়ে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে বিরোধ শুরু হয় ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি লালু মিয়া ওরফে লাল মিয়া ও বিএনপির কর্মী মোসাদ্দেক হোসেনের মধ্যে
সভায় নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে খোলামেলা আলোচনা করেন। তারা সংগঠনের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা ও সামাজিক অশান্তি দূরীকরণে করণীয় নিয়ে মতামত তুলে ধরেন এবং সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান