অনলাইন ডেস্ক
ভারত সরকার সম্প্রতি বাংলাদেশের চারটি প্রধান পাটপণ্যের স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে, যা দুই দেশের বাণিজ্যে নতুন অশুল্ক বাধা তৈরি করেছে। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের কার্যালয় (ডিজিএফটি) থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এর ফলে, এখন থেকে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা এই চারটি পণ্য শুধুমাত্র মুম্বাইয়ের নভসেবা বন্দর দিয়ে রপ্তানি করতে পারবেন, যা পণ্য রপ্তানির সহজ পথকে কার্যত বন্ধ করে দিয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশের যে চারটি পণ্যের ওপর ভারত আমদানি বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে, সেগুলো হলো পাট ও পাটজাতীয় পণ্যের কাপড়, পাটের দড়ি বা রশি, পাটজাতীয় পণ্য দিয়ে তৈরি দড়ি বা রশি এবং পাটের বস্তা বা ব্যাগ। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এই সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হয়েছে।
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এটিই প্রথমবার নয়, গত কয়েক মাসে ভারত দফায় দফায় বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে বিভিন্ন অশুল্ক বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে।
এই বিধি-নিষেধ দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে নতুন করে টানাপোড়েন সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন বাণিজ্য বিশ্লেষকরা। এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের পাট শিল্পকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে, কারণ ভারত বাংলাদেশি পাটপণ্যের অন্যতম প্রধান বাজার। এই সিদ্ধান্তের ফলে রপ্তানিকারকদের এখন বিকল্প পথ খুঁজতে হবে, যা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
এর আগে গত ২৭ জুন কাঁচা পাট, পাটের রোল, পাটের সুতা ও বিশেষ ধরনের কাপড়ের ওপর একই ধরনের বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তারও আগে, ১৭ মে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, কাঠের আসবাবসহ বেশ কিছু পণ্যের স্থলপথে আমদানি সীমিত করা হয়েছিল।
ভারত সরকার সম্প্রতি বাংলাদেশের চারটি প্রধান পাটপণ্যের স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে, যা দুই দেশের বাণিজ্যে নতুন অশুল্ক বাধা তৈরি করেছে। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের কার্যালয় (ডিজিএফটি) থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এর ফলে, এখন থেকে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা এই চারটি পণ্য শুধুমাত্র মুম্বাইয়ের নভসেবা বন্দর দিয়ে রপ্তানি করতে পারবেন, যা পণ্য রপ্তানির সহজ পথকে কার্যত বন্ধ করে দিয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশের যে চারটি পণ্যের ওপর ভারত আমদানি বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে, সেগুলো হলো পাট ও পাটজাতীয় পণ্যের কাপড়, পাটের দড়ি বা রশি, পাটজাতীয় পণ্য দিয়ে তৈরি দড়ি বা রশি এবং পাটের বস্তা বা ব্যাগ। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এই সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হয়েছে।
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এটিই প্রথমবার নয়, গত কয়েক মাসে ভারত দফায় দফায় বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে বিভিন্ন অশুল্ক বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে।
এই বিধি-নিষেধ দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে নতুন করে টানাপোড়েন সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন বাণিজ্য বিশ্লেষকরা। এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের পাট শিল্পকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে, কারণ ভারত বাংলাদেশি পাটপণ্যের অন্যতম প্রধান বাজার। এই সিদ্ধান্তের ফলে রপ্তানিকারকদের এখন বিকল্প পথ খুঁজতে হবে, যা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
এর আগে গত ২৭ জুন কাঁচা পাট, পাটের রোল, পাটের সুতা ও বিশেষ ধরনের কাপড়ের ওপর একই ধরনের বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তারও আগে, ১৭ মে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, কাঠের আসবাবসহ বেশ কিছু পণ্যের স্থলপথে আমদানি সীমিত করা হয়েছিল।
সরকার টিসিবির কার্যক্রম গতিশীল করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এক কোটি উপকারভোগী সঠিকভাবে নির্বাচন করতে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে আপনাদের উদ্যোগী হয়ে কাজ করতে হবে। দরিদ্র মানুষ যেন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বাইরে না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপ করা বাড়তি ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরো কিছুটা কমাতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে আলোচনা ও সমঝোতার ভিত্তিতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তির বিষয়টি চূড়ান্ত করতে তিন দিনের সফরে রোববার ঢাকায় এসেছে প্রতিনিধিদলটি
২০ দিন আগে২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৭৫ হাজার ৭৮৮ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৬৭ হাজার ৭৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৪৩ হাজার ৮২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ১৯ হাজার ৪২ টাকা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫অর্থ বছরের ১৯ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ভারত থেকে ৮৮২টি ট্রাকে করে ৩৩ হাজার ৯৪৩ মেট্রিক টন চাল ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫সরকার টিসিবির কার্যক্রম গতিশীল করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এক কোটি উপকারভোগী সঠিকভাবে নির্বাচন করতে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে আপনাদের উদ্যোগী হয়ে কাজ করতে হবে। দরিদ্র মানুষ যেন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বাইরে না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপ করা বাড়তি ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরো কিছুটা কমাতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে আলোচনা ও সমঝোতার ভিত্তিতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তির বিষয়টি চূড়ান্ত করতে তিন দিনের সফরে রোববার ঢাকায় এসেছে প্রতিনিধিদলটি
২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৭৫ হাজার ৭৮৮ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৬৭ হাজার ৭৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৪৩ হাজার ৮২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ১৯ হাজার ৪২ টাকা
অর্থ বছরের ১৯ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ভারত থেকে ৮৮২টি ট্রাকে করে ৩৩ হাজার ৯৪৩ মেট্রিক টন চাল ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে।