নিজস্ব প্রতিবেদক

রাষ্ট্রপতি নতুন যে ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছেন এর মধ্যে রয়েছেন অ্যাডভোকেট লুৎফর রহমান। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলমের শ্বশুর।
বিষয়টি সামনে আনেন আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দুটি ছবি শেয়ার করে একটি পোস্ট করে এ বিষয়ে লেখেন তিনি।
এরপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। অনেকে এখানে স্বজনপ্রীতির গন্ধ খুঁজছেন। তবে শ্বশুর যে নিজ যোগ্যতায় এই পদে নিযুক্ত হয়েছেন সে ব্যাপারে মুখ খুলেছেন সারজিস আলম।
জুলকারনাইন সায়ের ফেসবুকে সেই পোস্টের নিচেই কমেন্ট করেছেন সারজিস আলম। সেখানে তিনি শ্বশুরের অতিরিক্ত বিচাপতি হওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
সারজিস আলম লেখেন, ‘আমি যতদূর জানি আমার নিকটাত্মীয় ১৯৯১-৯২ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। ভর্তি পরীক্ষার মার্কসে তিনি ১ম স্থান অধিকার করেন। এসএসসি এবং এইচএসসির রেজাল্টসহ প্রাপ্ত নাম্বারের ভিত্তিতে সেই সেশনে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় খ ইউনিটে ১৯তম স্থান অর্জন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। আইন বিভাগ থেকে LLB ও LLM শেষ করে ১৯৯৮ সালে তিনি বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।’
সার্জিস জানান, ২০০৬ সালে তিনি সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। বর্তমানে তিনি সুপ্রিম কোর্টে হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ উভয় বিভাগে আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আমার সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্কের পূর্ব থেকেই তিনি বাংলাদেশের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।
সারজিসের দাবি, তার শ্বশুরের শতাধিক জুনিয়র সুপ্রিম কোর্ট ও নিম্ন আদালতে আইন পেশায় প্রতিষ্ঠিত। তাছাড়া তিনি নবগঠিত ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপোয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ কর্তৃক সব যোগ্যতার শর্ত পূরণ করে যাবতীয় বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হয়ে এই সম্মান অর্জন করেছেন।
সারজিস আক্ষেপ করে লেখেন, এখানে তার এই যোগ্যতা ও পরিশ্রমকে একপাশে রেখে আমার নাম টেনে নিয়ে আসা সংকীর্ণ মানসিকতার পরিচয়।

রাষ্ট্রপতি নতুন যে ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছেন এর মধ্যে রয়েছেন অ্যাডভোকেট লুৎফর রহমান। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলমের শ্বশুর।
বিষয়টি সামনে আনেন আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দুটি ছবি শেয়ার করে একটি পোস্ট করে এ বিষয়ে লেখেন তিনি।
এরপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। অনেকে এখানে স্বজনপ্রীতির গন্ধ খুঁজছেন। তবে শ্বশুর যে নিজ যোগ্যতায় এই পদে নিযুক্ত হয়েছেন সে ব্যাপারে মুখ খুলেছেন সারজিস আলম।
জুলকারনাইন সায়ের ফেসবুকে সেই পোস্টের নিচেই কমেন্ট করেছেন সারজিস আলম। সেখানে তিনি শ্বশুরের অতিরিক্ত বিচাপতি হওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
সারজিস আলম লেখেন, ‘আমি যতদূর জানি আমার নিকটাত্মীয় ১৯৯১-৯২ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। ভর্তি পরীক্ষার মার্কসে তিনি ১ম স্থান অধিকার করেন। এসএসসি এবং এইচএসসির রেজাল্টসহ প্রাপ্ত নাম্বারের ভিত্তিতে সেই সেশনে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় খ ইউনিটে ১৯তম স্থান অর্জন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। আইন বিভাগ থেকে LLB ও LLM শেষ করে ১৯৯৮ সালে তিনি বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।’
সার্জিস জানান, ২০০৬ সালে তিনি সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। বর্তমানে তিনি সুপ্রিম কোর্টে হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ উভয় বিভাগে আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আমার সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্কের পূর্ব থেকেই তিনি বাংলাদেশের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।
সারজিসের দাবি, তার শ্বশুরের শতাধিক জুনিয়র সুপ্রিম কোর্ট ও নিম্ন আদালতে আইন পেশায় প্রতিষ্ঠিত। তাছাড়া তিনি নবগঠিত ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপোয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ কর্তৃক সব যোগ্যতার শর্ত পূরণ করে যাবতীয় বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হয়ে এই সম্মান অর্জন করেছেন।
সারজিস আক্ষেপ করে লেখেন, এখানে তার এই যোগ্যতা ও পরিশ্রমকে একপাশে রেখে আমার নাম টেনে নিয়ে আসা সংকীর্ণ মানসিকতার পরিচয়।

নুরুন্নাহান চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে তার পরিবারের উপর ঘটে যাওয়া অন্যায় ও খাগড়াছড়িতে “এনার্জি প্যাক” কোম্পানির সঙ্গে সম্পর্কিত কালপিট ওয়াদুদকে কোনো রাজনৈতিক চাপে বা মামলায় পড়তে হয়নি।
১ দিন আগে
নীলফামারী-৪ আসনে আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রার্থী আলহাজ্ব গফুর সরকারের পক্ষে ভোটারদের কাছে ৩১ দফা দ
১ দিন আগে
মৌলভীবাজার-৪ (শ্রীমঙ্গল–কমলগঞ্জ) আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে নির্বাচনী তৎপরতা তীব্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ইসলামী দলগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জোটকে ঘিরে ভোটারদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
১ দিন আগে
দীর্ঘ প্রবাসজীবনের অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, লন্ডন থেকে যাত্রা করে তিনি প্রথমে সিলেট হয়ে বেলা ১১টার পর ঢাকায় পৌঁছাবেন। তাঁর সঙ্গে কন্যাও থাকবেন।
২ দিন আগেনুরুন্নাহান চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে তার পরিবারের উপর ঘটে যাওয়া অন্যায় ও খাগড়াছড়িতে “এনার্জি প্যাক” কোম্পানির সঙ্গে সম্পর্কিত কালপিট ওয়াদুদকে কোনো রাজনৈতিক চাপে বা মামলায় পড়তে হয়নি।
নীলফামারী-৪ আসনে আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রার্থী আলহাজ্ব গফুর সরকারের পক্ষে ভোটারদের কাছে ৩১ দফা দ
মৌলভীবাজার-৪ (শ্রীমঙ্গল–কমলগঞ্জ) আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে নির্বাচনী তৎপরতা তীব্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ইসলামী দলগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জোটকে ঘিরে ভোটারদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
দীর্ঘ প্রবাসজীবনের অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, লন্ডন থেকে যাত্রা করে তিনি প্রথমে সিলেট হয়ে বেলা ১১টার পর ঢাকায় পৌঁছাবেন। তাঁর সঙ্গে কন্যাও থাকবেন।