রেকর্ড সংখ্যক জাহাজ আগমন
বাগেরহাট
নতুন অর্থবছরের শুরুতেই সফলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে মোংলা বন্দর। অর্থবছরের প্রথম কয়েকদিনে বন্দর চ্যানেলে এসেছে ১৪ টি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ। এতে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির যন্ত্রাংশবাহী দুটি গুরুত্বপূর্ণ জাহাজ রয়েছে। এটি বন্দরের ব্যবস্থাপনার দক্ষতার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছে বলে বলছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক (মিডিয়া ও জনসংযোগ) মোঃ মাকরুজ্জামান মুন্সী জানান, গত মঙ্গলবার (১ জুলাই) ৫, ৬, ৭ ও ৯ নম্বর জেটিতে মোট চারটি বিদেশি পতাকাবাহী বাণিজ্যিক জাহাজ নোঙর করে। এর মধ্যে ৫ নম্বর জেটিতে সিঙ্গাপুর পতাকাবাহী কোটা রেস্টু নামের একটি কন্টেইনারবাহী জাহাজ ২৯৯ টিইইউজ কনটেইনার নিয়ে এসেছে। ৬ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী এমটি হাইয়ং জাহাজটি এনেছে চিটাগুড়।
সবচেয়ে গুরুত্ববহ ৭ নম্বর জেটিতে ভিড়েছে সিয়েরা লিওন পতাকাবাহী এমভি হিস্ট্রি এডওয়ার্ড নামের জাহাজ, যাতে রয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য আমদানিকৃত যন্ত্রাংশ। ৯ নম্বর জেটিতে অবস্থান করছে পানামা পতাকাবাহী এমভি ডি এস প্রপার্টি, যার কার্গো হচ্ছে পাওয়ার গ্রীড কোম্পানির
যন্ত্রাংশ। বন্দর চ্যানেলের অন্যান্য অংশেও একাধিক জাহাজ অবস্থান করছে। হাড়বাড়িয়া ও বেসক্রিক এলাকায় রয়েছে আরও ৯টি এবং এলপিজি জেটিতে রয়েছে আরো একটি বিদেশি জাহাজ। এসব জাহাজে রয়েছে কয়লা, চাল, সার, চিটাগুড়, এলপিজি, পাথর, ক্লিংকার, সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল ও বিভিন্ন প্রকল্পের মালামাল।
বন্দর সংশ্লিষ্টরা একাধিক শিপিং এজেন্টরা বলছেন, পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকার সাথে মোংলার যোগাযোগ সহজ হয়েছে। এর ফলে আমদানিকারকদের আগ্রহ যেমন বেড়েছে, তেমনি রূপপুরসহ অন্যান্য মেগা প্রকল্পের মালামালও এখন মোংলা হয়ে আসছে, যা বন্দরটির কৌশলগত গুরুত্ব বাড়িয়ে তুলছে।
নতুন অর্থবছরের শুরুতেই সফলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে মোংলা বন্দর। অর্থবছরের প্রথম কয়েকদিনে বন্দর চ্যানেলে এসেছে ১৪ টি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ। এতে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির যন্ত্রাংশবাহী দুটি গুরুত্বপূর্ণ জাহাজ রয়েছে। এটি বন্দরের ব্যবস্থাপনার দক্ষতার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছে বলে বলছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক (মিডিয়া ও জনসংযোগ) মোঃ মাকরুজ্জামান মুন্সী জানান, গত মঙ্গলবার (১ জুলাই) ৫, ৬, ৭ ও ৯ নম্বর জেটিতে মোট চারটি বিদেশি পতাকাবাহী বাণিজ্যিক জাহাজ নোঙর করে। এর মধ্যে ৫ নম্বর জেটিতে সিঙ্গাপুর পতাকাবাহী কোটা রেস্টু নামের একটি কন্টেইনারবাহী জাহাজ ২৯৯ টিইইউজ কনটেইনার নিয়ে এসেছে। ৬ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী এমটি হাইয়ং জাহাজটি এনেছে চিটাগুড়।
সবচেয়ে গুরুত্ববহ ৭ নম্বর জেটিতে ভিড়েছে সিয়েরা লিওন পতাকাবাহী এমভি হিস্ট্রি এডওয়ার্ড নামের জাহাজ, যাতে রয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য আমদানিকৃত যন্ত্রাংশ। ৯ নম্বর জেটিতে অবস্থান করছে পানামা পতাকাবাহী এমভি ডি এস প্রপার্টি, যার কার্গো হচ্ছে পাওয়ার গ্রীড কোম্পানির
যন্ত্রাংশ। বন্দর চ্যানেলের অন্যান্য অংশেও একাধিক জাহাজ অবস্থান করছে। হাড়বাড়িয়া ও বেসক্রিক এলাকায় রয়েছে আরও ৯টি এবং এলপিজি জেটিতে রয়েছে আরো একটি বিদেশি জাহাজ। এসব জাহাজে রয়েছে কয়লা, চাল, সার, চিটাগুড়, এলপিজি, পাথর, ক্লিংকার, সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল ও বিভিন্ন প্রকল্পের মালামাল।
বন্দর সংশ্লিষ্টরা একাধিক শিপিং এজেন্টরা বলছেন, পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকার সাথে মোংলার যোগাযোগ সহজ হয়েছে। এর ফলে আমদানিকারকদের আগ্রহ যেমন বেড়েছে, তেমনি রূপপুরসহ অন্যান্য মেগা প্রকল্পের মালামালও এখন মোংলা হয়ে আসছে, যা বন্দরটির কৌশলগত গুরুত্ব বাড়িয়ে তুলছে।
বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
৪ দিন আগেসপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
৪ দিন আগেআন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
৮ দিন আগেপরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে
৮ দিন আগেবন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে
সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে
আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে
পরিসংখ্যান অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে এই পণ্যগুলোর মাত্র ১ শতাংশের কাছাকাছি সমুদ্রপথে ভারতে রপ্তানি হয়। ফলে, স্থলপথে আমদানি বন্ধ হওয়ায় রপ্তানিকারকরা ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে