নিখাদ খবর ডেস্ক
সম্প্রতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ ভূমিকম্পের জেরে একটি সুউচ্চ ভবন ধসে পড়ার ঘটনা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করেছেন। এত বহু প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। আর এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পেছনে নির্মাণ ত্রুটি এবং বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আইনের লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন একজন চীনা নাগরিক।
থাই সরকার এবং তদন্তকারী সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ভবনের নির্মাণে একাধিক অনিয়ম ও জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া যাওয়ার পাশপাশি আইনি ও নৈতিক লঙ্ঘনের দিকটিও ইঙ্গিত করছে।
এর আগে, গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারের কেন্দ্রস্থলে একটি ৭.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পের কম্পন পৌঁছে যায় থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককেও। সেদিনই ব্যাংককে নির্মাণাধীন একটি ৩০ তলা বিশিষ্ট সুউচ্চ ভবন মুহূর্তের মধ্যে ধসে পড়ে। ভয়াবহ সেই ধ্বংসযজ্ঞে এখন পর্যন্ত ৪৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং আরও ৪৭ জন এখনো নিখোঁজ।
এনডিটিভি-র এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভবন ধসের ঘটনাটি তদন্ত করে থাই কর্তৃপক্ষ গ্রেপ্তার করেছে একটি চীনা কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তা ঝ্যাংকে, যিনি চীন রেলওয়ে নম্বর ১০ নামের একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং ৪৯ শতাংশ শেয়ারধারী।
থাইল্যান্ডের বিচারমন্ত্রী তাবি সোদসঙ জানান, ব্যাংককের আদালত এই কোম্পানির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে—যাদের মধ্যে তিনজন থাই এবং একজন চীনা নাগরিক।
অভিযোগে দেখা যায়, এই কোম্পানি থাইল্যান্ডের বিদেশি বিনিয়োগ আইন লঙ্ঘন করেছে, যেখানে স্পষ্টভাবে বলা আছে কোনো কোম্পানিতে বিদেশিরা ৪৯ শতাংশের বেশি মালিকানা রাখতে পারবে না। যদিও বাকি ৫১ শতাংশ শেয়ার তিনজন থাই নাগরিকের নামে ছিল, তদন্তকারীদের দাবি অনুযায়ী, এই থাইরা আসলে প্রক্সি হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়াও ভবন নির্মাণে ব্যবহৃত লোহা ও কংক্রিটের মান নিম্ন ছিল, প্রকৌশলীদের চুক্তিপত্রে জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে, এমনকি দরপত্র জমা দিতেও নকল স্বাক্ষরের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
এদিকে এ ধসের পর পরই ৩১ মার্চ থাই পুলিশ চারজন চীনা নাগরিককে আটক করেন, যারা অনুমতি ছাড়াই ধসে পড়া ভবনটিতে প্রবেশ করে নথিপত্র সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এই ঘটনা একদিকে যেমন আইনশৃঙ্খলার প্রশ্ন তোলে, অন্যদিকে তা আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ এবং নির্মাণ শিল্পে স্বচ্ছতার বিষয়েও নতুন করে আলোচনার দরজা খুলে দেয়।
তথ্যসূত্র : এনডিটিভি
সম্প্রতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ ভূমিকম্পের জেরে একটি সুউচ্চ ভবন ধসে পড়ার ঘটনা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করেছেন। এত বহু প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। আর এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পেছনে নির্মাণ ত্রুটি এবং বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আইনের লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন একজন চীনা নাগরিক।
থাই সরকার এবং তদন্তকারী সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ভবনের নির্মাণে একাধিক অনিয়ম ও জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া যাওয়ার পাশপাশি আইনি ও নৈতিক লঙ্ঘনের দিকটিও ইঙ্গিত করছে।
এর আগে, গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারের কেন্দ্রস্থলে একটি ৭.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পের কম্পন পৌঁছে যায় থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককেও। সেদিনই ব্যাংককে নির্মাণাধীন একটি ৩০ তলা বিশিষ্ট সুউচ্চ ভবন মুহূর্তের মধ্যে ধসে পড়ে। ভয়াবহ সেই ধ্বংসযজ্ঞে এখন পর্যন্ত ৪৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং আরও ৪৭ জন এখনো নিখোঁজ।
এনডিটিভি-র এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভবন ধসের ঘটনাটি তদন্ত করে থাই কর্তৃপক্ষ গ্রেপ্তার করেছে একটি চীনা কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তা ঝ্যাংকে, যিনি চীন রেলওয়ে নম্বর ১০ নামের একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং ৪৯ শতাংশ শেয়ারধারী।
থাইল্যান্ডের বিচারমন্ত্রী তাবি সোদসঙ জানান, ব্যাংককের আদালত এই কোম্পানির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে—যাদের মধ্যে তিনজন থাই এবং একজন চীনা নাগরিক।
অভিযোগে দেখা যায়, এই কোম্পানি থাইল্যান্ডের বিদেশি বিনিয়োগ আইন লঙ্ঘন করেছে, যেখানে স্পষ্টভাবে বলা আছে কোনো কোম্পানিতে বিদেশিরা ৪৯ শতাংশের বেশি মালিকানা রাখতে পারবে না। যদিও বাকি ৫১ শতাংশ শেয়ার তিনজন থাই নাগরিকের নামে ছিল, তদন্তকারীদের দাবি অনুযায়ী, এই থাইরা আসলে প্রক্সি হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়াও ভবন নির্মাণে ব্যবহৃত লোহা ও কংক্রিটের মান নিম্ন ছিল, প্রকৌশলীদের চুক্তিপত্রে জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে, এমনকি দরপত্র জমা দিতেও নকল স্বাক্ষরের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
এদিকে এ ধসের পর পরই ৩১ মার্চ থাই পুলিশ চারজন চীনা নাগরিককে আটক করেন, যারা অনুমতি ছাড়াই ধসে পড়া ভবনটিতে প্রবেশ করে নথিপত্র সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এই ঘটনা একদিকে যেমন আইনশৃঙ্খলার প্রশ্ন তোলে, অন্যদিকে তা আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ এবং নির্মাণ শিল্পে স্বচ্ছতার বিষয়েও নতুন করে আলোচনার দরজা খুলে দেয়।
তথ্যসূত্র : এনডিটিভি
ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
১৭ ঘণ্টা আগেকাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
১৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
২ দিন আগেরাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
রাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।