জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ১৩ গ্রামে ঈদ উদযাপন

প্রতিনিধি
জামালপুর
Thumbnail image

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলায় ১৩ গ্রামের মানুষ ৩০ মার্চ (রবিবার) সকালে ঈদের নামাজ আদায় করছেন গ্রামবাসীরা। ব্যাপক উৎসাহ -উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও ঈদের জামাতে অংশগ্রহণ করছেন।

সরিষাবাড়ী পৌরসভার বলার দিয়ার মধ্যপাড়া মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদ মাঠে ঈদুল ফিতরের ১ম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সরিষাবাড়ী উপজেলার বলারদিয়ার, মূলবাড়ী, সাতপোয়া, সাঞ্চারপাড়, পঞ্চপীর, পাখাডুবি, বনগ্রাম, বালিয়া, বাউসী, হোসনাবাদ, পাটাবুগা, পুঠিয়ারপাড় ও বগারপাড় ১৩ গ্রামের প্রায় ৪ শতাধিক মানুষ এ নামাজে অংশগ্রহণ করেন।

স্থানীয়রা জানান, একমাস সিয়াম সাধনার পর একযোগে সোমবার (৩১মার্চ) ইসলাম ধর্মালম্বিদের ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর সারা দেশে পালিত হবে। কিন্তু সরিষাবাড়ী পৌরসভার দক্ষিণ বলারদিয়ার এলাকার আজিম উদ্দিন মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদ মাঠে প্রতি বছরই সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ১৩ গ্রামের মানুষ ঈদুল ফিতর পালন করে থাকেন। বলারদিয়ার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আজিম উদ্দিন ঈদুল ফিতরের নামাজে ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

এ বিষয়ে ইমাম মাওলানা আজিম উদ্দিন মাস্টার জানান, যেহেতু সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে আমরা রমজানের রোজা শুরু করে থাকি। তাই আমরা মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল ফিতরের নামাজ ও ঈদ আনন্দ উদযাপন করে থাকি।

সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চাঁদ মিয়া জানান, প্রতি বছর এ উপজেলায় একদিন আগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

ইসলাম নিয়ে আরও পড়ুন

হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।

২ দিন আগে

হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।

৬ দিন আগে

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।

১২ দিন আগে

নানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র‌্যালি হয়েছে।

০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫