স্পোর্টস ডেস্ক
২০২৪ এর ৫ আগস্ট গণ অভূত্থ্যানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্যদিয়ে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সাকিব আল হাসান আর দেশে ফিরতে পারেননি। সেপ্টেম্বরে কানপুর টেস্টের পর আর কোনো খেলায় অংশ নিতে পারেননি তিনি। এমনকি বাংলাদেশ দলের হয়েও তাকে আর কোনো খেলায় তাকে দেখা যায়নি।
তবে তিনি এখনো লাল-সবুজের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখেন। দেশের হয়ে খেলেই অবসর নিতে চান ইতিহাসের সর্বকালের সেরা এই ক্রিকেটার।
মাত্র ৬ মাসের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ছিল তার। আর এতেই তার সবকিছুই যেন ওলট-পালট হয়ে গেল। রাজনৈতিক পালাবদলের পর তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের ভাবনার কথা জানিয়েছেন তিনি।
রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে সাকিব আল হাসান বলেছেন, ‘‘দেখুন, ব্যাপারটা হলো, রাজনীতিতে যোগ দেওয়া যদি আমার জন্য ভুল হয়ে থাকে, তবে ভবিষ্যতে যে কেউ রাজনীতিতে যোগ দিলে সেটাও ভুল হবে। ডাক্তার, ব্যারিস্টার, ব্যবসায়ী- যেই হোক, কেউ রাজনীতিতে যোগ দিলে ভুল হতেই পারে। রাজনীতিতে যোগ দেওয়া যেকোনো নাগরিকের অধিকার এবং যে কেউ তা করতে পারে। মানুষ আপনাকে ভোট দেবে কি দেবে না, সেটা তাদের নিজের ব্যাপার। আমি যখন যোগ দিয়েছিলাম, তখন আমি সঠিক ছিলাম বলে মনে করি এবং আমি এখনো বিশ্বাস করি যে আমি তখন সঠিক ছিলাম। কারণ রাজনীতিতে আসার পেছনে আমার উদ্দেশ্য ছিল মাগুরার মানুষের জন্য কাজ করা। আমি অনুভব করেছি, আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারি। আমি এটাও অনুভব করেছি যে মাগুরার মানুষ আমাকে চেয়েছিল।’’
নির্বাচনে জয় লাভ করা প্রসঙ্গে সাকিব আরও বলেছেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করি, আমার নির্বাচনী এলাকায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে এবং আমি মনে করি না যে আমি যদি আবার দাঁড়াই, তবে অন্য কেউ সেখানে জিততে পারবে। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই আমি যা করেছি, তাতে আমি কোনো ভুল দেখি না। যখন আমি নির্বাচনে দাঁড়াই, তখন আমি মাগুরার মানুষের সেবা করার সুযোগ চেয়েছিলাম। মানুষ আমাকে সেই সুযোগ দিয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত, আমি তাদের যেভাবে সেবা করতে চেয়েছিলাম, সেভাবে পারিনি। এটা আমি মেনে নিয়েছি।’’
মানুষের সেবা করার জন্য রাজনীতিতেই আসতে হবে কেন- সেটার ব্যাখায় সাকিব বলেন, ‘‘আমি সবসময় মনে করি, যদি কেউ উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে চায়, তবে তাকে সিস্টেমের ভেতরে আসতে হবে। কারণ, সিস্টেমের অংশ না হয়ে আপনি সেটাকে কীভাবে বদলাবেন? যেসব মানুষ এখন দেশ চালাচ্ছে, তারা যদি সিস্টেমের বাইরে থাকত, তাহলে তারা যে পরিবর্তনগুলো চেয়েছিল তা কি আনতে পারত?”
২০২৪ এর ৫ আগস্ট গণ অভূত্থ্যানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্যদিয়ে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সাকিব আল হাসান আর দেশে ফিরতে পারেননি। সেপ্টেম্বরে কানপুর টেস্টের পর আর কোনো খেলায় অংশ নিতে পারেননি তিনি। এমনকি বাংলাদেশ দলের হয়েও তাকে আর কোনো খেলায় তাকে দেখা যায়নি।
তবে তিনি এখনো লাল-সবুজের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখেন। দেশের হয়ে খেলেই অবসর নিতে চান ইতিহাসের সর্বকালের সেরা এই ক্রিকেটার।
মাত্র ৬ মাসের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ছিল তার। আর এতেই তার সবকিছুই যেন ওলট-পালট হয়ে গেল। রাজনৈতিক পালাবদলের পর তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের ভাবনার কথা জানিয়েছেন তিনি।
রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে সাকিব আল হাসান বলেছেন, ‘‘দেখুন, ব্যাপারটা হলো, রাজনীতিতে যোগ দেওয়া যদি আমার জন্য ভুল হয়ে থাকে, তবে ভবিষ্যতে যে কেউ রাজনীতিতে যোগ দিলে সেটাও ভুল হবে। ডাক্তার, ব্যারিস্টার, ব্যবসায়ী- যেই হোক, কেউ রাজনীতিতে যোগ দিলে ভুল হতেই পারে। রাজনীতিতে যোগ দেওয়া যেকোনো নাগরিকের অধিকার এবং যে কেউ তা করতে পারে। মানুষ আপনাকে ভোট দেবে কি দেবে না, সেটা তাদের নিজের ব্যাপার। আমি যখন যোগ দিয়েছিলাম, তখন আমি সঠিক ছিলাম বলে মনে করি এবং আমি এখনো বিশ্বাস করি যে আমি তখন সঠিক ছিলাম। কারণ রাজনীতিতে আসার পেছনে আমার উদ্দেশ্য ছিল মাগুরার মানুষের জন্য কাজ করা। আমি অনুভব করেছি, আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারি। আমি এটাও অনুভব করেছি যে মাগুরার মানুষ আমাকে চেয়েছিল।’’
নির্বাচনে জয় লাভ করা প্রসঙ্গে সাকিব আরও বলেছেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করি, আমার নির্বাচনী এলাকায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে এবং আমি মনে করি না যে আমি যদি আবার দাঁড়াই, তবে অন্য কেউ সেখানে জিততে পারবে। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই আমি যা করেছি, তাতে আমি কোনো ভুল দেখি না। যখন আমি নির্বাচনে দাঁড়াই, তখন আমি মাগুরার মানুষের সেবা করার সুযোগ চেয়েছিলাম। মানুষ আমাকে সেই সুযোগ দিয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত, আমি তাদের যেভাবে সেবা করতে চেয়েছিলাম, সেভাবে পারিনি। এটা আমি মেনে নিয়েছি।’’
মানুষের সেবা করার জন্য রাজনীতিতেই আসতে হবে কেন- সেটার ব্যাখায় সাকিব বলেন, ‘‘আমি সবসময় মনে করি, যদি কেউ উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে চায়, তবে তাকে সিস্টেমের ভেতরে আসতে হবে। কারণ, সিস্টেমের অংশ না হয়ে আপনি সেটাকে কীভাবে বদলাবেন? যেসব মানুষ এখন দেশ চালাচ্ছে, তারা যদি সিস্টেমের বাইরে থাকত, তাহলে তারা যে পরিবর্তনগুলো চেয়েছিল তা কি আনতে পারত?”
ব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে বিরাট কোহলি মাঠে নামলেই ছোটান রানের ফুলঝুরি। আইপিএলে নেতৃত্ব এবং ব্যাট হাতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে দিয়ে যাচ্ছেন দারুণ সমর্থন। তবে এবারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিব্রতকর এক পরিস্থিতিতে পড়েছেন ভারতের এই বিখ্যাত ক্রিকেটার।
৮ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ শুক্রবার (২ মে) বিসিসিআইয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে নাও আসতে পারে ভারত।
১ দিন আগেইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খুব একটা স্বস্তিতে নেই চেলসি। লিগে বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলের ৪ নম্বরে অবস্থান করছে। তবুও পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলা নিশ্চিত নয়। প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের ঠিকঠাক মেলে ধরতে না পারলেও কনফারেন্স লিগে নিজেদের দাপট ধরে রেখেছে দ্য ব্লুজরা।
১ দিন আগেদিনের নির্ধারিত ওভার শেষ হয়ে যাওয়ার পর সময় বাড়িয়েছিলেন আম্পায়াররা। আর এই বাড়তি সময়ের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই রানআউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন জিম্বাবুয়ের ভিনসেন্ট মাসেকেসা। মুমিনুল হকের থ্রো ভেঙে দেয় উইকেট। আর এর মধ্যদিয়েই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের ইনিংস ব্যবধানে জয়।
৩ দিন আগেব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে বিরাট কোহলি মাঠে নামলেই ছোটান রানের ফুলঝুরি। আইপিএলে নেতৃত্ব এবং ব্যাট হাতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে দিয়ে যাচ্ছেন দারুণ সমর্থন। তবে এবারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিব্রতকর এক পরিস্থিতিতে পড়েছেন ভারতের এই বিখ্যাত ক্রিকেটার।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ শুক্রবার (২ মে) বিসিসিআইয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে নাও আসতে পারে ভারত।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খুব একটা স্বস্তিতে নেই চেলসি। লিগে বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলের ৪ নম্বরে অবস্থান করছে। তবুও পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলা নিশ্চিত নয়। প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের ঠিকঠাক মেলে ধরতে না পারলেও কনফারেন্স লিগে নিজেদের দাপট ধরে রেখেছে দ্য ব্লুজরা।
দিনের নির্ধারিত ওভার শেষ হয়ে যাওয়ার পর সময় বাড়িয়েছিলেন আম্পায়াররা। আর এই বাড়তি সময়ের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই রানআউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন জিম্বাবুয়ের ভিনসেন্ট মাসেকেসা। মুমিনুল হকের থ্রো ভেঙে দেয় উইকেট। আর এর মধ্যদিয়েই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের ইনিংস ব্যবধানে জয়।