ময়মনসিংহ
হিন্দু সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব অষ্টমী স্নান উপলক্ষে ময়মনসিংহের পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের দুইপাড়ে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল নামে। পাপমোচনের বাসনায় প্রতি বছর অষ্টমী তিথির পুণ্য লগ্নে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার পূণ্যার্থী ব্রহ্মপুত্র নদে ভিড় জমায় স্নানোৎসবে।
আজ শনিবার ভোর ৫টা থেকেই নগরীর থানা ঘাট, কাচারি ঘাট, গুদারাঘাটসহ নদের ওপারে শম্ভুগঞ্জ ঘাটে বিশাল এলাকাজুড়ে এই পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়।
‘হে ভগবান ব্রহ্মপুত্র, হে লৌহিত্র, আমার পাপহরণ কর’ পবিত্র মন্ত্র উচ্চারণ করে ফুল, কলা, আম, ডাব, হরতকিসহ পূণ্যার্থীরা ভক্তিমন্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে মেতে উঠে স্নানোৎসবে। নারী-পুরুষ পূণ্যার্থীরা নগরীর থানা ঘাট, কাচারি ঘাট, গুদারাঘাটসহ নদের ওপারে শম্ভুগঞ্জসহ নদের দুই তীরে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকায় ঘাটগুলোতে পুণ্যার্থীরা ভিড় করেন।
ঘাটগুলোতে পুরোহিতের কাছে মন্ত্রপাঠ করে স্নানে নেমে পড়েন তারা। স্নানোৎসবে জগতের কল্যাণ কামনায় প্রার্থনা করেন পুণ্যার্থীরা।
এই পুণ্যস্নানকে ঘিরে ময়মনসিংহ জেলাসহ আশপাশের জেলা-উপজেলা ও দূরদূরান্ত থেকে আসা পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে স্নানঘর ও বিশ্রামাগারের ব্যবস্থা করে প্রশাসন এছাড়াও স্নানোৎসব কমিটির পক্ষ থেকে প্রসাদ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এদিকে স্নান উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান দুর্গাবাড়ি মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক শংকর সাহা।
নগরীর ব্রহ্মপুত্র নদের কয়েকটি ঘাট ছাড়াও জেলার বেগুনবাড়ি, বিদ্যাগঞ্জ, পিয়ারপুর, কালিরবাজার, ধলা, রৌহাসহ কয়েকটি স্থানের ব্রহ্মপুত্র নদে লাখো পুণ্যার্থী অষ্টমীর স্নান ও পূজা সম্পন্ন করেন।
হিন্দু সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব অষ্টমী স্নান উপলক্ষে ময়মনসিংহের পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের দুইপাড়ে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল নামে। পাপমোচনের বাসনায় প্রতি বছর অষ্টমী তিথির পুণ্য লগ্নে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার পূণ্যার্থী ব্রহ্মপুত্র নদে ভিড় জমায় স্নানোৎসবে।
আজ শনিবার ভোর ৫টা থেকেই নগরীর থানা ঘাট, কাচারি ঘাট, গুদারাঘাটসহ নদের ওপারে শম্ভুগঞ্জ ঘাটে বিশাল এলাকাজুড়ে এই পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়।
‘হে ভগবান ব্রহ্মপুত্র, হে লৌহিত্র, আমার পাপহরণ কর’ পবিত্র মন্ত্র উচ্চারণ করে ফুল, কলা, আম, ডাব, হরতকিসহ পূণ্যার্থীরা ভক্তিমন্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে মেতে উঠে স্নানোৎসবে। নারী-পুরুষ পূণ্যার্থীরা নগরীর থানা ঘাট, কাচারি ঘাট, গুদারাঘাটসহ নদের ওপারে শম্ভুগঞ্জসহ নদের দুই তীরে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকায় ঘাটগুলোতে পুণ্যার্থীরা ভিড় করেন।
ঘাটগুলোতে পুরোহিতের কাছে মন্ত্রপাঠ করে স্নানে নেমে পড়েন তারা। স্নানোৎসবে জগতের কল্যাণ কামনায় প্রার্থনা করেন পুণ্যার্থীরা।
এই পুণ্যস্নানকে ঘিরে ময়মনসিংহ জেলাসহ আশপাশের জেলা-উপজেলা ও দূরদূরান্ত থেকে আসা পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে স্নানঘর ও বিশ্রামাগারের ব্যবস্থা করে প্রশাসন এছাড়াও স্নানোৎসব কমিটির পক্ষ থেকে প্রসাদ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এদিকে স্নান উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান দুর্গাবাড়ি মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক শংকর সাহা।
নগরীর ব্রহ্মপুত্র নদের কয়েকটি ঘাট ছাড়াও জেলার বেগুনবাড়ি, বিদ্যাগঞ্জ, পিয়ারপুর, কালিরবাজার, ধলা, রৌহাসহ কয়েকটি স্থানের ব্রহ্মপুত্র নদে লাখো পুণ্যার্থী অষ্টমীর স্নান ও পূজা সম্পন্ন করেন।
হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
২ দিন আগেহিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
৬ দিন আগেধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
১২ দিন আগেনানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজায় বিজয়া দশমীতে সীমান্ত নদী ইছামতীতে প্রতিমা বিসর্জন হলেও এবারও হয়নি দুই বাংলার মানুষের ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গোৎসব। চলতি এ উৎসবের সপ্তমীতে নীলফামারীর পূজা মণ্ডপ গুলো পরিদর্শন করেছেন বেগম জিয়ার ভাগ্নে সাবেক সংসদ সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এ্যাব) এর আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন ও উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠানে সরকার সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে কোন হুমকি নেই।
নানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ র্যালি হয়েছে।