অনলাইন ডেস্ক
সিন্ডিকেটের আড়ালে পোল্ট্রি ফিডের দাম বাড়ানো নিয়ে খামারিদের অভিযোগের পর রাতারাতি দাম কমেলো পোল্ট্রি ও গবাদি পশু খাদ্যের।
সম্প্রতি শীর্ষস্থানীয় তিনটি খাদ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি-সিপি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, প্রভিতা গ্রুপ এবং নারিশ ফিড কোম্পানি তাদের বিভিন্ন ধরনের ফিডের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে আর যা কিনা রোববার (২০ এপ্রিল) থেকেই কার্যকর হয়েছে।
ডিলার সূত্রে জানা গেছে, সিপি বাংলাদেশ তাদের বিজ্ঞপ্তিতে ব্রয়লার, সোনালী এবং গবাদি পশুর (দুগ্ধবতী, মোটাতাজাকরণ, বাছুর ও ভূষি মিশ্রণ) সব ধরনের খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। একইসঙ্গে লেয়ার ও হাঁসের খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ দশমিক ৫০ টাকা হ্রাস করা হয়েছে।
প্রভিটা গ্রুপও একই ঘোষণা দিয়েছে। তাদের মার্কেটিং বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ব্রয়লার, সোনালী ও গবাদি পশুর খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ টাকা এবং লেয়ার খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ দশমিক ৫০ টাকা কমানো হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, আমাদের ১০ দফা দাবির পর সরকার ও গণমানুষের চাপে দেশের ফিড কোম্পানিগুলো বাধ্য হয়ে প্রতি কেজি ফিডের দাম ১ টাকা থেকে ১ দশমিক ৫০ টাকা পর্যন্ত কমিয়েছে। এটি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে—তারা এতদিন সিন্ডিকেট করে ইচ্ছাকৃতভাবে দাম বাড়িয়ে প্রান্তিক খামারিদের ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
এসময় তারা সরকারের কাছে এ বিষয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান।
এদিকে, নারিশ কোম্পানিও ব্রয়লার, সোনালী ও গবাদি পশুর (দুগ্ধবতী, মোটাতাজাকরণ, বাছুর ও ভূষি মিশ্রণ) সব প্রকার খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ টাকা কমিয়েছে। পাশাপাশি, লেয়ার, হাঁস ও কোয়েলের খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ দশমিক ৫০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়ে খামারিরা বলছেন, এই তিনটি বৃহৎ কোম্পানির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত পোল্ট্রি ও গবাদি পশু খামারিদের জন্য ইতিবাচক খবর।
সিন্ডিকেটের আড়ালে পোল্ট্রি ফিডের দাম বাড়ানো নিয়ে খামারিদের অভিযোগের পর রাতারাতি দাম কমেলো পোল্ট্রি ও গবাদি পশু খাদ্যের।
সম্প্রতি শীর্ষস্থানীয় তিনটি খাদ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি-সিপি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, প্রভিতা গ্রুপ এবং নারিশ ফিড কোম্পানি তাদের বিভিন্ন ধরনের ফিডের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে আর যা কিনা রোববার (২০ এপ্রিল) থেকেই কার্যকর হয়েছে।
ডিলার সূত্রে জানা গেছে, সিপি বাংলাদেশ তাদের বিজ্ঞপ্তিতে ব্রয়লার, সোনালী এবং গবাদি পশুর (দুগ্ধবতী, মোটাতাজাকরণ, বাছুর ও ভূষি মিশ্রণ) সব ধরনের খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। একইসঙ্গে লেয়ার ও হাঁসের খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ দশমিক ৫০ টাকা হ্রাস করা হয়েছে।
প্রভিটা গ্রুপও একই ঘোষণা দিয়েছে। তাদের মার্কেটিং বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ব্রয়লার, সোনালী ও গবাদি পশুর খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ টাকা এবং লেয়ার খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ দশমিক ৫০ টাকা কমানো হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, আমাদের ১০ দফা দাবির পর সরকার ও গণমানুষের চাপে দেশের ফিড কোম্পানিগুলো বাধ্য হয়ে প্রতি কেজি ফিডের দাম ১ টাকা থেকে ১ দশমিক ৫০ টাকা পর্যন্ত কমিয়েছে। এটি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে—তারা এতদিন সিন্ডিকেট করে ইচ্ছাকৃতভাবে দাম বাড়িয়ে প্রান্তিক খামারিদের ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
এসময় তারা সরকারের কাছে এ বিষয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান।
এদিকে, নারিশ কোম্পানিও ব্রয়লার, সোনালী ও গবাদি পশুর (দুগ্ধবতী, মোটাতাজাকরণ, বাছুর ও ভূষি মিশ্রণ) সব প্রকার খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ টাকা কমিয়েছে। পাশাপাশি, লেয়ার, হাঁস ও কোয়েলের খাদ্যের দাম কেজি প্রতি ১ দশমিক ৫০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়ে খামারিরা বলছেন, এই তিনটি বৃহৎ কোম্পানির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত পোল্ট্রি ও গবাদি পশু খামারিদের জন্য ইতিবাচক খবর।
বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
৩ দিন আগেসপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
৩ দিন আগেআন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
৭ দিন আগেপরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৭ দিন আগেবন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে