অমিত পাল
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মোংলা বন্দর দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাণিজ্য সম্প্রসারণ, শিল্প উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এটি জাতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করছে। প্রতিনিয়তই সেখানে আসছে বাণিজ্যিক জাহাজ। লোড আনলোড করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক পণ্য। সোমবার (২৪ মার্চ) বাণিজ্যিক পণ্য নিয়ে চারটি বিদেশী জাহাজ বন্দরের জেটিতে ভিড়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক মোঃ মাকরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পন্য খালাসের জন্য জেটিতে ভেড়া চারটি জাহাজের মধ্যে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি জুপিটার ৪০৮৩ মেট্রিক টন মেশিনারিজ পণ্য নিয়ে বন্দরের ৫ নং জেটিতে, সাউথ কোরিয়া পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি মেরিগোল্ড ৫০০০ মেট্রিক টন গুড় নিয়ে বন্দরের ৬ নং জেটিতে, হংকং পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি হ্যান হুই ১৯৭০.৪১০ মেট্রিক টন স্টিলের পাইপ পণ্য নিয়ে বন্দরের ৭ নং জেটিতে এবং বারবাডোস পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি আনকা ব্লু ১৭৬৯.০৬৯ মেট্রিক টন মেশিনারিজ মালামাল নিয়ে বন্দরের ৮ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে অবস্থানরত চারটি জাহাজে মোট ১২,৮২২.৪৭৯ মেট্রিক টন মালামাল রয়েছে। পোর্ট লিমিটের মধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে মোট ১৪ টি জাহাজ অবস্থান করছে। এসকল জাহাজে বিভিন্ন ধরনের মেশিনারিজ, চিটাগুড়, স্টিলের পাইপ, চাল, কয়লা, ক্লিংকার ও সার রয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মোংলা বন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে। আধুনিকায়ন, অবকাঠামো উন্নয়নের কারনে এটি দেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক সংযোগ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মোংলা বন্দর দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাণিজ্য সম্প্রসারণ, শিল্প উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এটি জাতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করছে। প্রতিনিয়তই সেখানে আসছে বাণিজ্যিক জাহাজ। লোড আনলোড করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক পণ্য। সোমবার (২৪ মার্চ) বাণিজ্যিক পণ্য নিয়ে চারটি বিদেশী জাহাজ বন্দরের জেটিতে ভিড়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক মোঃ মাকরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পন্য খালাসের জন্য জেটিতে ভেড়া চারটি জাহাজের মধ্যে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি জুপিটার ৪০৮৩ মেট্রিক টন মেশিনারিজ পণ্য নিয়ে বন্দরের ৫ নং জেটিতে, সাউথ কোরিয়া পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি মেরিগোল্ড ৫০০০ মেট্রিক টন গুড় নিয়ে বন্দরের ৬ নং জেটিতে, হংকং পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি হ্যান হুই ১৯৭০.৪১০ মেট্রিক টন স্টিলের পাইপ পণ্য নিয়ে বন্দরের ৭ নং জেটিতে এবং বারবাডোস পতাকাবাহী জাহাজ এম ভি আনকা ব্লু ১৭৬৯.০৬৯ মেট্রিক টন মেশিনারিজ মালামাল নিয়ে বন্দরের ৮ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে অবস্থানরত চারটি জাহাজে মোট ১২,৮২২.৪৭৯ মেট্রিক টন মালামাল রয়েছে। পোর্ট লিমিটের মধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে মোট ১৪ টি জাহাজ অবস্থান করছে। এসকল জাহাজে বিভিন্ন ধরনের মেশিনারিজ, চিটাগুড়, স্টিলের পাইপ, চাল, কয়লা, ক্লিংকার ও সার রয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মোংলা বন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে। আধুনিকায়ন, অবকাঠামো উন্নয়নের কারনে এটি দেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক সংযোগ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
২ দিন আগেসপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
২ দিন আগেআন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
৬ দিন আগেপরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৬ দিন আগেবন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে