স্পোর্টস ডেস্ক

সবশেষ ২০১৩-১৪ মৌসুমে কোপা দেল রে'র ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ। সে ম্যাচে কাতালানদের ২-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা উচিয়ে ধরেছিল লস ব্লাঙ্কোসরা। এরপর এই টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত বার্সা পাঁচ বার ও রিয়াল একবার শিরোপা জিতলেও ফাইনালে দেখা হয়নি দুই দলের। ১১ বছর পর আবারও এই টুর্নামেন্টের শিরোপা জয়ের ম্যাচে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে এই দুই স্প্যানিশ জায়ান্ট।
আজ শনিবার সেভিয়ায় রাত দুইটায় ফাইনাল মহারণে এল ক্লাসিকোর দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষায় ফুটবল বিশ্ব। তবে ম্যাচের আগে রেফারি পরিবর্তনের দাবি তুলে অনুশীলন, সংবাদ সম্মেলনসহ সব আনুষ্ঠানিকতা বর্জন করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। স্প্যানিশ গণমাধ্যম বলছে, ফাইনালও বয়কট করতে পারে লস ব্লাঙ্কোসরা।
কোপা দেল রের ফাইনালের আলোচনায় এখন ছাপিয়ে গেছে রেফারিদের সঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদের দ্বন্দ্ব। স্পেন তথা ইউরোপের ক্রীড়ামাধ্যমগুলোতে এখন অন্যতম হট টপিক এই কোন্দল।
রিয়াল মাদ্রিদের ইন-হাউস টিভি ও দলের কট্টর সমর্থকদের মতে, স্প্যানিশ রেফারি রিকার্দো দে বোর্গোস দীর্ঘদিন ধরে রিয়ালের বিপক্ষে পক্ষপাতমূলক আচরণ করে আসছেন।
সম্প্রতি রিয়াল মাদ্রিদ টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, দে বোর্গোস দায়িত্বে থাকলে রিয়ালের জয়ের হার নেমে আসে ৬৪ শতাংশে, অন্যদিকে তার অধীনে বার্সেলোনা জয় পায় ৮১ শতাংশ ম্যাচে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, তিনি উয়েফার লাইসেন্সধারী হলেও কখনো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বা আন্তর্জাতিক কোনো ফিফা-উয়েফা টুর্নামেন্টে ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ পাননি।
ফাইনালের আগে রীতি অনুযায়ী সংবাদ সম্মেলনে আসেন রেফারিরা। সেখানে রিয়াল মাদ্রিদ টিভির বিরুদ্ধে সম্মানহানির অভিযোগ তুলে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন রিকার্দো দে বোর্গোস। তিনি বলেন, আমার সন্তান যখন স্কুলে যায়, তাকে বলা হয়—তার বাবা একজন ‘চোর’। সে কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে আসে। এটা খুবই কষ্টদায়ক। আমি তাকে বোঝাই, আমি সৎ মানুষ, ভুল করলেও তা ইচ্ছাকৃত নয়।
তার এমন বক্তব্যের পর স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে রেফারি পরিবর্তনের দাবি জানায় রিয়াল। কিন্তু ফেডারেশন তা প্রত্যাখ্যান করলে ম্যাচ-পূর্ব সব আনুষ্ঠানিকতা বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় ক্লাবটি। অনুশীলন, সংবাদ সম্মেলন, দুই কোচের ফটোশুট—সব বাতিল করেছে রিয়াল মাদ্রিদ।
স্প্যানিশ গণমাধ্যম বলছে, পরিস্থিতি না বদলালে রিয়াল ফাইনাল ম্যাচটিও বয়কট করতে পারে।
অন্যদিকে, বার্সেলোনা সেরে ফেলেছে সব প্রস্তুতি। ট্রেবল জয়ের লক্ষ্যে কোনভাবেই ভুল করতে চায় না কাতালান ক্লাবটি। যদিও লেভানডোভস্কির ইনজুরি দলটির জন্য একটি দুশ্চিন্তার বিষয়। তবে সাম্প্রতিক ফর্ম এবং রিয়ালের বিপক্ষে মুখোমুখি পরিসংখ্যান বিবেচনায় বার্সেলোনাই ফাইনালে ফেভারিট হিসেবে মাঠে নামবে বলে মনে করছে বিশ্লেষকরা।
তবে প্রতিপক্ষকে হালকাভাবে না নিতে শিষ্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বার্সা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক।
/এসআইএন

সবশেষ ২০১৩-১৪ মৌসুমে কোপা দেল রে'র ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ। সে ম্যাচে কাতালানদের ২-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা উচিয়ে ধরেছিল লস ব্লাঙ্কোসরা। এরপর এই টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত বার্সা পাঁচ বার ও রিয়াল একবার শিরোপা জিতলেও ফাইনালে দেখা হয়নি দুই দলের। ১১ বছর পর আবারও এই টুর্নামেন্টের শিরোপা জয়ের ম্যাচে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে এই দুই স্প্যানিশ জায়ান্ট।
আজ শনিবার সেভিয়ায় রাত দুইটায় ফাইনাল মহারণে এল ক্লাসিকোর দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষায় ফুটবল বিশ্ব। তবে ম্যাচের আগে রেফারি পরিবর্তনের দাবি তুলে অনুশীলন, সংবাদ সম্মেলনসহ সব আনুষ্ঠানিকতা বর্জন করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। স্প্যানিশ গণমাধ্যম বলছে, ফাইনালও বয়কট করতে পারে লস ব্লাঙ্কোসরা।
কোপা দেল রের ফাইনালের আলোচনায় এখন ছাপিয়ে গেছে রেফারিদের সঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদের দ্বন্দ্ব। স্পেন তথা ইউরোপের ক্রীড়ামাধ্যমগুলোতে এখন অন্যতম হট টপিক এই কোন্দল।
রিয়াল মাদ্রিদের ইন-হাউস টিভি ও দলের কট্টর সমর্থকদের মতে, স্প্যানিশ রেফারি রিকার্দো দে বোর্গোস দীর্ঘদিন ধরে রিয়ালের বিপক্ষে পক্ষপাতমূলক আচরণ করে আসছেন।
সম্প্রতি রিয়াল মাদ্রিদ টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, দে বোর্গোস দায়িত্বে থাকলে রিয়ালের জয়ের হার নেমে আসে ৬৪ শতাংশে, অন্যদিকে তার অধীনে বার্সেলোনা জয় পায় ৮১ শতাংশ ম্যাচে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, তিনি উয়েফার লাইসেন্সধারী হলেও কখনো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বা আন্তর্জাতিক কোনো ফিফা-উয়েফা টুর্নামেন্টে ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ পাননি।
ফাইনালের আগে রীতি অনুযায়ী সংবাদ সম্মেলনে আসেন রেফারিরা। সেখানে রিয়াল মাদ্রিদ টিভির বিরুদ্ধে সম্মানহানির অভিযোগ তুলে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন রিকার্দো দে বোর্গোস। তিনি বলেন, আমার সন্তান যখন স্কুলে যায়, তাকে বলা হয়—তার বাবা একজন ‘চোর’। সে কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে আসে। এটা খুবই কষ্টদায়ক। আমি তাকে বোঝাই, আমি সৎ মানুষ, ভুল করলেও তা ইচ্ছাকৃত নয়।
তার এমন বক্তব্যের পর স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে রেফারি পরিবর্তনের দাবি জানায় রিয়াল। কিন্তু ফেডারেশন তা প্রত্যাখ্যান করলে ম্যাচ-পূর্ব সব আনুষ্ঠানিকতা বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় ক্লাবটি। অনুশীলন, সংবাদ সম্মেলন, দুই কোচের ফটোশুট—সব বাতিল করেছে রিয়াল মাদ্রিদ।
স্প্যানিশ গণমাধ্যম বলছে, পরিস্থিতি না বদলালে রিয়াল ফাইনাল ম্যাচটিও বয়কট করতে পারে।
অন্যদিকে, বার্সেলোনা সেরে ফেলেছে সব প্রস্তুতি। ট্রেবল জয়ের লক্ষ্যে কোনভাবেই ভুল করতে চায় না কাতালান ক্লাবটি। যদিও লেভানডোভস্কির ইনজুরি দলটির জন্য একটি দুশ্চিন্তার বিষয়। তবে সাম্প্রতিক ফর্ম এবং রিয়ালের বিপক্ষে মুখোমুখি পরিসংখ্যান বিবেচনায় বার্সেলোনাই ফাইনালে ফেভারিট হিসেবে মাঠে নামবে বলে মনে করছে বিশ্লেষকরা।
তবে প্রতিপক্ষকে হালকাভাবে না নিতে শিষ্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বার্সা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক।
/এসআইএন

ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
১৮ ঘণ্টা আগে
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
২১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
২ দিন আগে
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের
২ দিন আগেভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীরে আয়োজিত এই লিগ ক্রিস গেইল ও থিসারা পেরেরাদের জন্য মহা বিড়ম্বনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেলোয়াড়দের হোটেলে রেখে, আয়োজকরা শহর ত্যাগ করেছেন
রুবাবা এর আগে ২০০৯-২০১৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। ওই সময়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পনসর ছিল
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটসাল দলের খেলোয়ার নির্বাচিত হয়েছেন নীলফামারীর কৃতি সন্তান সেলিম সাদমান সৃজন
রিয়ালের দাপুটে ফুটবলের সামনে কোনোরকম সুযোগই পায়নি ভেলেন্সিয়া। প্রায় ৬৫ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের জন্য ২১টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে আলোন্সোর দল। ভালেন্সিয়ার চার শটের একটিই কেবল লক্ষ্যে ছিল। ১১ ম্যাচে ১০ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও মজবুত হলো রেয়ালের