স্পোর্টস ডেস্ক
জাতীয় দলের হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে এমনিতেই চাপে আছে বিসিবি। তার ওপর নতুন করে বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিটের টাকা অন্য ব্যাংকে স্থানান্তর নিয়ে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন বিসিবি।
জানা গেছে, ১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর করেছে বিসিবি। যা নিয়ে গত দুদিন ধরেই উত্তাল দেশের ক্রিকেট। এই অবস্থায় মুখ খুলেছেন বিসিবি।
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বোর্ড দাবি করেছে, এসব অভিযোগ সত্য নয় এবং বিষয়গুলোকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ দায়িত্ব নেওয়ার পর (আগস্ট ২০২৪) থেকে আর্থিক স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অতীতে বোর্ডের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের প্রেক্ষাপটে তিনি এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
এর অংশ হিসেবে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ও ইয়েলো জোনে থাকা ব্যাংকগুলোর সঙ্গেই কেবল লেনদেন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিসিবি। ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক থেকে ২৫০ কোটি টাকা তুলে, তার মধ্যে ২৩৮ কোটি টাকা পুনরায় নিরাপদ ব্যাংকে বিনিয়োগ করা হয় এবং বাকি ১২ কোটি টাকা বোর্ডের দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহের জন্য নির্ধারিত অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হয়।
বিসিবি জানায়, ব্যাংক পরিবর্তন কিংবা অর্থ স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই সভাপতির একক নয়। এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দুইজন বোর্ড কর্মকর্তা—বিসিবির ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান ফাহিম সিনহা ও টেন্ডার ও পারচেজ কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনাম—স্বাক্ষর করেন। সভাপতি এখানে স্বাক্ষরকারী নন।
বিসিবি আরও দাবি করেছে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের পর থেকে ১৩টি নির্ভরযোগ্য ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের অর্থ ও স্থায়ী আমানত সংরক্ষিত রয়েছে। এর ফলে বোর্ড ২–৫ শতাংশ হারে অতিরিক্ত সুদ আয় করছে, যা আগের সময়ের চেয়ে উল্লেখযোগ্য বেশি।
তাছাড়া, গত ছয় মাসে এই ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বিসিবি প্রায় ১২ কোটি টাকার স্পনসর পেয়েছে এবং ভবিষ্যতের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য আরও ২০ কোটি টাকার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি মিলেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিবি স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, যারা গঠনমূলক ও তথ্যভিত্তিক সাংবাদিকতা করেন, তাদের প্রতি তাদের সম্মান রয়েছে। তবে বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন প্রতিবেদন যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ না করে, সেদিকে সতর্ক থাকতে সংবাদমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতীয় দলের হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে এমনিতেই চাপে আছে বিসিবি। তার ওপর নতুন করে বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিটের টাকা অন্য ব্যাংকে স্থানান্তর নিয়ে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন বিসিবি।
জানা গেছে, ১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর করেছে বিসিবি। যা নিয়ে গত দুদিন ধরেই উত্তাল দেশের ক্রিকেট। এই অবস্থায় মুখ খুলেছেন বিসিবি।
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বোর্ড দাবি করেছে, এসব অভিযোগ সত্য নয় এবং বিষয়গুলোকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ দায়িত্ব নেওয়ার পর (আগস্ট ২০২৪) থেকে আর্থিক স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অতীতে বোর্ডের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের প্রেক্ষাপটে তিনি এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
এর অংশ হিসেবে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ও ইয়েলো জোনে থাকা ব্যাংকগুলোর সঙ্গেই কেবল লেনদেন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিসিবি। ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক থেকে ২৫০ কোটি টাকা তুলে, তার মধ্যে ২৩৮ কোটি টাকা পুনরায় নিরাপদ ব্যাংকে বিনিয়োগ করা হয় এবং বাকি ১২ কোটি টাকা বোর্ডের দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহের জন্য নির্ধারিত অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হয়।
বিসিবি জানায়, ব্যাংক পরিবর্তন কিংবা অর্থ স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই সভাপতির একক নয়। এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দুইজন বোর্ড কর্মকর্তা—বিসিবির ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান ফাহিম সিনহা ও টেন্ডার ও পারচেজ কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনাম—স্বাক্ষর করেন। সভাপতি এখানে স্বাক্ষরকারী নন।
বিসিবি আরও দাবি করেছে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের পর থেকে ১৩টি নির্ভরযোগ্য ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের অর্থ ও স্থায়ী আমানত সংরক্ষিত রয়েছে। এর ফলে বোর্ড ২–৫ শতাংশ হারে অতিরিক্ত সুদ আয় করছে, যা আগের সময়ের চেয়ে উল্লেখযোগ্য বেশি।
তাছাড়া, গত ছয় মাসে এই ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বিসিবি প্রায় ১২ কোটি টাকার স্পনসর পেয়েছে এবং ভবিষ্যতের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য আরও ২০ কোটি টাকার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি মিলেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিবি স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, যারা গঠনমূলক ও তথ্যভিত্তিক সাংবাদিকতা করেন, তাদের প্রতি তাদের সম্মান রয়েছে। তবে বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন প্রতিবেদন যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ না করে, সেদিকে সতর্ক থাকতে সংবাদমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ শুক্রবার (২ মে) বিসিসিআইয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে নাও আসতে পারে ভারত।
২ ঘণ্টা আগেইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খুব একটা স্বস্তিতে নেই চেলসি। লিগে বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলের ৪ নম্বরে অবস্থান করছে। তবুও পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলা নিশ্চিত নয়। প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের ঠিকঠাক মেলে ধরতে না পারলেও কনফারেন্স লিগে নিজেদের দাপট ধরে রেখেছে দ্য ব্লুজরা।
৯ ঘণ্টা আগেদিনের নির্ধারিত ওভার শেষ হয়ে যাওয়ার পর সময় বাড়িয়েছিলেন আম্পায়াররা। আর এই বাড়তি সময়ের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই রানআউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন জিম্বাবুয়ের ভিনসেন্ট মাসেকেসা। মুমিনুল হকের থ্রো ভেঙে দেয় উইকেট। আর এর মধ্যদিয়েই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের ইনিংস ব্যবধানে জয়।
২ দিন আগেচট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষে ৬৪ রানের লিড নিয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ দল। শেষ বিকেলে মাত্র ২০ রানের মাঝে ৪ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে ধস নামে। প্রথম ইনিংসে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ২৯১ রান।
২ দিন আগেভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ শুক্রবার (২ মে) বিসিসিআইয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে নাও আসতে পারে ভারত।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খুব একটা স্বস্তিতে নেই চেলসি। লিগে বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলের ৪ নম্বরে অবস্থান করছে। তবুও পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলা নিশ্চিত নয়। প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের ঠিকঠাক মেলে ধরতে না পারলেও কনফারেন্স লিগে নিজেদের দাপট ধরে রেখেছে দ্য ব্লুজরা।
দিনের নির্ধারিত ওভার শেষ হয়ে যাওয়ার পর সময় বাড়িয়েছিলেন আম্পায়াররা। আর এই বাড়তি সময়ের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই রানআউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন জিম্বাবুয়ের ভিনসেন্ট মাসেকেসা। মুমিনুল হকের থ্রো ভেঙে দেয় উইকেট। আর এর মধ্যদিয়েই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের ইনিংস ব্যবধানে জয়।
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষে ৬৪ রানের লিড নিয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ দল। শেষ বিকেলে মাত্র ২০ রানের মাঝে ৪ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে ধস নামে। প্রথম ইনিংসে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ২৯১ রান।