জামালপুর
'দেশি ফল বেশি খাই, আসুন ফলের গাছ লাগাই, এ প্রতিপাদ্যেকে সামনে রেখে জামালপুরে তিনদিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। ফলের গুরুত্ব ও উপকারিতা বিষয়ে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মেলায় চলবে নানা জাতের দেশীয় ফল প্রদর্শনী, ফলগাছের চারা বিপণন ও বিতরণ কার্যক্রম।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) পৌর শহরের খামারবাড়ি প্রাঙ্গণে এ ফলমেলা উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জামালপুর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম।
মেলায় কৃষি পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণনে দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহারে অবহিতকরণ সভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়া কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি পুর্নবাসন সহায়তা খাত হতে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় সদর উপজেলায় কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে রোপা-আমন বীজ ও সার, নারিকেলের চারা, লেবুর চারা, তালের চারা, হাইব্রিড মরিচ বীজ, গ্রীষ্মকালীন সবজি বীজ, পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য এয়ারফ্লো মেশিন বিতরণেরও উদ্বোধন করা হয়।
সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির
স্বাগত বক্তব্যে জাকিয়া সুলতানা বলেন, আমরা এখানে এসেছি কোন ফল খেলে আমার দাঁত ভালো থাকবে। কোন ফল খেলে আমার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, সে-সকল বিষয়ের ওপর জানার জন্য। তাই সবাই মনোযোগ সহকারে শুনবেন এবং তা মেনে চলার চেষ্টা করবেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (উদ্যান) দিলরুবা ইয়াছমিনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিন্নাত শহীদ পিংকি, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. এমদাদুল হক, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডক্টর মো. ছানোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আ ন ম আশরাফুল কবীর প্রমুখ।
জেলা প্রশাসক বলেন, এই মেলার আয়োজন জনমানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনা বৃদ্ধি ও দেশীয় ফলের প্রতি আকৃষ্ট করার সুন্দর এক কার্যক্রম। মেলায় বীজ ও সার প্রণোদনা দেওয়ায় উপকৃত হবেন কৃষকরা। এছাড়া কৃষি পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণনে দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রতি কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রমও একটি ইতিবাচক মাধ্যম।
আয়োজক সূত্র জানায়, এ মৌসুমে ৮ ধরনের কৃষি প্রণোদনা উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রতি কৃষককে উচ্চ ফলনশীল জাতের ৫ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি করে সার দেওয়া হবে। সদর উপজেলায় ৩ হাজার ৯'শ কৃষককে পর্যায়ক্রমে এ প্রণোদনা দেওয়া হবে। গ্রীষ্মকালীন হাইব্রিড মরিচের বীজ ৫'শ কৃষকের মাঝে বিতরণ করা হবে। এছাড়া ৪'শ তালের ও নারিকেল গাছের চারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিতরণ করা হবে।
সূত্র আরও জানাজায়, জেলায় বিভিন্ন নার্সারিতে ২ হাজার ৫০টি ইউক্যালিপটাস গাছের চারা রয়েছে। সেগুলো ধ্বংস করে নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। প্রতিটি চারা ৪ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। গ্রীষ্মকালীন শাক-সবজির বীজ ৫'শ কৃষকের মধ্যে বিতরণ করা হবে। পিঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য ১১টি এয়ার ফ্লো মেশিন বিতরণ করা হবে।
মেলায় ৫টি স্টল স্থান পেয়েছে। স্টলগুলো হলো বিভিন্ন ধরনের চারা-কলব, জৈব কৃষি, নার্সারি ব্যবস্থাপনা, কৃষি তথ্য ও পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের ফল প্রদর্শনী।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় যৌথভাবে এ ফলমেলার আয়োজন করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি ও সদর উপজেলা কৃষি অফিস।
'দেশি ফল বেশি খাই, আসুন ফলের গাছ লাগাই, এ প্রতিপাদ্যেকে সামনে রেখে জামালপুরে তিনদিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। ফলের গুরুত্ব ও উপকারিতা বিষয়ে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মেলায় চলবে নানা জাতের দেশীয় ফল প্রদর্শনী, ফলগাছের চারা বিপণন ও বিতরণ কার্যক্রম।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) পৌর শহরের খামারবাড়ি প্রাঙ্গণে এ ফলমেলা উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জামালপুর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম।
মেলায় কৃষি পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণনে দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহারে অবহিতকরণ সভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়া কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি পুর্নবাসন সহায়তা খাত হতে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় সদর উপজেলায় কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে রোপা-আমন বীজ ও সার, নারিকেলের চারা, লেবুর চারা, তালের চারা, হাইব্রিড মরিচ বীজ, গ্রীষ্মকালীন সবজি বীজ, পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য এয়ারফ্লো মেশিন বিতরণেরও উদ্বোধন করা হয়।
সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির
স্বাগত বক্তব্যে জাকিয়া সুলতানা বলেন, আমরা এখানে এসেছি কোন ফল খেলে আমার দাঁত ভালো থাকবে। কোন ফল খেলে আমার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, সে-সকল বিষয়ের ওপর জানার জন্য। তাই সবাই মনোযোগ সহকারে শুনবেন এবং তা মেনে চলার চেষ্টা করবেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (উদ্যান) দিলরুবা ইয়াছমিনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিন্নাত শহীদ পিংকি, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. এমদাদুল হক, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডক্টর মো. ছানোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আ ন ম আশরাফুল কবীর প্রমুখ।
জেলা প্রশাসক বলেন, এই মেলার আয়োজন জনমানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনা বৃদ্ধি ও দেশীয় ফলের প্রতি আকৃষ্ট করার সুন্দর এক কার্যক্রম। মেলায় বীজ ও সার প্রণোদনা দেওয়ায় উপকৃত হবেন কৃষকরা। এছাড়া কৃষি পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণনে দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রতি কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রমও একটি ইতিবাচক মাধ্যম।
আয়োজক সূত্র জানায়, এ মৌসুমে ৮ ধরনের কৃষি প্রণোদনা উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রতি কৃষককে উচ্চ ফলনশীল জাতের ৫ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি করে সার দেওয়া হবে। সদর উপজেলায় ৩ হাজার ৯'শ কৃষককে পর্যায়ক্রমে এ প্রণোদনা দেওয়া হবে। গ্রীষ্মকালীন হাইব্রিড মরিচের বীজ ৫'শ কৃষকের মাঝে বিতরণ করা হবে। এছাড়া ৪'শ তালের ও নারিকেল গাছের চারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিতরণ করা হবে।
সূত্র আরও জানাজায়, জেলায় বিভিন্ন নার্সারিতে ২ হাজার ৫০টি ইউক্যালিপটাস গাছের চারা রয়েছে। সেগুলো ধ্বংস করে নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। প্রতিটি চারা ৪ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। গ্রীষ্মকালীন শাক-সবজির বীজ ৫'শ কৃষকের মধ্যে বিতরণ করা হবে। পিঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য ১১টি এয়ার ফ্লো মেশিন বিতরণ করা হবে।
মেলায় ৫টি স্টল স্থান পেয়েছে। স্টলগুলো হলো বিভিন্ন ধরনের চারা-কলব, জৈব কৃষি, নার্সারি ব্যবস্থাপনা, কৃষি তথ্য ও পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের ফল প্রদর্শনী।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় যৌথভাবে এ ফলমেলার আয়োজন করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি ও সদর উপজেলা কৃষি অফিস।
বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
৩ দিন আগেসপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
৩ দিন আগেআন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
৭ দিন আগেপরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৭ দিন আগেবন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে