নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রাণশক্তি হচ্ছে শিল্পখাত। এ খাতের উৎপাদনের গতি ঠিক রাখতে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার (২৮ মে) থেকে এই খাতে বাড়তি দৈনিক ১৫ কোটি (১৫০ মিলিয়ন) ঘনফুট গ্যাস যুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
গতকাল সোমবার (২৬ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপিতে বলা হয়েছে, গত বছর জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত চার মাসে দিনে গড়ে গ্যাস সরবরাহ হয়েছে ৮২ কোটি ৩০ লাখ ঘনফুট। এবার গড়ে সরবরাহ করা হয়েছে ৯৯ কোটি ৭০ লাখ ঘনফুট। এর মধ্যে গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিলে সরবরাহ বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। গত বছরের এপ্রিল মাসে দিনে গড়ে সরবরাহ করা হয় ৭২ কোটি ৬০ লাখ ঘনফুট। এবার এপ্রিলে সরবরাহ করা হয়েছে ১০৮ কোটি ৮০ লাখ ঘনফুট।
এতে আরও বলা হয়, শিল্পে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে গত বছরের তুলনায় এবার ছয়টি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) কার্গো বেশি আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর আমদানি মূল্য প্রতি ঘনমিটার ৬৫ টাকা। শিল্প খাতে প্রতি ঘনমিটারের দাম রাখা হয় ৩০ টাকা, আর শিল্পে উৎপাদিত নিজস্ব বিদ্যুতের ক্ষেত্রে দাম ৩১ টাকা ৫০ পয়সা, অর্থাৎ অতিরিক্ত গ্যাস সরবরাহের জন্য প্রতি ঘনমিটারে সরকারকে ৩৫ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে।
সরকার শিল্পে গ্যাস সরবরাহের বিষয়ে তৎপর এবং দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সরকার আশা করে এ বিষয়ে সব বিভ্রান্তির অবসান ঘটবে বলেও জানানো হয়।
এর আগে গত রোববার (২৫ মে) সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতারা জানান, গ্যাস সরবরাহ পাওয়ার ক্ষেত্রে রপ্তানি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রাধিকার প্রদান করা উচিত হলেও তা করা হচ্ছে না, বরং রপ্তানি আয়ের মূল উৎসের প্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাসের অভাবে স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। অধিকাংশ টেক্সটাইল মিল এবং পোশাক কারখানায় গ্যাসের শূন্য চাপের প্রমাণ রয়েছে।
গ্যাস সরবরাহের এই অবস্থা চলতে থাকলে বিটিএমএ, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং বিটিটিএলএমইএ এর অধীনের টেক্সটাইল এবং পোশাক খাতের প্রায় ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। এই সংকট চলতে থাকলে উৎপাদন কার্যক্রম ব্যাহত হয়ে রপ্তানি কমে যাবে। ফলে ফরেন রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। সামষ্টিক অর্থনীতি মেরামতের সরকারের সাম্প্রতিক উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করবে। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে। এতে আর্থিক সংকট ঘনীভূত হবে, ব্যাংক ঋণ এবং শ্রমিকদের বেতনাদি পরিশোধে আশঙ্কা তৈরি হবে মর্মে উৎপাদক এবং রপ্তানিকারকরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।
বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রাণশক্তি হচ্ছে শিল্পখাত। এ খাতের উৎপাদনের গতি ঠিক রাখতে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার (২৮ মে) থেকে এই খাতে বাড়তি দৈনিক ১৫ কোটি (১৫০ মিলিয়ন) ঘনফুট গ্যাস যুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
গতকাল সোমবার (২৬ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপিতে বলা হয়েছে, গত বছর জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত চার মাসে দিনে গড়ে গ্যাস সরবরাহ হয়েছে ৮২ কোটি ৩০ লাখ ঘনফুট। এবার গড়ে সরবরাহ করা হয়েছে ৯৯ কোটি ৭০ লাখ ঘনফুট। এর মধ্যে গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিলে সরবরাহ বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। গত বছরের এপ্রিল মাসে দিনে গড়ে সরবরাহ করা হয় ৭২ কোটি ৬০ লাখ ঘনফুট। এবার এপ্রিলে সরবরাহ করা হয়েছে ১০৮ কোটি ৮০ লাখ ঘনফুট।
এতে আরও বলা হয়, শিল্পে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে গত বছরের তুলনায় এবার ছয়টি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) কার্গো বেশি আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর আমদানি মূল্য প্রতি ঘনমিটার ৬৫ টাকা। শিল্প খাতে প্রতি ঘনমিটারের দাম রাখা হয় ৩০ টাকা, আর শিল্পে উৎপাদিত নিজস্ব বিদ্যুতের ক্ষেত্রে দাম ৩১ টাকা ৫০ পয়সা, অর্থাৎ অতিরিক্ত গ্যাস সরবরাহের জন্য প্রতি ঘনমিটারে সরকারকে ৩৫ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে।
সরকার শিল্পে গ্যাস সরবরাহের বিষয়ে তৎপর এবং দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সরকার আশা করে এ বিষয়ে সব বিভ্রান্তির অবসান ঘটবে বলেও জানানো হয়।
এর আগে গত রোববার (২৫ মে) সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতারা জানান, গ্যাস সরবরাহ পাওয়ার ক্ষেত্রে রপ্তানি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রাধিকার প্রদান করা উচিত হলেও তা করা হচ্ছে না, বরং রপ্তানি আয়ের মূল উৎসের প্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাসের অভাবে স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। অধিকাংশ টেক্সটাইল মিল এবং পোশাক কারখানায় গ্যাসের শূন্য চাপের প্রমাণ রয়েছে।
গ্যাস সরবরাহের এই অবস্থা চলতে থাকলে বিটিএমএ, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং বিটিটিএলএমইএ এর অধীনের টেক্সটাইল এবং পোশাক খাতের প্রায় ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। এই সংকট চলতে থাকলে উৎপাদন কার্যক্রম ব্যাহত হয়ে রপ্তানি কমে যাবে। ফলে ফরেন রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। সামষ্টিক অর্থনীতি মেরামতের সরকারের সাম্প্রতিক উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করবে। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে। এতে আর্থিক সংকট ঘনীভূত হবে, ব্যাংক ঋণ এবং শ্রমিকদের বেতনাদি পরিশোধে আশঙ্কা তৈরি হবে মর্মে উৎপাদক এবং রপ্তানিকারকরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে খাদ্যশস্যের গুণগতমান বজায় রেখে তিন বছর পর্যন্ত গম সংরক্ষণ করা যাবে এবং খাদ্যশস্য নষ্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
১৭ ঘণ্টা আগেমিসরের মাল্টা দুবাই হয়ে চট্টগ্রামে আসার নথি দেখে সন্দেহ দানা বাঁধে কাস্টমস কর্মকর্তাদের। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে কনটেইনার খুলে সেই সন্দেহ সত্যি হয়।
২২ মে ২০২৫১৫০ ব্যবসায়ী প্রতিনিধির বিশাল বহর নিয়ে ঢাকায় আসছেন চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী। আগামী ৩১ মে চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও’য়ের এই সফরের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
২২ মে ২০২৫প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে খাদ্যশস্যের গুণগতমান বজায় রেখে তিন বছর পর্যন্ত গম সংরক্ষণ করা যাবে এবং খাদ্যশস্য নষ্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রাণশক্তি হচ্ছে শিল্পখাত। এ খাতের উৎপাদনের গতি ঠিক রাখতে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার (২৮ মে) থেকে এই খাতে বাড়তি দৈনিক ১৫ কোটি (১৫০ মিলিয়ন) ঘনফুট গ্যাস যুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
মিসরের মাল্টা দুবাই হয়ে চট্টগ্রামে আসার নথি দেখে সন্দেহ দানা বাঁধে কাস্টমস কর্মকর্তাদের। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে কনটেইনার খুলে সেই সন্দেহ সত্যি হয়।