নিখাদ খবর ডেস্ক

চীন-জাপান যুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক ‘বিজয় দিবস’ কুচকাওয়াজের আয়োজন হচ্ছে । চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে এই বিশাল সামরিক কুচকাওয়াজ। সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনসহ আরও ২৬ দেশের রাষ্ট্রপ্রধান।
প্রথমবারের মতো চীনা সেনাবাহিনীর নতুন কাঠামোও তুলে ধরা হবে এই আয়োজনে। থাকবে শত শত বিমান, ট্যাংক ও ড্রোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। হাজার হাজার সেনা ও সাবেক যোদ্ধা তিয়ানআনমেন স্কয়ার দিয়ে মার্চ করবেন।
বিশ্লেষকদের মতে, ৭০ মিনিটের এই কুচকাওয়াজ বিশ্ব শক্তিগুলোর বিশেষ নজর কাড়বে। সেখানে শি জিনপিংয়ের পাশে কিম জং উন ও ভ্লাদিমির পুতিনের উপস্থিতি চীনের জন্য বড় কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবে ধরা হচ্ছে।
এ সময়ে যুক্তরাষ্ট্রও সক্রিয় কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতিমধ্যে বলেছেন, তিনি আবার কিমের সঙ্গে দেখা করতে চান। একই সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। অক্টোবরের শেষে ট্রাম্প ওই অঞ্চলে সফর করতে পারেন বলেও ইঙ্গিত মিলেছে।
কিম জং উন ছয় বছর পর বেইজিং যাচ্ছেন। সর্বশেষ তিনি ২০১৯ সালে চীন সফর করেছিলেন। এর আগে ২০১৮ সালে তিনি এক বছরের মধ্যে তিনবার চীন গিয়েছিলেন, যা তার স্বভাবের তুলনায় ব্যতিক্রমী ছিল, কারণ তিনি সচরাচর বিদেশ সফরে যান না।
অন্যদিকে, চীনের এই কুচকাওয়াজে যোগ না দেওয়ার জন্য জাপান ইউরোপীয় ও এশীয় দেশগুলোকে অনুরোধ করছে । সেইসাথে ধারনা করা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ ইস্যুতে পুতিনের সঙ্গে মতবিরোধ থাকায় বেশিরভাগ পশ্চিমা নেতা এই আয়োজনে থাকবেন না ।

চীন-জাপান যুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক ‘বিজয় দিবস’ কুচকাওয়াজের আয়োজন হচ্ছে । চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে এই বিশাল সামরিক কুচকাওয়াজ। সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনসহ আরও ২৬ দেশের রাষ্ট্রপ্রধান।
প্রথমবারের মতো চীনা সেনাবাহিনীর নতুন কাঠামোও তুলে ধরা হবে এই আয়োজনে। থাকবে শত শত বিমান, ট্যাংক ও ড্রোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। হাজার হাজার সেনা ও সাবেক যোদ্ধা তিয়ানআনমেন স্কয়ার দিয়ে মার্চ করবেন।
বিশ্লেষকদের মতে, ৭০ মিনিটের এই কুচকাওয়াজ বিশ্ব শক্তিগুলোর বিশেষ নজর কাড়বে। সেখানে শি জিনপিংয়ের পাশে কিম জং উন ও ভ্লাদিমির পুতিনের উপস্থিতি চীনের জন্য বড় কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবে ধরা হচ্ছে।
এ সময়ে যুক্তরাষ্ট্রও সক্রিয় কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতিমধ্যে বলেছেন, তিনি আবার কিমের সঙ্গে দেখা করতে চান। একই সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। অক্টোবরের শেষে ট্রাম্প ওই অঞ্চলে সফর করতে পারেন বলেও ইঙ্গিত মিলেছে।
কিম জং উন ছয় বছর পর বেইজিং যাচ্ছেন। সর্বশেষ তিনি ২০১৯ সালে চীন সফর করেছিলেন। এর আগে ২০১৮ সালে তিনি এক বছরের মধ্যে তিনবার চীন গিয়েছিলেন, যা তার স্বভাবের তুলনায় ব্যতিক্রমী ছিল, কারণ তিনি সচরাচর বিদেশ সফরে যান না।
অন্যদিকে, চীনের এই কুচকাওয়াজে যোগ না দেওয়ার জন্য জাপান ইউরোপীয় ও এশীয় দেশগুলোকে অনুরোধ করছে । সেইসাথে ধারনা করা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ ইস্যুতে পুতিনের সঙ্গে মতবিরোধ থাকায় বেশিরভাগ পশ্চিমা নেতা এই আয়োজনে থাকবেন না ।

ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
৮ ঘণ্টা আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
৯ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
৯ ঘণ্টা আগে
ই মসজিদটি দেশটির অন্যতম সুন্দর স্থাপনার মধ্যে একটি। নীল মসজিদকে হযরত আলী (রাঃ)-এর কবর হিসেবে দাবি করা হলেও, ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়ী হযরত আলীকে ইরাকের নাজাফে দাফন করা হয়েছিল
৯ ঘণ্টা আগেভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
ই মসজিদটি দেশটির অন্যতম সুন্দর স্থাপনার মধ্যে একটি। নীল মসজিদকে হযরত আলী (রাঃ)-এর কবর হিসেবে দাবি করা হলেও, ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়ী হযরত আলীকে ইরাকের নাজাফে দাফন করা হয়েছিল