আমির খসরু লাবলু
সমতলের চা শিল্পের দালালদের দৌরাত্ম বন্ধ করতে আগামী বছর পঞ্চগড়ে চা বোর্ডের পক্ষ থেকে কয়েকটি চা পাতা ক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করে বাগানে গিয়ে চাষীদের কাছে সরাসরি চা কিনবে চা বোর্ড। পরে সেই চা কারখানায় সরবরাহ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন। মঙ্গলবার দুপুরে চা বোর্ড পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের আয়োজনে চা চোরাচালান রোধ ও উত্তরাঞ্চলের চাষ শিল্পের উন্নয়নে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এই মন্তব্য করেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, সমতলের অর্ধেক চা নিলাম বাজারে যায় না। অবৈধ চা যে প্রতিষ্ঠান পরিবহন করবে সেই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হবে। চা গুলো তো কোন না কোন ভাবে যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সেগুলো তো আর বিমানে যায় না কিংবা ওহী নাযিল হয়না। সেগুলো তো কুরিয়ারের মাধ্যেমে ট্রাকে করেই যায়। একই সাথে যে যে কারখানা অবৈধ প্রক্রিয়ায় চা কেনাবেচায় জড়িত থাকবে সেই কারখানাও বন্ধ করে দেয়া হবে। কোন কারখানার চা আটক হলে ওই কারখানা বন্ধ করে দেয়ার পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে চা বোর্ড। একই সাথে অন্যদিকে চা শিল্পের উন্নয়নে টি টেস্টের ক্ষেত্রে ব্লাইন্ড টি টেস্ট সিস্টেম চালুর পরিকল্পনা করছি আমরা। চা শিল্পের উন্নয়নে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলীর সভাপতিত্বে মতবিনিসময় সভায় অন্যদের মধ্যে পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান মুন্সি, চা বোর্ডের পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফ খান, প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এসময় চা বোর্ডের সদস্য ড. পীযূষ দত্ত,পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মনিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সৈয়দপুর সেনানিবাসের ২৯ বীর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ইউসুফ চৌধুরী, চা বোর্ডের পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমির হোসেন, বাংলাদেশ স্মল টি ওনার্স এন্ড টি ট্রেডার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, বিডার, বায়ার, কুরিয়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি সহ চা শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
সমতলের চা শিল্পের দালালদের দৌরাত্ম বন্ধ করতে আগামী বছর পঞ্চগড়ে চা বোর্ডের পক্ষ থেকে কয়েকটি চা পাতা ক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করে বাগানে গিয়ে চাষীদের কাছে সরাসরি চা কিনবে চা বোর্ড। পরে সেই চা কারখানায় সরবরাহ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন। মঙ্গলবার দুপুরে চা বোর্ড পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের আয়োজনে চা চোরাচালান রোধ ও উত্তরাঞ্চলের চাষ শিল্পের উন্নয়নে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এই মন্তব্য করেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, সমতলের অর্ধেক চা নিলাম বাজারে যায় না। অবৈধ চা যে প্রতিষ্ঠান পরিবহন করবে সেই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হবে। চা গুলো তো কোন না কোন ভাবে যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সেগুলো তো আর বিমানে যায় না কিংবা ওহী নাযিল হয়না। সেগুলো তো কুরিয়ারের মাধ্যেমে ট্রাকে করেই যায়। একই সাথে যে যে কারখানা অবৈধ প্রক্রিয়ায় চা কেনাবেচায় জড়িত থাকবে সেই কারখানাও বন্ধ করে দেয়া হবে। কোন কারখানার চা আটক হলে ওই কারখানা বন্ধ করে দেয়ার পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে চা বোর্ড। একই সাথে অন্যদিকে চা শিল্পের উন্নয়নে টি টেস্টের ক্ষেত্রে ব্লাইন্ড টি টেস্ট সিস্টেম চালুর পরিকল্পনা করছি আমরা। চা শিল্পের উন্নয়নে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলীর সভাপতিত্বে মতবিনিসময় সভায় অন্যদের মধ্যে পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান মুন্সি, চা বোর্ডের পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফ খান, প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এসময় চা বোর্ডের সদস্য ড. পীযূষ দত্ত,পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মনিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সৈয়দপুর সেনানিবাসের ২৯ বীর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ইউসুফ চৌধুরী, চা বোর্ডের পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমির হোসেন, বাংলাদেশ স্মল টি ওনার্স এন্ড টি ট্রেডার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, বিডার, বায়ার, কুরিয়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি সহ চা শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
২ দিন আগেসপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
২ দিন আগেআন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
৬ দিন আগেপরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৬ দিন আগেবন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে