নিখাদ খবর ডেস্ক
বাংলাদেশের ব্যাটারদের জন্য রীতিমতো আতঙ্কের নাম 'নতুন বল'। দুবাইয়ের স্লো উইকেটেও নতুন বলে ভারতীয় পেসারদের সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন টপ অর্ডার ব্যাটাররা। সৌম্য সরকার-নাজমুল হোসেন শান্তদের ব্যর্থতায় শুরুতেই পথ হারায় বাংলাদেশ। ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে টাইগাররা যখন খাদের কিনারায় তখন শক্ত হাতে হাল ধরেন তাওহিদ হৃদয় ও জাকের আলি। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে রেকর্ড গড়ে জাকের ফিরলেও সেঞ্চুরি পেয়েছেন হৃদয়। তাতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
আধুনিক ক্রিকেটে ভারতকে দেওয়া ২২৯ রানের লক্ষ্যটা খুব বড় না হলেও লড়াই করার শক্তিটা এনে দিয়েছেন হৃদয়-জাকের। তা না হলে দুবাইয়ে বাংলাদেশের ইনিংসের যে হতচ্ছিরি সূচনা হয়েছিল তাতে একশ করতে পারবে কিনা সেই শঙ্কাও জেগেছিল। দলীয় ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানোটা তেমনি ইঙ্গিত দিচ্ছিল।
দলীয় ৩৫ রানের ২৫ রানই ছিল আবার ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের।
আউট হওয়া বাকি চার ব্যাটারের মধ্যে তিনজন- সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম ‘ডাক’ মেরেছেন। আর মেহেদি হাসান মিরাজ করেছেন ৫ রান।
এমন ধ্বংসস্তূপে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন হৃদয়-জাকের। দুজনই অবশ্য ভাগ্যের স্পর্শ পেয়েছেন।
জাকের তো নিজের মুখোমুখি প্রথম বলেই অক্ষর প্যাটেলের হ্যাটট্রিকের শিকার হতেন। কিন্তু স্লিপে সহজ ক্যাচটা ফেলে দেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। শূন্য রানে জীবন পাওয়া জাকেরকে পরে আর পেছন ফেরে তাকাতে হয়নি। সতীর্থ হৃদয়ের সঙ্গে গড়েন রেকর্ড জুটি।
ষষ্ঠ উইকেটে ১৫৪ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন হৃদয়-জাকের।
আগের সর্বোচ্চ ছিল ৪৫ রানের। শেষ দিকে দ্রুত রান তুলতে গিয়ে ৬৮ রানে জাকের আউট হলে ভেঙে যায় তাদের দুর্দান্ত জুটিটি। তবে অন্য প্রান্ত আগলে রেখে ঠিকই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন হৃদয়।
৪৯তম ওভার করা মোহাম্মদ শামির প্রথম বলকে অফসাইডে ঢেলে দিয়ে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেন হৃদয়। সেঞ্চুরির উদযাপন করেন এক হাতে হেলমেট ও অন্য হাতে ব্যাট উঁচিয়ে। পরে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির শুকরিয়া আদায় করেন সেজদা দিয়ে। সেঞ্চুরি পেতে বেশ কষ্টই করতে হয়েছে তাকে। দলের প্রতিকূল পরিস্থিতি তো ছিলোই সঙ্গে চোট সঙ্গী হয়।
দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং করায় হঠাৎ করেই মাসল ক্র্যাম্প করে হৃদয়। তবে কোনোভাবেই দমিয়ে যাননি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য। ইনিংসের সপ্তম ওভারে নামা ব্যাটার প্রায় শেষ পর্যন্ত খেলেছেন। ৫০তম ওভারের চতুর্থ বলে শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার সময় নামের পাশে ১০০ রান নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন তিনি। ১১৮ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কা ও ৬ চারে। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ ২২৮ রানের সংগ্রহ পায়। ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন ওয়ানডেতে ২০০তম উইকেটের কীর্তি গড়া মোহাম্মদ শামি। বাকি ৫ উইকেটের তিনটি নিয়েছেন আরেক পেসার হার্ষিত রানা। অন্য দুটি অক্ষর।
বাংলাদেশের ব্যাটারদের জন্য রীতিমতো আতঙ্কের নাম 'নতুন বল'। দুবাইয়ের স্লো উইকেটেও নতুন বলে ভারতীয় পেসারদের সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন টপ অর্ডার ব্যাটাররা। সৌম্য সরকার-নাজমুল হোসেন শান্তদের ব্যর্থতায় শুরুতেই পথ হারায় বাংলাদেশ। ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে টাইগাররা যখন খাদের কিনারায় তখন শক্ত হাতে হাল ধরেন তাওহিদ হৃদয় ও জাকের আলি। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে রেকর্ড গড়ে জাকের ফিরলেও সেঞ্চুরি পেয়েছেন হৃদয়। তাতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
আধুনিক ক্রিকেটে ভারতকে দেওয়া ২২৯ রানের লক্ষ্যটা খুব বড় না হলেও লড়াই করার শক্তিটা এনে দিয়েছেন হৃদয়-জাকের। তা না হলে দুবাইয়ে বাংলাদেশের ইনিংসের যে হতচ্ছিরি সূচনা হয়েছিল তাতে একশ করতে পারবে কিনা সেই শঙ্কাও জেগেছিল। দলীয় ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানোটা তেমনি ইঙ্গিত দিচ্ছিল।
দলীয় ৩৫ রানের ২৫ রানই ছিল আবার ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের।
আউট হওয়া বাকি চার ব্যাটারের মধ্যে তিনজন- সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম ‘ডাক’ মেরেছেন। আর মেহেদি হাসান মিরাজ করেছেন ৫ রান।
এমন ধ্বংসস্তূপে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন হৃদয়-জাকের। দুজনই অবশ্য ভাগ্যের স্পর্শ পেয়েছেন।
জাকের তো নিজের মুখোমুখি প্রথম বলেই অক্ষর প্যাটেলের হ্যাটট্রিকের শিকার হতেন। কিন্তু স্লিপে সহজ ক্যাচটা ফেলে দেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। শূন্য রানে জীবন পাওয়া জাকেরকে পরে আর পেছন ফেরে তাকাতে হয়নি। সতীর্থ হৃদয়ের সঙ্গে গড়েন রেকর্ড জুটি।
ষষ্ঠ উইকেটে ১৫৪ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন হৃদয়-জাকের।
আগের সর্বোচ্চ ছিল ৪৫ রানের। শেষ দিকে দ্রুত রান তুলতে গিয়ে ৬৮ রানে জাকের আউট হলে ভেঙে যায় তাদের দুর্দান্ত জুটিটি। তবে অন্য প্রান্ত আগলে রেখে ঠিকই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন হৃদয়।
৪৯তম ওভার করা মোহাম্মদ শামির প্রথম বলকে অফসাইডে ঢেলে দিয়ে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেন হৃদয়। সেঞ্চুরির উদযাপন করেন এক হাতে হেলমেট ও অন্য হাতে ব্যাট উঁচিয়ে। পরে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির শুকরিয়া আদায় করেন সেজদা দিয়ে। সেঞ্চুরি পেতে বেশ কষ্টই করতে হয়েছে তাকে। দলের প্রতিকূল পরিস্থিতি তো ছিলোই সঙ্গে চোট সঙ্গী হয়।
দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং করায় হঠাৎ করেই মাসল ক্র্যাম্প করে হৃদয়। তবে কোনোভাবেই দমিয়ে যাননি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য। ইনিংসের সপ্তম ওভারে নামা ব্যাটার প্রায় শেষ পর্যন্ত খেলেছেন। ৫০তম ওভারের চতুর্থ বলে শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার সময় নামের পাশে ১০০ রান নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন তিনি। ১১৮ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কা ও ৬ চারে। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ ২২৮ রানের সংগ্রহ পায়। ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন ওয়ানডেতে ২০০তম উইকেটের কীর্তি গড়া মোহাম্মদ শামি। বাকি ৫ উইকেটের তিনটি নিয়েছেন আরেক পেসার হার্ষিত রানা। অন্য দুটি অক্ষর।
হামজা চৌধুরীর পর প্রবাসী ফুটবলাররা লাল সবুজ জার্সিতে খেলার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছেন। হামজার পর সেই তালিকায় আছেন কানাডা প্রবাসী সামিত সোম। সামিত সোমের বিষয়ে অনেক এগিয়ে গিয়েছে বাফুফে।
১ দিন আগেলিটন দাসই হলেন জাতীয় দলের নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। এ সংস্করণে নেতৃত্ব তিনি পেতে যাচ্ছেন, এ নিয়ে অনেক দিন ধরেই আলোচনা ছিল। ২০২৬ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত অধিনায়কত্বের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এর আগে আপৎকালীন অধিনায়ক হিসেবে চারটি টি–টোয়েন্টিতে অধিনায়কত্ব করা লিটনকে।
২ দিন আগেব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে বিরাট কোহলি মাঠে নামলেই ছোটান রানের ফুলঝুরি। আইপিএলে নেতৃত্ব এবং ব্যাট হাতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে দিয়ে যাচ্ছেন দারুণ সমর্থন। তবে এবারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিব্রতকর এক পরিস্থিতিতে পড়েছেন ভারতের এই বিখ্যাত ক্রিকেটার।
৩ দিন আগেভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ শুক্রবার (২ মে) বিসিসিআইয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে নাও আসতে পারে ভারত।
৪ দিন আগেহামজা চৌধুরীর পর প্রবাসী ফুটবলাররা লাল সবুজ জার্সিতে খেলার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছেন। হামজার পর সেই তালিকায় আছেন কানাডা প্রবাসী সামিত সোম। সামিত সোমের বিষয়ে অনেক এগিয়ে গিয়েছে বাফুফে।
লিটন দাসই হলেন জাতীয় দলের নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। এ সংস্করণে নেতৃত্ব তিনি পেতে যাচ্ছেন, এ নিয়ে অনেক দিন ধরেই আলোচনা ছিল। ২০২৬ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত অধিনায়কত্বের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এর আগে আপৎকালীন অধিনায়ক হিসেবে চারটি টি–টোয়েন্টিতে অধিনায়কত্ব করা লিটনকে।
ব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে বিরাট কোহলি মাঠে নামলেই ছোটান রানের ফুলঝুরি। আইপিএলে নেতৃত্ব এবং ব্যাট হাতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে দিয়ে যাচ্ছেন দারুণ সমর্থন। তবে এবারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিব্রতকর এক পরিস্থিতিতে পড়েছেন ভারতের এই বিখ্যাত ক্রিকেটার।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ শুক্রবার (২ মে) বিসিসিআইয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে নাও আসতে পারে ভারত।