নিখাদ খবর ডেস্ক

আফ্রিকার কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে মাতানকুমু বন্দর থেকে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাওয়ার সময় ইঞ্জিনচালিত একটি কাঠের নৌকায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। পরে সেটি উল্টে গেলে এতে প্রাণ হারান অন্তত ১৪৮ জন। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনা ঘটে দেশটির উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের কঙ্গো নদীতে।
মঙ্গলবারের এই ঘটনায় নৌকাটিতে নারী ও শিশুসহ প্রায় ৫০০ আরোহী ছিলেন বলে শনিবার স্কাই নিউজ, রয়টার্স এবং দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে জানানো হয়।
দুর্ঘটনার পর প্রাথমিকভাবে মৃতের সংখ্যা ৫০ বলে ধারণা করা হয়েছিল। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই সংখ্যা বাড়তে থাকে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্মকর্তারা।
কঙ্গোতে এমন দুর্ঘটনা নতুন নয়। নদীবেষ্টিত দেশটির প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম এখনো পুরনো কাঠের নৌযান। এসব নৌকায় অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে প্রায়ই ঘটে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা।
গতকাল শুক্রবার কঙ্গোর বিভিন্ন সরকারি সূত্র জানিয়েছে, ওই দুর্ঘটনায় এখনও কয়েকশ মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
এর আগে, গত বছর কঙ্গোর উত্তরাঞ্চলের লেক কিভুতে ২৭৮ যাত্রী নিয়ে একটি নৌকা উল্টে যাওয়ার ঘটনায় অন্তত ৭৮ জন মারা যান। আর ডিসেম্বরে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে আরেকটি নৌকাডুবিতে প্রাণ হারান কমপক্ষে ২২ জন।
এদিকে ‘এইচবি কঙ্গোলো’ নামের নৌকাটি মাতানকুমু বন্দর থেকে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে এমবানদাকা শহরের কাছে হঠাৎ করে আগুন ধরে যায় নৌকাটিতে।
নদী কমিশনার কম্পিতেন্ত লয়োকো জানান, এক নারী রান্না করছিলেন, সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়।
অনেক নারী ও শিশু সাঁতার না জানায় আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ দেন এবং ডুবে মারা যান। প্রায় ১০০ জন যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় একটি টাউন হলে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। গুরুতর দগ্ধদের ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।

আফ্রিকার কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে মাতানকুমু বন্দর থেকে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাওয়ার সময় ইঞ্জিনচালিত একটি কাঠের নৌকায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। পরে সেটি উল্টে গেলে এতে প্রাণ হারান অন্তত ১৪৮ জন। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনা ঘটে দেশটির উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের কঙ্গো নদীতে।
মঙ্গলবারের এই ঘটনায় নৌকাটিতে নারী ও শিশুসহ প্রায় ৫০০ আরোহী ছিলেন বলে শনিবার স্কাই নিউজ, রয়টার্স এবং দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে জানানো হয়।
দুর্ঘটনার পর প্রাথমিকভাবে মৃতের সংখ্যা ৫০ বলে ধারণা করা হয়েছিল। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই সংখ্যা বাড়তে থাকে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্মকর্তারা।
কঙ্গোতে এমন দুর্ঘটনা নতুন নয়। নদীবেষ্টিত দেশটির প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম এখনো পুরনো কাঠের নৌযান। এসব নৌকায় অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে প্রায়ই ঘটে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা।
গতকাল শুক্রবার কঙ্গোর বিভিন্ন সরকারি সূত্র জানিয়েছে, ওই দুর্ঘটনায় এখনও কয়েকশ মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
এর আগে, গত বছর কঙ্গোর উত্তরাঞ্চলের লেক কিভুতে ২৭৮ যাত্রী নিয়ে একটি নৌকা উল্টে যাওয়ার ঘটনায় অন্তত ৭৮ জন মারা যান। আর ডিসেম্বরে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে আরেকটি নৌকাডুবিতে প্রাণ হারান কমপক্ষে ২২ জন।
এদিকে ‘এইচবি কঙ্গোলো’ নামের নৌকাটি মাতানকুমু বন্দর থেকে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে এমবানদাকা শহরের কাছে হঠাৎ করে আগুন ধরে যায় নৌকাটিতে।
নদী কমিশনার কম্পিতেন্ত লয়োকো জানান, এক নারী রান্না করছিলেন, সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়।
অনেক নারী ও শিশু সাঁতার না জানায় আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ দেন এবং ডুবে মারা যান। প্রায় ১০০ জন যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় একটি টাউন হলে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। গুরুতর দগ্ধদের ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।

ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
১২ ঘণ্টা আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
১২ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
১২ ঘণ্টা আগে
ই মসজিদটি দেশটির অন্যতম সুন্দর স্থাপনার মধ্যে একটি। নীল মসজিদকে হযরত আলী (রাঃ)-এর কবর হিসেবে দাবি করা হলেও, ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়ী হযরত আলীকে ইরাকের নাজাফে দাফন করা হয়েছিল
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
ই মসজিদটি দেশটির অন্যতম সুন্দর স্থাপনার মধ্যে একটি। নীল মসজিদকে হযরত আলী (রাঃ)-এর কবর হিসেবে দাবি করা হলেও, ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়ী হযরত আলীকে ইরাকের নাজাফে দাফন করা হয়েছিল