নিজস্ব প্রতিবেদক
তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারিভাবে স্থাপিত শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব (SRDL) একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্তু বাস্তবতায় অনেক ক্ষেত্রেই এই ল্যাবের প্রধান উপকরণ, বিশেষ করে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপগুলো, শিক্ষকদের ও শিক্ষার্থীদের জন্য ভোগান্তির প্রতীক হয়ে উঠেছে।
১. প্রযুক্তিগত সমস্যার আধিক্য:
শুরুতেই অনেক ল্যাপটপে দেখা যায়— ধীরগতির প্রসেসিং (নিম্নমানের প্রসেসর ও র্যাম), বারবার হ্যাং হয়ে যাওয়া, উইন্ডোজ ও সফটওয়্যার ইনস্টলেশনজনিত সমস্যা। শিক্ষকরা যখন মাল্টিমিডিয়া ক্লাস নিতে চান, তখন ল্যাপটপটি কাজ না করায় সময়মতো ক্লাস পরিচালনা সম্ভব হয় না।
২. দুর্বল ব্যাটারি ব্যাকআপ:
বেশিরভাগ ল্যাপটপেই ২-৩ মাসের মধ্যেই ব্যাটারি দুর্বল হয়ে পড়ে। বিদ্যুৎ না থাকলে ক্লাসে ব্যবহারের সুযোগ একেবারেই থাকে না।
৩. রক্ষণাবেক্ষণ ও সার্ভিস সমস্যা:
ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে গেলেও পাওয়া যায় না দ্রুত সমাধান। অনেক সময় অন্য যন্ত্রাংশ দিয়ে রিপ্লেস করে দেওয়া হয়, যা দীর্ঘমেয়াদে সমস্যা বাড়ায়।
৪. শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কমে যাওয়া:
বারবার প্রযুক্তিগত জটিলতায় ল্যাব ব্যবহার অকার্যকর হয়ে পড়ে। ফলস্বরূপ, শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কমে যায় এবং সরকারের মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়।
৫. স্বচ্ছতা ও মান যাচাইয়ের প্রশ্ন:
প্রশ্ন উঠছে—এই ল্যাপটপগুলো কেন সরকারি ক্রয়ের জন্য নির্বাচিত হলো? তুলনামূলকভাবে বেশি দামে কম ক্ষমতার যন্ত্র কেনা হয়েছে কিনা, তা নিয়ে তদন্ত হওয়া জরুরি।
৬. কনফিগারেশন সন্তোষজনক, কিন্তু যন্ত্রের গুণমান হতাশাজনক
শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবে সরবরাহকৃত ওয়ালটন ল্যাপটপগুলোর কনফিগারেশন কাগজে-কলমে খারাপ নয়। অনেক মডেলেই দেখা যায়—
ইন্টেল কোর আই৭ প্রসেসর(১০ জেনারেশন),
৪-৮ জিবি র্যাম, এসএসডি বা এইচডিডি সংযুক্ত স্টোরেজ। এই কনফিগারেশন একটি সাধারণ শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস পরিচালনার জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত।
কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যন্ত্রাংশের মান ও সংযোজন (assembly quality) এতটাই নিম্নমানের যে কিছুদিন ব্যবহারের মধ্যেই:
হিঞ্জ ভেঙে যায়, চার্জিং পোর্ট ঢিলে হয়ে পড়ে,
স্ক্রিন ফ্লিকারের সমস্যা দেখা দেয়, কীবোর্ডে টাইপিং ত্রুটি তৈরি হয়।
তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারিভাবে স্থাপিত শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব (SRDL) একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্তু বাস্তবতায় অনেক ক্ষেত্রেই এই ল্যাবের প্রধান উপকরণ, বিশেষ করে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপগুলো, শিক্ষকদের ও শিক্ষার্থীদের জন্য ভোগান্তির প্রতীক হয়ে উঠেছে।
১. প্রযুক্তিগত সমস্যার আধিক্য:
শুরুতেই অনেক ল্যাপটপে দেখা যায়— ধীরগতির প্রসেসিং (নিম্নমানের প্রসেসর ও র্যাম), বারবার হ্যাং হয়ে যাওয়া, উইন্ডোজ ও সফটওয়্যার ইনস্টলেশনজনিত সমস্যা। শিক্ষকরা যখন মাল্টিমিডিয়া ক্লাস নিতে চান, তখন ল্যাপটপটি কাজ না করায় সময়মতো ক্লাস পরিচালনা সম্ভব হয় না।
২. দুর্বল ব্যাটারি ব্যাকআপ:
বেশিরভাগ ল্যাপটপেই ২-৩ মাসের মধ্যেই ব্যাটারি দুর্বল হয়ে পড়ে। বিদ্যুৎ না থাকলে ক্লাসে ব্যবহারের সুযোগ একেবারেই থাকে না।
৩. রক্ষণাবেক্ষণ ও সার্ভিস সমস্যা:
ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে গেলেও পাওয়া যায় না দ্রুত সমাধান। অনেক সময় অন্য যন্ত্রাংশ দিয়ে রিপ্লেস করে দেওয়া হয়, যা দীর্ঘমেয়াদে সমস্যা বাড়ায়।
৪. শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কমে যাওয়া:
বারবার প্রযুক্তিগত জটিলতায় ল্যাব ব্যবহার অকার্যকর হয়ে পড়ে। ফলস্বরূপ, শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কমে যায় এবং সরকারের মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়।
৫. স্বচ্ছতা ও মান যাচাইয়ের প্রশ্ন:
প্রশ্ন উঠছে—এই ল্যাপটপগুলো কেন সরকারি ক্রয়ের জন্য নির্বাচিত হলো? তুলনামূলকভাবে বেশি দামে কম ক্ষমতার যন্ত্র কেনা হয়েছে কিনা, তা নিয়ে তদন্ত হওয়া জরুরি।
৬. কনফিগারেশন সন্তোষজনক, কিন্তু যন্ত্রের গুণমান হতাশাজনক
শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবে সরবরাহকৃত ওয়ালটন ল্যাপটপগুলোর কনফিগারেশন কাগজে-কলমে খারাপ নয়। অনেক মডেলেই দেখা যায়—
ইন্টেল কোর আই৭ প্রসেসর(১০ জেনারেশন),
৪-৮ জিবি র্যাম, এসএসডি বা এইচডিডি সংযুক্ত স্টোরেজ। এই কনফিগারেশন একটি সাধারণ শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস পরিচালনার জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত।
কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যন্ত্রাংশের মান ও সংযোজন (assembly quality) এতটাই নিম্নমানের যে কিছুদিন ব্যবহারের মধ্যেই:
হিঞ্জ ভেঙে যায়, চার্জিং পোর্ট ঢিলে হয়ে পড়ে,
স্ক্রিন ফ্লিকারের সমস্যা দেখা দেয়, কীবোর্ডে টাইপিং ত্রুটি তৈরি হয়।
অন্য প্ল্যাটফর্মেও প্রভাবশালীরা আয় করছেন। তবে সরাসরি ভিউ থেকে আয়ে ইউটিউবকে সবচেয়ে লাভজনক ধরা হয়। শুধু মোবাইল নয়, এখন টেলিভিশন পর্দায়ও ইউটিউব দেখা থেকে নির্মাতারা আয় করছেন
১২ দিন আগে২৯ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা ৩৫ মিনিট থেকে ৯টা ৩৮ মিনিট পর্যন্ত ৩ মিনিট, ৩০ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা ৩২ মিনিট থেকে ৯টা ৪১ মিনিট পর্যন্ত ৯ মিনিট, ১ অক্টোবর সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে ৯টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত ১২ মিনিট এবং ২ ও ৩ অক্টোবর সকাল ৯টা ২৯ মিনিট থেকে ৯টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত ১৩ মিনিট সম্প্রচার কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটতে
১৮ দিন আগেঅ্যাপল তাদের বহু প্রতীক্ষিত ‘Apple's Awe Dropping’ গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১০:৩০টায় আয়োজন করেছে। চলতি বছরের গত মাসে অ্যাপল কোম্পানির সিইও টিম কুক একটি থার্মাল ক্যামেরার ছবির নমুনায় এ ইভেন্টের লোগো প্রকাশ করেছেন। এই ইভেন্টে আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল, আপডেটেড এয়ারপডস প্রো উন্মোচন
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫এ ছাড়া গুগলকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে নির্দিষ্ট সার্চ ইনডেক্স ও ব্যবহারকারীর ইন্টারঅ্যাকশন ডেটা শেয়ার করতে হবে, যাতে একচেটিয়া আচরণ ঠেকানো যায়
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫অন্য প্ল্যাটফর্মেও প্রভাবশালীরা আয় করছেন। তবে সরাসরি ভিউ থেকে আয়ে ইউটিউবকে সবচেয়ে লাভজনক ধরা হয়। শুধু মোবাইল নয়, এখন টেলিভিশন পর্দায়ও ইউটিউব দেখা থেকে নির্মাতারা আয় করছেন
২৯ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা ৩৫ মিনিট থেকে ৯টা ৩৮ মিনিট পর্যন্ত ৩ মিনিট, ৩০ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা ৩২ মিনিট থেকে ৯টা ৪১ মিনিট পর্যন্ত ৯ মিনিট, ১ অক্টোবর সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে ৯টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত ১২ মিনিট এবং ২ ও ৩ অক্টোবর সকাল ৯টা ২৯ মিনিট থেকে ৯টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত ১৩ মিনিট সম্প্রচার কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটতে
অ্যাপল তাদের বহু প্রতীক্ষিত ‘Apple's Awe Dropping’ গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১০:৩০টায় আয়োজন করেছে। চলতি বছরের গত মাসে অ্যাপল কোম্পানির সিইও টিম কুক একটি থার্মাল ক্যামেরার ছবির নমুনায় এ ইভেন্টের লোগো প্রকাশ করেছেন। এই ইভেন্টে আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল, আপডেটেড এয়ারপডস প্রো উন্মোচন
এ ছাড়া গুগলকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে নির্দিষ্ট সার্চ ইনডেক্স ও ব্যবহারকারীর ইন্টারঅ্যাকশন ডেটা শেয়ার করতে হবে, যাতে একচেটিয়া আচরণ ঠেকানো যায়