মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বাণিজ্য
বিশ্ববাণিজ্য

ভারতের স্থলবন্দর ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা; কতটা প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের বাণিজ্যে?

বার্ষিক আমদানির মোট মূল্য সাড়ে ছ’হাজার কোটি টাকার বেশি

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৮ মে ২০২৫, ১৬: ১৮
আপডেট : ১৮ মে ২০২৫, ১৬: ১৮
logo

ভারতের স্থলবন্দর ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা; কতটা প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের বাণিজ্যে?

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ১৮ মে ২০২৫, ১৬: ১৮
Photo

ভারত দেশটির স্থলবন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশি পোশাকসহ বেশ কিছু পণ্য প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর-ডিজিএফটি এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রেডিমেড পোশাক, ফল, সুতা, কাঠের আসবাবের মতো পণ্যগুলি স্থলবন্দর দিয়ে আর ভারতের বাজারে প্রবেশ করতে পারবে না। পোশাকের জন্য কেবল খোলা রাখা হয়েছে কলকাতা এবং মুম্বই বন্দর। এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়তে চলেছে ভারত-বাংলাদেশের বাণিজ্যে। গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ-এর (জিটিআরআই) একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, স্থলবন্দর বন্ধ করার ফলে বাংলাদেশের ৪২ শতাংশ আমদানিতে কোপ পড়েছে।

কেবল মুম্বই এবং কলকাতা বন্দর দিয়ে জলপথে এই পণ্য ভারতে ঢুকতে পারবে। ফল, ফলের স্বাদযুক্ত কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার (কেক, চিপ্‌স বা স্ন্যাক্স), তুলো, সুতো, প্লাস্টিকের পণ্য এবং কাঠের আসবাবপত্র অসম, মেঘালয়, ত্রিপুরা বা মিজ়োরামের কোনও স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে ঢুকতে পারবে না। পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি দিয়েও এই পণ্য ঢুকতে দেওয়া হবে না। জিটিআরআই-এর পরিসংখ্যান বলছে, ভারতীয় মুদ্রায় এই সমস্ত পণ্যের বার্ষিক আমদানির মোট মূল্য সাড়ে ছ’হাজার কোটি টাকার বেশি।

তবে ভারত হয়ে নেপাল ও ভুটানে যেসব পণ্য রপ্তানি করা হবে সেগুলোর ক্ষেত্রে এ বিধিনিষেধ কার্যকর হবে না। এদিকে স্থলবন্দর ব্যবহারে ভারত বিধিনিষেধ আরোপ করলেও দেশটির নাভা শেভা এবং কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে পণ্য পরিবহনে বাধা নেই বাংলাদেশের।

ডিজিএফটি-র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ১১টি স্থল সীমান্ত চেকপোস্টের মাধ্যমে পোশাক, প্লাস্টিক পণ্য, কাঠের আসবাব, ফলের স্বাদযুক্ত ও কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এবং তুলা ও তুলার বর্জ্যসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য আমদানি করা যাবে না। তবে স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথরের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড এই বিধিনিষেধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে।

Thumbnail image

ভারত দেশটির স্থলবন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশি পোশাকসহ বেশ কিছু পণ্য প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর-ডিজিএফটি এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রেডিমেড পোশাক, ফল, সুতা, কাঠের আসবাবের মতো পণ্যগুলি স্থলবন্দর দিয়ে আর ভারতের বাজারে প্রবেশ করতে পারবে না। পোশাকের জন্য কেবল খোলা রাখা হয়েছে কলকাতা এবং মুম্বই বন্দর। এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়তে চলেছে ভারত-বাংলাদেশের বাণিজ্যে। গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ-এর (জিটিআরআই) একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, স্থলবন্দর বন্ধ করার ফলে বাংলাদেশের ৪২ শতাংশ আমদানিতে কোপ পড়েছে।

কেবল মুম্বই এবং কলকাতা বন্দর দিয়ে জলপথে এই পণ্য ভারতে ঢুকতে পারবে। ফল, ফলের স্বাদযুক্ত কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার (কেক, চিপ্‌স বা স্ন্যাক্স), তুলো, সুতো, প্লাস্টিকের পণ্য এবং কাঠের আসবাবপত্র অসম, মেঘালয়, ত্রিপুরা বা মিজ়োরামের কোনও স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে ঢুকতে পারবে না। পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি দিয়েও এই পণ্য ঢুকতে দেওয়া হবে না। জিটিআরআই-এর পরিসংখ্যান বলছে, ভারতীয় মুদ্রায় এই সমস্ত পণ্যের বার্ষিক আমদানির মোট মূল্য সাড়ে ছ’হাজার কোটি টাকার বেশি।

তবে ভারত হয়ে নেপাল ও ভুটানে যেসব পণ্য রপ্তানি করা হবে সেগুলোর ক্ষেত্রে এ বিধিনিষেধ কার্যকর হবে না। এদিকে স্থলবন্দর ব্যবহারে ভারত বিধিনিষেধ আরোপ করলেও দেশটির নাভা শেভা এবং কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে পণ্য পরিবহনে বাধা নেই বাংলাদেশের।

ডিজিএফটি-র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ১১টি স্থল সীমান্ত চেকপোস্টের মাধ্যমে পোশাক, প্লাস্টিক পণ্য, কাঠের আসবাব, ফলের স্বাদযুক্ত ও কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এবং তুলা ও তুলার বর্জ্যসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য আমদানি করা যাবে না। তবে স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথরের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড এই বিধিনিষেধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিশ্ববাণিজ্য নিয়ে আরও পড়ুন

সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে

২ দিন আগে
বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে

৩ দিন আগে
প্রতি লিটারে ১৯ টাকা  কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

প্রতি লিটারে ১৯ টাকা কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে

৭ দিন আগে
বাংলাদেশি পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

বাংলাদেশি পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে

৭ দিন আগে
সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে

২ দিন আগে
বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে

৩ দিন আগে
প্রতি লিটারে ১৯ টাকা  কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

প্রতি লিটারে ১৯ টাকা কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে

৭ দিন আগে
বাংলাদেশি পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

বাংলাদেশি পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে

৭ দিন আগে