বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
রাজনীতি
অন্যান্য দল

গোপালগঞ্জের প্রতিটা ঘরে উড়বে জুলাই অভ্যুত্থানের পতাকা - নাহিদ ইসলাম

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১২: ৪৮
logo

গোপালগঞ্জের প্রতিটা ঘরে উড়বে জুলাই অভ্যুত্থানের পতাকা - নাহিদ ইসলাম

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১২: ৪৮
Photo
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহবায়ক নাহিদ উসলাম ঘোষণা দিয়েছেন আমরা জীবিত থাকলে গোপালগঞ্জের প্রত্যেকটা উপজেলায় প্রত্যেকটা গ্রামে কর্মসূচি করব। গোপালগঞ্জের প্রতিটা ঘরে ঘরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে।

সেই সাথে আবারও গোপালগঞ্জ যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি বলেন, আমরা আবারো গোপালগঞ্জে যাব। গোপালগঞ্জ মুজিববাদীদের হবে না, বাংলাদেশপন্থীদের হবে।

আজ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।

ফেসবুক পোস্টে নাহিদ বলেন, গোপালগঞ্জ নিয়ে আমাদের অবস্থান গতকালের বক্তব্যেই পরিষ্কার বলা হয়েছে। পুরা বাংলাদেশের প্রতি আমাদের যে কমিটমেন্ট গোপালগঞ্জের প্রতিও আমাদের সে কমিটমেন্ট।

গোপালগঞ্জের অধিবাসীদের প্রতি রাজনৈতিক বৈষম্য আমরা বিরোধিতা করি। গোপালগঞ্জ ও পুরো বাংলাদেশকে আমরা মুজিববাদী সন্ত্রাস ও ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করব। আওয়ামী লীগ যুগের পর যুগ ধরে গোপালগঞ্জের মানুষের জীবনকে বিপন্ন করেছে, মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বেইনসাফি করেছে। আমরা বলেছি আমরা এ পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাব।

তিনি আরো বলেন, আমরা যুদ্ধের আহ্বান নিয়ে যাই নাই। আমাদের পূর্বঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। মুজিববাদী সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্য সশস্ত্র হামলা চালায় আমাদের ওপরে। যেরকমটা জুলাই গণঅভ্যুত্থানেও হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সব সময় একটা গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়।

গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের এত হত্যাযজ্ঞের পরেও ৫ অগাস্টের পরে অনেকে 'রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ' আনতে চেয়েছিল। তাদের মনে রাখা উচিত আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয় আর, এটা একটা সন্ত্রাসবাদী সংগঠন। ৫ অগাস্টের পরে আমরা বহুবার বলছি আমরা আইনি ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় জুলাই গণহত্যার বিচার চাই। কিন্তু ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের লোকদের ব্যাপকভাবে গ্রেপ্তার করা হয় নাই। গ্রেপ্তার হলেও কোর্টে জামিন নিচ্ছে, থানা থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।

প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে ফ্যাসিবাদের দোসর এবং দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ঘাপটি মেরে আছে, যাদেরকে টাকা দিয়ে কিনে ফেলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের পুরো বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গার নেতাকর্মীরা গতকাল গোপালগঞ্জে ছিল। প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনী যেভাবে ইনস্ট্রাকশন দিয়েছে, সকালের নাশকতার পরেও সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স পেয়েই আমরা গোপালগঞ্জে প্রবেশ করেছি। পদযাত্রা করি নাই, পথসভা করেছি শুধু। গোপালগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলা থেকে আমাদের লোকজনকে আসতে দেওয়া হয় নাই। বিভিন্ন যায়গায় বাস আটকে দেওয়া হয়েছে। এর পরেও আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পথসভা শেষ করেছি। যাওয়ার পথে সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়েছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। নিরাপত্তাবাহিনী যেভাবে ইনস্ট্রাকশন দিয়েছে আমরা সেভাবে সেখান থেকে বের হয়েছি।

চারজনের মৃত্যু খবরে নাহিদ বলেন, আমরা চারজনের মৃত্যুর কথা শুনেছি। কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডজ্ঞানকে আমরা সমর্থন করি না, প্রত্যাশা করি না। সন্ত্রাসীদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নিতে হবে।

তিনি আরো বলেন, প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থা যদি সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতো তাহলে এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না। এ দায়ভার সরকার ও প্রশাসনকে নিতে হবে। আমরা পুরা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও সন্ত্রাসীদের বিচার দাবি করছি। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। শুধু গোপালগঞ্জ নয় সারা দেশে এ গ্রেপ্তার অভিযান চালাতে হবে।

এনসিপির আহ্বায়ক আরো বলেন, আমরা কমিট করেছিলাম আমরা গোপালগঞ্জে যাব। আমরা গেছি এবং শহীদের রক্তের শপথ নিয়ে ঘোষণা করছি যে মুজিববাদকে গোপালগঞ্জ ও বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়াতে দিব না। আমরা আবারো গোপালগঞ্জে যাব। আমরা জীবিত থাকলে গোপালগঞ্জের প্রত্যেকটা উপজেলায় প্রত্যেকটা গ্রামে কর্মসূচি করব। গোপালগঞ্জের প্রতিটা ঘরে ঘরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে। গোপালগঞ্জ মুজিববাদীদের হবে না, বাংলাদেশপন্থীদের হবে।

তিনি বলেন, শহীদ বাবু মোল্লার গোপালগঞ্জ, শহীদ রথীন বিশ্বাসের গোপালগঞ্জকে আমরা পুনরুদ্ধার করব। মকসুদপুরে কোটালীপাড়ায় আমাদের শহীদদের কবর রয়েছে। এ মাটি মুজিববাদীদের হতে দিব না। বাংলাদেশের এক ইঞ্চি মাটিও মুজিববাদীর হবে না ইনশাআল্লাহ।

যারা গতকালের হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন, রাস্তায় নেমেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। ফরিদপুরে পদযাত্রায় দেখা হবে, যোগ করেন তিনি।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহবায়ক নাহিদ উসলাম ঘোষণা দিয়েছেন আমরা জীবিত থাকলে গোপালগঞ্জের প্রত্যেকটা উপজেলায় প্রত্যেকটা গ্রামে কর্মসূচি করব। গোপালগঞ্জের প্রতিটা ঘরে ঘরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে।

সেই সাথে আবারও গোপালগঞ্জ যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি বলেন, আমরা আবারো গোপালগঞ্জে যাব। গোপালগঞ্জ মুজিববাদীদের হবে না, বাংলাদেশপন্থীদের হবে।

আজ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।

ফেসবুক পোস্টে নাহিদ বলেন, গোপালগঞ্জ নিয়ে আমাদের অবস্থান গতকালের বক্তব্যেই পরিষ্কার বলা হয়েছে। পুরা বাংলাদেশের প্রতি আমাদের যে কমিটমেন্ট গোপালগঞ্জের প্রতিও আমাদের সে কমিটমেন্ট।

গোপালগঞ্জের অধিবাসীদের প্রতি রাজনৈতিক বৈষম্য আমরা বিরোধিতা করি। গোপালগঞ্জ ও পুরো বাংলাদেশকে আমরা মুজিববাদী সন্ত্রাস ও ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করব। আওয়ামী লীগ যুগের পর যুগ ধরে গোপালগঞ্জের মানুষের জীবনকে বিপন্ন করেছে, মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বেইনসাফি করেছে। আমরা বলেছি আমরা এ পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাব।

তিনি আরো বলেন, আমরা যুদ্ধের আহ্বান নিয়ে যাই নাই। আমাদের পূর্বঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। মুজিববাদী সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্য সশস্ত্র হামলা চালায় আমাদের ওপরে। যেরকমটা জুলাই গণঅভ্যুত্থানেও হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সব সময় একটা গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়।

গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের এত হত্যাযজ্ঞের পরেও ৫ অগাস্টের পরে অনেকে 'রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ' আনতে চেয়েছিল। তাদের মনে রাখা উচিত আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয় আর, এটা একটা সন্ত্রাসবাদী সংগঠন। ৫ অগাস্টের পরে আমরা বহুবার বলছি আমরা আইনি ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় জুলাই গণহত্যার বিচার চাই। কিন্তু ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের লোকদের ব্যাপকভাবে গ্রেপ্তার করা হয় নাই। গ্রেপ্তার হলেও কোর্টে জামিন নিচ্ছে, থানা থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।

প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে ফ্যাসিবাদের দোসর এবং দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ঘাপটি মেরে আছে, যাদেরকে টাকা দিয়ে কিনে ফেলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের পুরো বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গার নেতাকর্মীরা গতকাল গোপালগঞ্জে ছিল। প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনী যেভাবে ইনস্ট্রাকশন দিয়েছে, সকালের নাশকতার পরেও সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স পেয়েই আমরা গোপালগঞ্জে প্রবেশ করেছি। পদযাত্রা করি নাই, পথসভা করেছি শুধু। গোপালগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলা থেকে আমাদের লোকজনকে আসতে দেওয়া হয় নাই। বিভিন্ন যায়গায় বাস আটকে দেওয়া হয়েছে। এর পরেও আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পথসভা শেষ করেছি। যাওয়ার পথে সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়েছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। নিরাপত্তাবাহিনী যেভাবে ইনস্ট্রাকশন দিয়েছে আমরা সেভাবে সেখান থেকে বের হয়েছি।

চারজনের মৃত্যু খবরে নাহিদ বলেন, আমরা চারজনের মৃত্যুর কথা শুনেছি। কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডজ্ঞানকে আমরা সমর্থন করি না, প্রত্যাশা করি না। সন্ত্রাসীদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নিতে হবে।

তিনি আরো বলেন, প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থা যদি সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতো তাহলে এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না। এ দায়ভার সরকার ও প্রশাসনকে নিতে হবে। আমরা পুরা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও সন্ত্রাসীদের বিচার দাবি করছি। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। শুধু গোপালগঞ্জ নয় সারা দেশে এ গ্রেপ্তার অভিযান চালাতে হবে।

এনসিপির আহ্বায়ক আরো বলেন, আমরা কমিট করেছিলাম আমরা গোপালগঞ্জে যাব। আমরা গেছি এবং শহীদের রক্তের শপথ নিয়ে ঘোষণা করছি যে মুজিববাদকে গোপালগঞ্জ ও বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়াতে দিব না। আমরা আবারো গোপালগঞ্জে যাব। আমরা জীবিত থাকলে গোপালগঞ্জের প্রত্যেকটা উপজেলায় প্রত্যেকটা গ্রামে কর্মসূচি করব। গোপালগঞ্জের প্রতিটা ঘরে ঘরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে। গোপালগঞ্জ মুজিববাদীদের হবে না, বাংলাদেশপন্থীদের হবে।

তিনি বলেন, শহীদ বাবু মোল্লার গোপালগঞ্জ, শহীদ রথীন বিশ্বাসের গোপালগঞ্জকে আমরা পুনরুদ্ধার করব। মকসুদপুরে কোটালীপাড়ায় আমাদের শহীদদের কবর রয়েছে। এ মাটি মুজিববাদীদের হতে দিব না। বাংলাদেশের এক ইঞ্চি মাটিও মুজিববাদীর হবে না ইনশাআল্লাহ।

যারা গতকালের হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন, রাস্তায় নেমেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। ফরিদপুরে পদযাত্রায় দেখা হবে, যোগ করেন তিনি।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

অন্যান্য দল নিয়ে আরও পড়ুন

জামায়াতের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

জামায়াতের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

আগামী ১৮, ১৯ ও ২৬ সেপ্টেম্বর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে জানা গেছে যে, আগামী ১৮ ও ১৯ সেপ্টেম্বর সকালে বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে

২০ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে শিল্প মালিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে শিল্প মালিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়

২ দিন আগে
বাগেরহাটে আগামী দুই দিনের হরতাল প্রত্যাহার

বাগেরহাটে আগামী দুই দিনের হরতাল প্রত্যাহার

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে

২ দিন আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে :মো: রহমাতুল্লাহ

অন্তর্বর্তী সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে :মো: রহমাতুল্লাহ

সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে

২ দিন আগে
জামায়াতের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

জামায়াতের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

আগামী ১৮, ১৯ ও ২৬ সেপ্টেম্বর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে জানা গেছে যে, আগামী ১৮ ও ১৯ সেপ্টেম্বর সকালে বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে

২০ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে শিল্প মালিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে শিল্প মালিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাক্ষাতে বাংলাদেশের শিল্প বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ ও তার পরিবেশ, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে শ্রম আইন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা হয়

২ দিন আগে
বাগেরহাটে আগামী দুই দিনের হরতাল প্রত্যাহার

বাগেরহাটে আগামী দুই দিনের হরতাল প্রত্যাহার

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমাদের যে চার দিনের কর্মসূচি ছিল সেটি আমরা দুই দিন পালন করেছি। জনস্বার্থে ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে মঙ্গলবার ও বুধবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হরতাল প্রত্যাহার করা হয়েছে

২ দিন আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে :মো: রহমাতুল্লাহ

অন্তর্বর্তী সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে :মো: রহমাতুল্লাহ

সরকার পরিচালনার যে অভিজ্ঞতা দরকার তার অভাব এইসরকারের রয়েছে। সাংবাদিকদের সাথে সরকারের অভিজ্ঞতার অভাবে দেশে মবের সৃষ্টি হচ্ছে, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন যেকোনো মূল্যেই করতে হবে

২ দিন আগে