প্রধান উপদেষ্টার কাছে চিঠি
অনলাইন ডেস্ক
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে লেখা এক চিঠিতে শিল্প খাতে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী নেতা ও শিল্প উদ্যোক্তারা। এ প্রসঙ্গে তাদের মত, গ্যাসের এমন মূল্যবৃদ্ধি অযৌক্তিক ও অন্যায্য। এমনকি গ্যাসের দাম বাড়ায় শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি হবে। এ জন্য অবিলম্বে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখে মূল্যহার পুনর্নির্ধারণের দাবির কথা বলছেন নেতৃবৃন্দ।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে লেখা চিঠিতে দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা তাদের মত জানান।
চিঠিতে তারা বলেন, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি কার্যকর হলে দেশের শিল্প খাতে তথা অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে। এই পরিস্থিতিতে দেশের শিল্পমালিকেরা শিল্প সম্প্রসারণে সাহসী হবেন না; বিদেশি বিনিযোগকারীরা বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। দেশের শিল্পক্ষেত্রে কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হবে।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতা ও উদ্যোক্তারা রোববার প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ চিঠিতে বলেন, বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তিতে অতি ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্রশিল্পের ক্ষেত্রেও একই হার রাখা হয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে স্বল্প পুঁজির উদ্যোক্তারা ব্যবসায় আসতে সাহস পাবেন না। নতুন উদ্যোক্তা তৈরির পথে এটি প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করবে।
চিঠিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী, শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন, বস্ত্রকলমালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, মেট্রো চেম্বারের সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদ, নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, চামড়া পণ্য ও জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (এলএফএমইবি) সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, সিরামিকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিসিএমইএর সভাপতি মইনুল ইসলাম, প্লাস্টিক শিল্পের মালিকদের সমিতি বিপিজিএমইএর সভাপতি শামীম আহমেদ, তৈরি পোশাকশিল্পের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও মোড়কপণ্য সরবরাহকারী কারখানামালিকদের সংগঠন বিজিএপিএমইএর সভাপতি মো. শাহরিয়ার ও মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল ও উত্তরা মোটরসের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে লেখা চিঠিতে ব্যবসায়ীরা বলেন, বিদ্যুৎ–জ্বালানি খাতের নানা অনিয়মের কারণে সৃষ্ট দায় মেটানোর জন্য বিগত সরকার ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে কোনো পক্ষের সঙ্গে আলোচনা না করে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম একলাফে ১২ টাকা থেকে ৩০ টাকা করে। এটি দেশের উৎপাদন শিল্পের জন্য মারাত্মক আঘাত ছিল। অন্যদিকে বাড়তি দাম দিয়েও শিল্পকারখানায় গ্যাসের চাপ ঠিকভাবে পায়নি। এতে স্বাভাবিক উৎপাদনের চেয়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম উৎপাদন করতে বাধ্য হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর শিল্পকারখানা নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। সেই পরিস্থিতি মোটামুটি কাটিয়ে ওঠার মাঝেই পুনরায় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির আলোচনা ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবের বিপক্ষে জোরালো ও তথ্যভিত্তিক বক্তব্য দেন। তাঁরা প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ২৪ টাকা ৩৯ পয়সা নির্ধারণের দাবি জানান।
ব্যবসায়ীরা বলেন, দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকা, কর্মসংস্থান ঠিক রাখা প্রভৃতি বিষয় বিবেচনা না নিয়ে শুধু সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ১৩ এপ্রিল গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। এটি একেবারেই অযৌক্তিক ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে অন্যায্য।
ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, গ্যাসের দাম বাড়লে শিল্প খাতে ও অর্থনীতিতে বিভিন্ন ধরনের বিরূপ প্রভাব পড়বে। যেমন গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি হলে দেশের শিল্পমালিকেরা শিল্প সম্প্রসারণে সাহসী হবেন না। বিদেশি বিনিযোগকারীরাও বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। ফলে দেশের শিল্পক্ষেত্রে কর্মসংস্থান না বেড়ে কমার পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ব্যাংক ঋণের সুদের হার অনেক বেশি। শ্রমিকের মজুরিসহ ব্যবসার অন্যান্য খরচও অনেক বেড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্কের ঘোষণা দিয়েছে, যা দেশের রপ্তানিকে নতুন চ্যালেঞ্জের মধ্যে ফেলেছে। এসবের মধ্যে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি ব্যবসা-বাণিজ্য ও রপ্তানিতে বাড়তি চাপ তৈরি করবে এবং পরিণতিতে দেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমবে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব যাচাই করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ জানান ব্যবসায়ী নেতারা।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে লেখা এক চিঠিতে শিল্প খাতে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী নেতা ও শিল্প উদ্যোক্তারা। এ প্রসঙ্গে তাদের মত, গ্যাসের এমন মূল্যবৃদ্ধি অযৌক্তিক ও অন্যায্য। এমনকি গ্যাসের দাম বাড়ায় শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি হবে। এ জন্য অবিলম্বে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখে মূল্যহার পুনর্নির্ধারণের দাবির কথা বলছেন নেতৃবৃন্দ।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে লেখা চিঠিতে দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা তাদের মত জানান।
চিঠিতে তারা বলেন, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি কার্যকর হলে দেশের শিল্প খাতে তথা অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে। এই পরিস্থিতিতে দেশের শিল্পমালিকেরা শিল্প সম্প্রসারণে সাহসী হবেন না; বিদেশি বিনিযোগকারীরা বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। দেশের শিল্পক্ষেত্রে কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হবে।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতা ও উদ্যোক্তারা রোববার প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ চিঠিতে বলেন, বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তিতে অতি ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্রশিল্পের ক্ষেত্রেও একই হার রাখা হয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে স্বল্প পুঁজির উদ্যোক্তারা ব্যবসায় আসতে সাহস পাবেন না। নতুন উদ্যোক্তা তৈরির পথে এটি প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করবে।
চিঠিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী, শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন, বস্ত্রকলমালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, মেট্রো চেম্বারের সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদ, নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, চামড়া পণ্য ও জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (এলএফএমইবি) সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, সিরামিকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিসিএমইএর সভাপতি মইনুল ইসলাম, প্লাস্টিক শিল্পের মালিকদের সমিতি বিপিজিএমইএর সভাপতি শামীম আহমেদ, তৈরি পোশাকশিল্পের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও মোড়কপণ্য সরবরাহকারী কারখানামালিকদের সংগঠন বিজিএপিএমইএর সভাপতি মো. শাহরিয়ার ও মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল ও উত্তরা মোটরসের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে লেখা চিঠিতে ব্যবসায়ীরা বলেন, বিদ্যুৎ–জ্বালানি খাতের নানা অনিয়মের কারণে সৃষ্ট দায় মেটানোর জন্য বিগত সরকার ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে কোনো পক্ষের সঙ্গে আলোচনা না করে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম একলাফে ১২ টাকা থেকে ৩০ টাকা করে। এটি দেশের উৎপাদন শিল্পের জন্য মারাত্মক আঘাত ছিল। অন্যদিকে বাড়তি দাম দিয়েও শিল্পকারখানায় গ্যাসের চাপ ঠিকভাবে পায়নি। এতে স্বাভাবিক উৎপাদনের চেয়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম উৎপাদন করতে বাধ্য হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর শিল্পকারখানা নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। সেই পরিস্থিতি মোটামুটি কাটিয়ে ওঠার মাঝেই পুনরায় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির আলোচনা ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবের বিপক্ষে জোরালো ও তথ্যভিত্তিক বক্তব্য দেন। তাঁরা প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ২৪ টাকা ৩৯ পয়সা নির্ধারণের দাবি জানান।
ব্যবসায়ীরা বলেন, দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকা, কর্মসংস্থান ঠিক রাখা প্রভৃতি বিষয় বিবেচনা না নিয়ে শুধু সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ১৩ এপ্রিল গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। এটি একেবারেই অযৌক্তিক ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে অন্যায্য।
ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, গ্যাসের দাম বাড়লে শিল্প খাতে ও অর্থনীতিতে বিভিন্ন ধরনের বিরূপ প্রভাব পড়বে। যেমন গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি হলে দেশের শিল্পমালিকেরা শিল্প সম্প্রসারণে সাহসী হবেন না। বিদেশি বিনিযোগকারীরাও বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। ফলে দেশের শিল্পক্ষেত্রে কর্মসংস্থান না বেড়ে কমার পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ব্যাংক ঋণের সুদের হার অনেক বেশি। শ্রমিকের মজুরিসহ ব্যবসার অন্যান্য খরচও অনেক বেড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্কের ঘোষণা দিয়েছে, যা দেশের রপ্তানিকে নতুন চ্যালেঞ্জের মধ্যে ফেলেছে। এসবের মধ্যে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি ব্যবসা-বাণিজ্য ও রপ্তানিতে বাড়তি চাপ তৈরি করবে এবং পরিণতিতে দেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমবে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব যাচাই করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ জানান ব্যবসায়ী নেতারা।
টেলিটক ও প্রিস্টিন ক্রসিং পয়েন্ট লিমিটেড (পিসিপিএল) এর মধ্যে বাংলাদেশ লিমিটেডের মহদ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ৫থেকে বাজারে উঠবে সাতক্ষীরার আম। সাতক্ষীরা জেলার আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণের ক্যালেন্ডার নির্ধারণ করেছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে নিরাপদ আম বাজারজাতকরণ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় চাষী , আম ব্যবসায়ী ও কৃষি কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত নে
৪ দিন আগেনন জিওষ্টেশনারি স্যাটেলাইট অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ লিমিটেডের অনুকূলে লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
৪ দিন আগেনকশাবহির্ভূত সব রেস্টুরেন্ট-রুফটপ রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।
৬ দিন আগেটেলিটক ও প্রিস্টিন ক্রসিং পয়েন্ট লিমিটেড (পিসিপিএল) এর মধ্যে বাংলাদেশ লিমিটেডের মহদ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চলতি বছরের ৫থেকে বাজারে উঠবে সাতক্ষীরার আম। সাতক্ষীরা জেলার আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণের ক্যালেন্ডার নির্ধারণ করেছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে নিরাপদ আম বাজারজাতকরণ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় চাষী , আম ব্যবসায়ী ও কৃষি কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত নে
নন জিওষ্টেশনারি স্যাটেলাইট অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ লিমিটেডের অনুকূলে লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
নকশাবহির্ভূত সব রেস্টুরেন্ট-রুফটপ রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।